0 Kommentare
0 Anteile
5KB Ansichten
0 Vorschau
Verzeichnis
Jogajog - Discover new people, create new connections and make new friends
-
Please log in to like, share and comment!
-
-
-
"Physics without mathematics is meaningless."
- Edward Teller"Physics without mathematics is meaningless." - Edward Teller -
-
endressing the self Golden Goose Sneakers expression of a person especiallyIt was designer first solo showing on the official Australian Fashion Week calendar, after taking part in group shows including the Indigenous Fashion Projects Runway in 2021 and 2022, and the New Gen show in 2023. She co owns a contemporary art gallery and is a player on the international art scene, jetting to Art Basel and such. The luxe pile adds depth to any outfit, as do rich colors like...0 Kommentare 0 Anteile 5KB Ansichten 0 Vorschau
-
suiting up included a fresh Christian Louboutin Outlet accessory that is rightBest of all, dressed for herself she knew that she looked great and she was having fun. The entrepreneur wore a one of a kind butterfly gown paired with detached designed by. used to run a furniture business, which informs much of her design vernacular. Snaps for practicality! Look to Dries, and for some of our favorite picks to near and dear. Elegant evenings out call for metallic pairs from...0 Kommentare 0 Anteile 5KB Ansichten 0 Vorschau
-
“গুনে গুনে ৮টা চুল ওয়ালা একটা লোককে গতকাল সেলুনে দেখলাম। সেলুনে যেহেতু মোটামুটি কাস্টমার ছিল তাই নাপিত মহাশয়ের তখন মেজাজ খারাপ। লোকটি চুলের দিকে ইঙ্গিত করতেই নাপিত জানতে চাইলেন, কী ভাই, কাটবো না গুনবো?
লোকটি তখন হেসে উত্তর দিলেন, নারে ভাই ওইসব না, চুলগুলো রাঙ্গিয়ে দিন প্লিজ।
সেলুনের সবাই একটু মজা নিলেও আমি মোটেও মজা পাইলাম না কারন আমার কাছে '"জীবন উপভোগ করার বিষয়'"। তাই জীবনে যতটুকু আছে তা নিয়েই হাসিমুখে উপভোগ করতে হয়। কোন একটা ক্লাসে আমার শিক্ষক একবার বলেছিল যাদের মাথায় চুল কম তাদের পকেটে চিরুনি থাকে কেননা "" হারিয়ে খুঁজি তাকে" ছন্দটি ওনার জন্যই প্রযোজ্য।
আসল কথায় আসি, যদি আপনি কখনো STRESSED ফিল করেন তবে সবকিছু থেকে সাময়িক বিরতি নিবেন, আইস্ক্রিম, চকলেট, মিস্টি, বগুড়ার দই, টাঙ্গাইলের চমচম, পেস্ট্রি বা ফালুদা দিয়ে নিজেকে আপ্যায়িত করবেন।
এখন জানতে চাইতে পারেন কেন?
STRESSED শব্দটাকে উল্টো করে লিখে দেখুন উত্তরটা পেয়ে যাবেন, STRESSED কে উল্টো করে লিখলে সেটা DESSERTS ই হয়।
আপনি কি কখনও ইংরেজি বর্ণমালা নিয়ে ভেবে দেখেছেন, যদি না ভাবেন তবে দেখে নিন ইংরেজি বর্ণমালা আপনাকে কী পরামর্শ দিচ্ছেঃ
১. A B C = Avoid Boring Company =বিরক্তিকর সহচার্য এড়িয়ে চলুন।
২. D E F =Don't Entertain Fools = মূর্খদের গুরুত্ব দিবেন না।
৩. G H I = Go for a High Idea = উচ্চ ধারণার খোঁজ করুন ।
৪. J K L M = Just keep a friend like Me = নিজের মতো বন্ধু বানান।
৫. N O P = Never Overlook the Poor= দরিদ্র এবং পীড়িতদের কখনো অবজ্ঞা করবেন না।
৬. Q R S = Quit Reacting to Silly tales= অযথা বাজে কথায় প্রতিক্রিয়া দেখাবেন না।
৭. T U V = Tune Yourself (Urself) for your Victory = নিজেকে বিজয়ের জন্য প্রস্তুত করুন।
৮. W X Y Z = We Expect (Xpect) You to Zoom ahead in life = আমরা আশা করি তুমি জীবনে এগিয়ে যাবে।
চাঁদের দিকে তাকালে আপনি স্রষ্টার তৈরী সৌন্দর্য দেখতে পাবেন। সুর্যের দিকে তাকালে আপনি স্রষ্টার শক্তিমত্তা দেখতে পাবেন। আর আয়নার দিকে তাকালে আপনি স্রষ্টার সর্বশ্রেষ্ঠ সৃষ্টি দেখতে পাবেন। তাই সবসময় নিজের উপরে আস্থা এবং বিশ্বাস রাখবেন।
জীবনের লক্ষ যদি এমন হয় তবে কেমন হবে ৯৮৭৬৫৪৩২১০
৯ = প্রতিদিন ৯ গ্লাস পানি পান করুন।
৮ = প্রতিদিন ৮ ঘন্টা ঘুমান।
৭ = পরিবার নিয়ে ৭ আশ্চর্য ঘুরে আসুন।
৬ = ৬ ডিজিটের আয় রোজগার করুন।
৫ = ৫ কর্ম দিবসের সপ্তাহ তৈরি করুন।
৪ = ৪ চাকার একটি গাড়ি কিনুন।
৩ = ৩ বেড রুমের একটা ফ্লাট কিনুন।
২ = ২ টা ফুটফুটে বাচ্চার অভিভাবক হন।
১ = ১ প্রেয়সী গড়ুন।
০ = দুশ্চিন্তাকে শুন্যের কোটায় নামিয়ে ফলুন।
Collected.“গুনে গুনে ৮টা চুল ওয়ালা একটা লোককে গতকাল সেলুনে দেখলাম। সেলুনে যেহেতু মোটামুটি কাস্টমার ছিল তাই নাপিত মহাশয়ের তখন মেজাজ খারাপ। লোকটি চুলের দিকে ইঙ্গিত করতেই নাপিত জানতে চাইলেন, কী ভাই, কাটবো না গুনবো? লোকটি তখন হেসে উত্তর দিলেন, নারে ভাই ওইসব না, চুলগুলো রাঙ্গিয়ে দিন প্লিজ। সেলুনের সবাই একটু মজা নিলেও আমি মোটেও মজা পাইলাম না কারন আমার কাছে '"জীবন উপভোগ করার বিষয়'"। তাই জীবনে যতটুকু আছে তা নিয়েই হাসিমুখে উপভোগ করতে হয়। কোন একটা ক্লাসে আমার শিক্ষক একবার বলেছিল যাদের মাথায় চুল কম তাদের পকেটে চিরুনি থাকে কেননা "" হারিয়ে খুঁজি তাকে" ছন্দটি ওনার জন্যই প্রযোজ্য। আসল কথায় আসি, যদি আপনি কখনো STRESSED ফিল করেন তবে সবকিছু থেকে সাময়িক বিরতি নিবেন, আইস্ক্রিম, চকলেট, মিস্টি, বগুড়ার দই, টাঙ্গাইলের চমচম, পেস্ট্রি বা ফালুদা দিয়ে নিজেকে আপ্যায়িত করবেন। এখন জানতে চাইতে পারেন কেন? STRESSED শব্দটাকে উল্টো করে লিখে দেখুন উত্তরটা পেয়ে যাবেন, STRESSED কে উল্টো করে লিখলে সেটা DESSERTS ই হয়। আপনি কি কখনও ইংরেজি বর্ণমালা নিয়ে ভেবে দেখেছেন, যদি না ভাবেন তবে দেখে নিন ইংরেজি বর্ণমালা আপনাকে কী পরামর্শ দিচ্ছেঃ ১. A B C = Avoid Boring Company =বিরক্তিকর সহচার্য এড়িয়ে চলুন। ২. D E F =Don't Entertain Fools = মূর্খদের গুরুত্ব দিবেন না। ৩. G H I = Go for a High Idea = উচ্চ ধারণার খোঁজ করুন । ৪. J K L M = Just keep a friend like Me = নিজের মতো বন্ধু বানান। ৫. N O P = Never Overlook the Poor= দরিদ্র এবং পীড়িতদের কখনো অবজ্ঞা করবেন না। ৬. Q R S = Quit Reacting to Silly tales= অযথা বাজে কথায় প্রতিক্রিয়া দেখাবেন না। ৭. T U V = Tune Yourself (Urself) for your Victory = নিজেকে বিজয়ের জন্য প্রস্তুত করুন। ৮. W X Y Z = We Expect (Xpect) You to Zoom ahead in life = আমরা আশা করি তুমি জীবনে এগিয়ে যাবে। চাঁদের দিকে তাকালে আপনি স্রষ্টার তৈরী সৌন্দর্য দেখতে পাবেন। সুর্যের দিকে তাকালে আপনি স্রষ্টার শক্তিমত্তা দেখতে পাবেন। আর আয়নার দিকে তাকালে আপনি স্রষ্টার সর্বশ্রেষ্ঠ সৃষ্টি দেখতে পাবেন। তাই সবসময় নিজের উপরে আস্থা এবং বিশ্বাস রাখবেন। জীবনের লক্ষ যদি এমন হয় তবে কেমন হবে ৯৮৭৬৫৪৩২১০ ৯ = প্রতিদিন ৯ গ্লাস পানি পান করুন। ৮ = প্রতিদিন ৮ ঘন্টা ঘুমান। ৭ = পরিবার নিয়ে ৭ আশ্চর্য ঘুরে আসুন। ৬ = ৬ ডিজিটের আয় রোজগার করুন। ৫ = ৫ কর্ম দিবসের সপ্তাহ তৈরি করুন। ৪ = ৪ চাকার একটি গাড়ি কিনুন। ৩ = ৩ বেড রুমের একটা ফ্লাট কিনুন। ২ = ২ টা ফুটফুটে বাচ্চার অভিভাবক হন। ১ = ১ প্রেয়সী গড়ুন। ০ = দুশ্চিন্তাকে শুন্যের কোটায় নামিয়ে ফলুন। Collected. -
নটরডেম কলেজের এক ভাইকে দেখেছিলাম । পড়াশুনার ধরনটা বলি । কলেজ থেকে এসে সে ঘুমাতো । এরপর রাতের ডিনার করে পড়তে বসতো । ড্রয়ারে থাকতো ৩০/ ৩৫ বিভিন্ন ধরনের কলম । বিভিন্ন ব্রান্ডের অগনিত পেন্সিল । দিস্তা দিস্তা খাতা টেবিলের পাশে রাখা ছিল । কলেজ লেভেলের সবগুলা বই সুন্দর করে বাধাই করে নতুন মলাট করা । প্যাকেট ভর্তি দামী ইরেজার ।
এই মানুষটা পড়ত আর লিখতো । লিখতো আর পড়তো । বিরক্ত লাগলে উঠে গোসল করে আবার পড়তে বসতো । এভাবে চলতো সারা রাত । খালি কলমগুলো পড়ে থাকতো টেবিলের পাশে । দিস্তা দিস্তা খাতা শেষ হয়ে টেবিলের নিচে জমতো ।
এরকম ভয়ঙ্কর ধরনের পড়াশুনা করেও কোন এক অজ্ঞাত কারনে সে বুয়েট ,ঢাবি , জাবি ,রাবি ,চবি থেকে শুরু করে কোথাও চান্স পায় নি । আমি আজও হিসাব মেলাতে পারি না কেন সে চান্স পায় নি । কি এমন বাকি ছিল যা সে করে নি ? আর কিভাবে পরিশ্রম করলে ভালো করা যেতো ?
এখন সে কি করে জানেন ?
সে কোন পড়াশুনাই করে না । একটা বেসরকারী ভার্সিটি থেকে নামমাত্র ডিগ্রি নিয়ে সে কোন রকমে আছে । আগের সেই তেজ নাই । নটরডেমিয়ান বলে আলাদা কোন ভাবও নাই ।
আরেকটা ছেলে ।
SSC তে এভারেজ রেজাল্ট ।
ইন্টারে এ মাইনাস ।
কোন রকমে ওয়েটিং থেকে ঢাবিতে চান্স পেয়েছে । এরপরেরটা ইতিহাস । ডিপার্টমেন্টে রেকর্ড রেজাল্ট । অনার্সে ফাস্ট । মাস্টার্সে ফাস্ট । বাইরের কোন নামী দামী ক্যাম্পাসে ডক্টরেট করা এখন তার জন্য কোন ইস্যু না ।
চবিতে এপ্লাইড ফিজিক্সে এক ভাই ছিল ।
কোন রকমে এসএসসি আর ইন্টারের বাধা পেরিয়ে এখানে এসে এপ্লাইডে ভর্তি হয়েছে । বাকিটা ইতিহাস । ডিপার্টমেন্টে রেজাল্ট 3.89 !!!
( নামটা ভুলে গেছি । কেউ চিনলে আমাকে বলে দিয়েন )
আবার এরকমও আছে ।।
ক্যাম্পাসে সুপার রেজাল্ট । চাকুরীর পরীক্ষায় কোন সফলতা নাই । তিন বছর ধরে বেকার । লোকে এখন সন্দেহ করে ভার্সিটির রেজাল্ট কি আসলেই ঠিক ?
দুর্দান্ত মেধা নিয়ে মেডিকেলে চান্স পেয়েছে । অথচ মেডিকেলে এখন ফাস্ট ইয়ারই পাস করতে পারে না । আরেকজন কোন রকমে ভর্তি হয়েছিল মেডিকেলে । এক চান্সেই MBBS পাশ করে ফেলেছে ।
এর নাম জীবন ।
একবার গ্রাফটা থাকে উপরে । আবার কখনো থাকে তলানীতে । একেবারে তলানী থেকে উঠে আসতে পারে খুব কম মানুষই । কিন্তু যারা উঠে আসে তারা হচ্ছে একেকটা ডায়মন্ড । একেবারে সবার উপরের জায়গাটাই দখল করে । জীবন আপনাকে তলানিতে এই জন্যই ফেলে দেয় যেন আপনি উঠে এসে সেরা জায়গাটা ধরতে পারেন ।
ধৈর্য রাখুন । সময় কখনো প্রতারনা করে না ।
স্রোতের বিপরীতে দাঁড়িয়ে থাকতে পারাটাই সব থেকে বড় চ্যালেঞ্জ । সবাই এটা পারে না
নটরডেম কলেজের এক ভাইকে দেখেছিলাম । পড়াশুনার ধরনটা বলি । কলেজ থেকে এসে সে ঘুমাতো । এরপর রাতের ডিনার করে পড়তে বসতো । ড্রয়ারে থাকতো ৩০/ ৩৫ বিভিন্ন ধরনের কলম । বিভিন্ন ব্রান্ডের অগনিত পেন্সিল । দিস্তা দিস্তা খাতা টেবিলের পাশে রাখা ছিল । কলেজ লেভেলের সবগুলা বই সুন্দর করে বাধাই করে নতুন মলাট করা । প্যাকেট ভর্তি দামী ইরেজার । এই মানুষটা পড়ত আর লিখতো । লিখতো আর পড়তো । বিরক্ত লাগলে উঠে গোসল করে আবার পড়তে বসতো । এভাবে চলতো সারা রাত । খালি কলমগুলো পড়ে থাকতো টেবিলের পাশে । দিস্তা দিস্তা খাতা শেষ হয়ে টেবিলের নিচে জমতো । এরকম ভয়ঙ্কর ধরনের পড়াশুনা করেও কোন এক অজ্ঞাত কারনে সে বুয়েট ,ঢাবি , জাবি ,রাবি ,চবি থেকে শুরু করে কোথাও চান্স পায় নি । আমি আজও হিসাব মেলাতে পারি না কেন সে চান্স পায় নি । কি এমন বাকি ছিল যা সে করে নি ? আর কিভাবে পরিশ্রম করলে ভালো করা যেতো ? এখন সে কি করে জানেন ? সে কোন পড়াশুনাই করে না । একটা বেসরকারী ভার্সিটি থেকে নামমাত্র ডিগ্রি নিয়ে সে কোন রকমে আছে । আগের সেই তেজ নাই । নটরডেমিয়ান বলে আলাদা কোন ভাবও নাই । আরেকটা ছেলে । SSC তে এভারেজ রেজাল্ট । ইন্টারে এ মাইনাস । কোন রকমে ওয়েটিং থেকে ঢাবিতে চান্স পেয়েছে । এরপরেরটা ইতিহাস । ডিপার্টমেন্টে রেকর্ড রেজাল্ট । অনার্সে ফাস্ট । মাস্টার্সে ফাস্ট । বাইরের কোন নামী দামী ক্যাম্পাসে ডক্টরেট করা এখন তার জন্য কোন ইস্যু না । চবিতে এপ্লাইড ফিজিক্সে এক ভাই ছিল । কোন রকমে এসএসসি আর ইন্টারের বাধা পেরিয়ে এখানে এসে এপ্লাইডে ভর্তি হয়েছে । বাকিটা ইতিহাস । ডিপার্টমেন্টে রেজাল্ট 3.89 !!! ( নামটা ভুলে গেছি । কেউ চিনলে আমাকে বলে দিয়েন ) আবার এরকমও আছে ।। ক্যাম্পাসে সুপার রেজাল্ট । চাকুরীর পরীক্ষায় কোন সফলতা নাই । তিন বছর ধরে বেকার । লোকে এখন সন্দেহ করে ভার্সিটির রেজাল্ট কি আসলেই ঠিক ? দুর্দান্ত মেধা নিয়ে মেডিকেলে চান্স পেয়েছে । অথচ মেডিকেলে এখন ফাস্ট ইয়ারই পাস করতে পারে না । আরেকজন কোন রকমে ভর্তি হয়েছিল মেডিকেলে । এক চান্সেই MBBS পাশ করে ফেলেছে । এর নাম জীবন । একবার গ্রাফটা থাকে উপরে । আবার কখনো থাকে তলানীতে । একেবারে তলানী থেকে উঠে আসতে পারে খুব কম মানুষই । কিন্তু যারা উঠে আসে তারা হচ্ছে একেকটা ডায়মন্ড । একেবারে সবার উপরের জায়গাটাই দখল করে । জীবন আপনাকে তলানিতে এই জন্যই ফেলে দেয় যেন আপনি উঠে এসে সেরা জায়গাটা ধরতে পারেন । ধৈর্য রাখুন । সময় কখনো প্রতারনা করে না । 🙂 স্রোতের বিপরীতে দাঁড়িয়ে থাকতে পারাটাই সব থেকে বড় চ্যালেঞ্জ । সবাই এটা পারে না 🙂 -
√√•••উচ্চ শিক্ষিত অবিবাহিত নারী ভয়ংকর--
75% উচ্চ শিক্ষিত মেয়ে 27-30 বছর বয়সেও বিয়েহীন--
ক্যারিয়ার গড়তে গিয়ে এরা এমন এক সংকট তৈরি করেছে যে আগামী 05 বছরে লাখ লাখ মেয়ে বিয়েহীন থাকবে--আর মানানসই পাত্রস্থ করতে না পেরে ক্যারিয়ার গড়তে না পেরে এদের অধিকাংশ দাম্পত্য জীবনে বিষাক্ত থেকে যাবে--তাঁদের যৌবনের চাহিদা আবেগ ভালোবাসা হারানোর ফলে স্বামীর মন জয় করার পরিবর্তে স্বামীর প্রতিদ্বন্দ্বী হয়েই সংসারে দরকষাকষি করবে--আর স্বামীও তাঁদের মাঝে আনুগত্য কোমলত্ব নারীত্ব না পেয়ে অসহ্য হয়ে উঠবে--তখন এই সংসার টেকানো অসম্ভব কারণ তাঁর স্ত্রী টা 30 টা বছর পুরুষের ফিতরাতে টেক্কা দিয়ে সে নিজেই পুরুষে বিবর্তিত হয়ে গেছে--তাঁর আস্ত দেহটাই নারীর বৈশিষ্ট্য হলেও সে মানসিক ভাবে পুরুষ--স্বামী তাঁকে দৈহিক ভাবে নারী পেলেও সে মেন্টাল ভাবে পুরুষ--আর পুরুষের মতই তাঁর স্ত্রী অনুভূতিহীন--সে স্বামীকে প্রেমের জগতে নয় ভোগবাদের জগতেই দেখতে চাই--সামনে এমন একটা দিন আসতে যাচ্ছে যেখানে মেয়েরা আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে যৌবন থেকে যেমন বঞ্চিত হবে বঞ্চিত হবে সংসার থেকেও বঞ্চিত হবে আখিরাতের মুক্তি থেকেও--এরা একটা পর্যায়ে কট্টর নারীবাদী হয়েই দুনিয়া ত্যাগ করবে--আর এই পুঁজিবাদী সমাজের আড়ালেই দা'জ্জা'ল তাঁর সিংহভাগ নারী অনুসারী তৈরী করতে সক্ষম হবে--এই ভোগান্তি অভিভাবক দুনিয়াতে যেমন পাবে আখিরাতেও লাঞ্চিত হয়ে জা'হা'ন্না'মে যাবে--এটাই শেষ জামানার ভয়াবহ অন্ধকারের ফিতনা!••••√√•••উচ্চ শিক্ষিত অবিবাহিত নারী ভয়ংকর-- 75% উচ্চ শিক্ষিত মেয়ে 27-30 বছর বয়সেও বিয়েহীন-- ক্যারিয়ার গড়তে গিয়ে এরা এমন এক সংকট তৈরি করেছে যে আগামী 05 বছরে লাখ লাখ মেয়ে বিয়েহীন থাকবে--আর মানানসই পাত্রস্থ করতে না পেরে ক্যারিয়ার গড়তে না পেরে এদের অধিকাংশ দাম্পত্য জীবনে বিষাক্ত থেকে যাবে--তাঁদের যৌবনের চাহিদা আবেগ ভালোবাসা হারানোর ফলে স্বামীর মন জয় করার পরিবর্তে স্বামীর প্রতিদ্বন্দ্বী হয়েই সংসারে দরকষাকষি করবে--আর স্বামীও তাঁদের মাঝে আনুগত্য কোমলত্ব নারীত্ব না পেয়ে অসহ্য হয়ে উঠবে--তখন এই সংসার টেকানো অসম্ভব কারণ তাঁর স্ত্রী টা 30 টা বছর পুরুষের ফিতরাতে টেক্কা দিয়ে সে নিজেই পুরুষে বিবর্তিত হয়ে গেছে--তাঁর আস্ত দেহটাই নারীর বৈশিষ্ট্য হলেও সে মানসিক ভাবে পুরুষ--স্বামী তাঁকে দৈহিক ভাবে নারী পেলেও সে মেন্টাল ভাবে পুরুষ--আর পুরুষের মতই তাঁর স্ত্রী অনুভূতিহীন--সে স্বামীকে প্রেমের জগতে নয় ভোগবাদের জগতেই দেখতে চাই--সামনে এমন একটা দিন আসতে যাচ্ছে যেখানে মেয়েরা আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে যৌবন থেকে যেমন বঞ্চিত হবে বঞ্চিত হবে সংসার থেকেও বঞ্চিত হবে আখিরাতের মুক্তি থেকেও--এরা একটা পর্যায়ে কট্টর নারীবাদী হয়েই দুনিয়া ত্যাগ করবে--আর এই পুঁজিবাদী সমাজের আড়ালেই দা'জ্জা'ল তাঁর সিংহভাগ নারী অনুসারী তৈরী করতে সক্ষম হবে--এই ভোগান্তি অভিভাবক দুনিয়াতে যেমন পাবে আখিরাতেও লাঞ্চিত হয়ে জা'হা'ন্না'মে যাবে--এটাই শেষ জামানার ভয়াবহ অন্ধকারের ফিতনা!••••😥💔