• ছাত্রীকে পড়াতে গিয়েছিলাম। পাশের রুম থেকে ছাত্রীর গলা ভেসে আসছিলো- "খিঁচ মেরে ফটো, তোর বাপে চালায় অটো..."
    বাকীটা আর শুনতে পেলাম না।
    কিছুক্ষণ পর ছাত্রী বেশ নিরীহ মুখ করে সামনে এসে বসলো।
    বললাম-
    "বিন্তি, কিছুক্ষণ আগে যেই গানটা গাইছিলে, সেটা গাও তো?"
    -"না মিস, ভুলেও না। আপনি মারবেন।"
    -"আমি মারবো যে তেমন গান গাওয়ার কি প্রয়োজন? শেখায় কে এসব?"
    -"নতুন স্কুলের মেয়ে গুলো খুব মজার মজার গান গায়, মিস। কিছু গান পঁচাও । শুনলে আপনি বকা দিবেন।"
    -"আচ্ছা, দেবো না। যেটা বলেছিলাম সেটা শোনাও।"
    -"খিঁচ মেরে ফটো, তোর বাপে চালায় অটো, তোর মায়ে চালায় গাড়ি, তোর বাঁকা ত্যাড়া বাড়ি, তোর ভাইয়ে চালায় হুন্ডা, তোর চৌদ্দ গুষ্টি গুন্ডা।"

    একনাগাড়ে বলে গেলো, আর আমি তাজ্জব হয়ে বসে রইলাম। কিছুতেই হাসিটা পুরোপুরি লুকোতে পারছিলাম না। তাই কিছুটা প্রশ্রয় পেয়ে গেলো।

    - "মিস আরেকটা শুনবেন??"
    -"এই চুপ! এসব গান আর শুনলে দেবো মার!"
    "আচ্ছা মিস, আর গাইবো না তো। শুধু আজকে গাই, প্লিজ?"
    উত্তরের অপেক্ষা না করেই শুরু করে দিলো -
    "মুরগি করকরায়, করকরায়, আন্ডা পাড়ে না। আন্ডা না পাড়িলে মুরগির দাম বাড়ে না...."

    (ছাত্রী তৃতীয় শ্রেণীতে পড়ে)
    🤣 ছাত্রীকে পড়াতে গিয়েছিলাম। পাশের রুম থেকে ছাত্রীর গলা ভেসে আসছিলো- "খিঁচ মেরে ফটো, তোর বাপে চালায় অটো..." 😁🐸 বাকীটা আর শুনতে পেলাম না। কিছুক্ষণ পর ছাত্রী বেশ নিরীহ মুখ করে সামনে এসে বসলো। বললাম- "বিন্তি, কিছুক্ষণ আগে যেই গানটা গাইছিলে, সেটা গাও তো?" -"না মিস, ভুলেও না। আপনি মারবেন।" -"আমি মারবো যে তেমন গান গাওয়ার কি প্রয়োজন? শেখায় কে এসব?" -"নতুন স্কুলের মেয়ে গুলো খুব মজার মজার গান গায়, মিস। কিছু গান পঁচাও । শুনলে আপনি বকা দিবেন।" -"আচ্ছা, দেবো না। যেটা বলেছিলাম সেটা শোনাও।" -"খিঁচ মেরে ফটো, তোর বাপে চালায় অটো, তোর মায়ে চালায় গাড়ি, তোর বাঁকা ত্যাড়া বাড়ি, তোর ভাইয়ে চালায় হুন্ডা, তোর চৌদ্দ গুষ্টি গুন্ডা।" একনাগাড়ে বলে গেলো, আর আমি তাজ্জব হয়ে বসে রইলাম। কিছুতেই হাসিটা পুরোপুরি লুকোতে পারছিলাম না। তাই কিছুটা প্রশ্রয় পেয়ে গেলো। - "মিস আরেকটা শুনবেন??" -"এই চুপ! এসব গান আর শুনলে দেবো মার!" "আচ্ছা মিস, আর গাইবো না তো। শুধু আজকে গাই, প্লিজ?" উত্তরের অপেক্ষা না করেই শুরু করে দিলো - "মুরগি করকরায়, করকরায়, আন্ডা পাড়ে না। আন্ডা না পাড়িলে মুরগির দাম বাড়ে না...." (ছাত্রী তৃতীয় শ্রেণীতে পড়ে) 🥵🥵🥵
    Like
    7
    0 Commentarios 0 Acciones 1K Views 0 Vista previa
  • আমার এক বন্ধু বিরাট বড় কোকের পাগল, সে কোকের পিছনে এই দুই বছর যত টাকা ঢালছে তাতে মনে হয় গাজীপুর সিটি কর্পারেশনে এক দুই খান বাড়ি বানানো যেতো।
    ইদানীং সে কোক খাওয়া ছেড়ে দিয়েছে। এর আগেও ওজন কমানোর তাগিদে সে একশ চল্লিশ বারের বেশি কোক ছাড়ার ঘোষণা দিয়েছে, ঘোষণা দেওয়ার পরপরই তার কোকের জন্য গলা শুকিয়ে গেছে, সে ঝপাৎ করে কোক কিনে খাওয়া শুরু করেছে। এইবারও আমরা তাই ভেবেছি, দুদিন পরই কপকপ করে কোক খাবে।
    কিন্তু সে খেলোই না। শুধু কোক না, পেপসি টু যত ই*স*রা*ইলের পন্য বাদ দেওয়া সম্ভব সবই বাদ দিয়ে ঝিম মেরে বসে রইলো। অন্যসব বাদ দেওয়া তার জন্য দূরহ নাও হতে পারে, কিন্তু চার মাস সে কোক পুরো ছেড়ে বসে আছে এই তথ্য তার নিজের আম্মা জানার পরও বিশ্বাস করেনি, আমরা তো দূরের কেইস।
    কারণটা খুব সাধারণ, তার একার কোক খাওয়া না খাওয়াতে হয়তো তেমন কিছু আসবে যাবে না, কিন্তু এটা তার জন্য মনের শান্তি। দুনিয়ার এক প্রান্তে নির্বিচারে গনহ*ত্যা চলছে, আর সেই গনহ*ত্যার মূলনায়কের একটা প্রডাক্ট বর্জন করে যতটা সম্ভব প্রতিবাদ করছে।

    আর দশটা মানুষের প্রতিবাদ হয়তো এই লেভেলেই থেমে যেতো, কিন্তু সে আরেকটা কাণ্ড ঘটিয়ে ফেলল, টার্ম ফাইনালের প্রেজেন্টেশনের পিপিটি ফাইলের শেষ
    স্লাইডকে আমরা বলি থ্যাংক ইউ স্লাইড। এই স্লাইড অন্য সবাই ফুল পাতা লতা দিয়ে সাজিয়ে একসার করে। সে পুরো উলটো কাহিনি করে বসলো।

    থ্যাংক ইউ স্লাইডের বদলায় গাজার ধ্বং*সস্তুপের ছবি সাথে হ্যাশট্যাগ স্টপ গাজা জে*নোসাইড দিয়ে প্রেজেন্টেশন শেষ করলো। পুরো রুমে পিন পতন নিরবতা। দুই কোর্স ইন্সট্রাকটর কটকট করে তার দিকে তাকিয়ে আছে।
    "রিসার্চ ওয়ার্কে রাজনীতি ঢুকানোর কারণে তোমাকে আমি জিরো দিতে পারি এই তথ্য জানো?" এক স্যার খড়খড়ে গলায় বলল।
    আমার বন্ধু শান্ত গলায় বললো, "এটা রাজনীতি না স্যার, এটা জে*নোসাইড। এখানে নির্বিচারে মানুষ মারা হচ্ছে। রিসার্চ করে কি লাভ যদি মানুষই না বাচে? সাইন্স ইজ ফর পিপল।"
    আরেক কোর্স ইন্সট্রাকটর কড়া গলায় বলল, এতে কি লাভ হলো? তোমার এই প্রেজেন্টেশন তো ই*জ*রা*&ইল দেখে নাই যে তারা তোমার প্রতিবাদের ঝড়ে উড়ে যুদ্ধ থামাবে।"
    "এই রুমের ত্রিশজনের মত মানুষ আছে, স্যার। এই ত্রিশজন মানুষ এই প্রেজেন্টেশন দেখবে। তারা আজকে একবার হলেও এই গণহত্যার কথা ভাববে। ত্রিশজনের মধ্যে পনেরজন বাসায় গিয়ে এটা নিয়ে সার্চ দেবে, শেয়ার দেবে। এই পনেরজনের মধ্যে একজন হয়ত ভবিষ্যতে বড় কোনো পজিশনে যাবে। আমাদের পক্ষ থেকে সে তখন বলতে পারবে। ইট'স লাইক এ চেইন রিয়েকশন।"
    আমার বন্ধুর উত্তরটা ছিলো এইরকম।
    ক্লাশের পিনপতন নিরবতা ভেঙে তালির শব্দে সে দিন ডিন অফিস থেকে লোক পর্যন্ত ছুটে এসেছিলো।
    গল্প এখানেই শেষ। তবে একটা ছোট তথ্য শেয়ার করার লোভ সামলাতে পারছি না। সেই প্রেজেন্টেশন আমার বন্ধু পেয়েছিল ২০ মার্ক। পুরো প্রেজেন্টেশনে মার্ক ছিলো ১৫, এক্সটা ৫ নাম্বার সে পেয়েছে খুব সহজ একটা কারনে, কারণ সে তার শেষের স্লাইড দিয়ে প্রুভ করতে পেরেছে "রিসার্চ ইজ ফর পিপল।"
    এবং একটা ছাত্র ছাত্রীও, আমাদের মিনমিনা শয়তান টপারগুলো পর্যন্ত বিন্দুমাত্র কথা বলেনি তার মার্কিং নিয়ে।
    আমার এই কাহিনি শেয়ারের উদ্দেশ্য খুব সাধারণ। রা*ফায় যে গনহ*ত্যা চলছে, তা নিয়ে যারা শেয়ার করছে বা লেখালিখি করছেন তারা প্রায়শই হয়ত শুনে যাচ্ছে, "তুমি একলা কি করবা? তারা কি তোমার কথায় যু*দ্ধ বন্ধ করবে?"
    উত্তরটা হচ্ছে একা একা না। আপনার আমার শেয়ার করা এই লেখা বা ভিডিও আর দশটা মানুষের কাছে যাবে, তারাও দেখবে আর জানবে পৃথিবীর অন্যপ্রান্তে আপনার আমার মতোই মানুষগুলো কি ভয়ংকর বিভীষিকাময় দিন কাটাচ্ছে।
    এইটুকু মানুষ হয়ে জানতে হয়, অন্যকে জানাতে চাইতে হয়। মানুষ হওয়ার কিছু শর্ত আছে, সেই শর্তগুলোর একটা হলো ভয় পাওয়া। চুপ থাকতে থাকতে অন্তরের মনুষ্যত্ব নামক ব্যাপারটা সিলগালা হয়ে গেলো নাকি সেই ভয় পাওয়া।
    অন্তত এইটুকু ভয় আমাদের পেতে হবে। গাজা বা রা*ফার মানুষদের জন্য তো বটেই, আমাদের নিজেদের মনুষ্যত্ব টিকিয়ে রাখার জন্য হলেও আমাদের বলতে হবে, "স্টপ জে*নোসাইড, ফ্রি প্যা*লেস্টাইন।"
    কেউ শুনুক, আর নাই বা শুনুক।
    আমার এক বন্ধু বিরাট বড় কোকের পাগল, সে কোকের পিছনে এই দুই বছর যত টাকা ঢালছে তাতে মনে হয় গাজীপুর সিটি কর্পারেশনে এক দুই খান বাড়ি বানানো যেতো। ইদানীং সে কোক খাওয়া ছেড়ে দিয়েছে। এর আগেও ওজন কমানোর তাগিদে সে একশ চল্লিশ বারের বেশি কোক ছাড়ার ঘোষণা দিয়েছে, ঘোষণা দেওয়ার পরপরই তার কোকের জন্য গলা শুকিয়ে গেছে, সে ঝপাৎ করে কোক কিনে খাওয়া শুরু করেছে। এইবারও আমরা তাই ভেবেছি, দুদিন পরই কপকপ করে কোক খাবে। কিন্তু সে খেলোই না। শুধু কোক না, পেপসি টু যত ই*স*রা*ইলের পন্য বাদ দেওয়া সম্ভব সবই বাদ দিয়ে ঝিম মেরে বসে রইলো। অন্যসব বাদ দেওয়া তার জন্য দূরহ নাও হতে পারে, কিন্তু চার মাস সে কোক পুরো ছেড়ে বসে আছে এই তথ্য তার নিজের আম্মা জানার পরও বিশ্বাস করেনি, আমরা তো দূরের কেইস। কারণটা খুব সাধারণ, তার একার কোক খাওয়া না খাওয়াতে হয়তো তেমন কিছু আসবে যাবে না, কিন্তু এটা তার জন্য মনের শান্তি। দুনিয়ার এক প্রান্তে নির্বিচারে গনহ*ত্যা চলছে, আর সেই গনহ*ত্যার মূলনায়কের একটা প্রডাক্ট বর্জন করে যতটা সম্ভব প্রতিবাদ করছে। আর দশটা মানুষের প্রতিবাদ হয়তো এই লেভেলেই থেমে যেতো, কিন্তু সে আরেকটা কাণ্ড ঘটিয়ে ফেলল, টার্ম ফাইনালের প্রেজেন্টেশনের পিপিটি ফাইলের শেষ স্লাইডকে আমরা বলি থ্যাংক ইউ স্লাইড। এই স্লাইড অন্য সবাই ফুল পাতা লতা দিয়ে সাজিয়ে একসার করে। সে পুরো উলটো কাহিনি করে বসলো। থ্যাংক ইউ স্লাইডের বদলায় গাজার ধ্বং*সস্তুপের ছবি সাথে হ্যাশট্যাগ স্টপ গাজা জে*নোসাইড দিয়ে প্রেজেন্টেশন শেষ করলো। পুরো রুমে পিন পতন নিরবতা। দুই কোর্স ইন্সট্রাকটর কটকট করে তার দিকে তাকিয়ে আছে। "রিসার্চ ওয়ার্কে রাজনীতি ঢুকানোর কারণে তোমাকে আমি জিরো দিতে পারি এই তথ্য জানো?" এক স্যার খড়খড়ে গলায় বলল। আমার বন্ধু শান্ত গলায় বললো, "এটা রাজনীতি না স্যার, এটা জে*নোসাইড। এখানে নির্বিচারে মানুষ মারা হচ্ছে। রিসার্চ করে কি লাভ যদি মানুষই না বাচে? সাইন্স ইজ ফর পিপল।" আরেক কোর্স ইন্সট্রাকটর কড়া গলায় বলল, এতে কি লাভ হলো? তোমার এই প্রেজেন্টেশন তো ই*জ*রা*&ইল দেখে নাই যে তারা তোমার প্রতিবাদের ঝড়ে উড়ে যুদ্ধ থামাবে।" "এই রুমের ত্রিশজনের মত মানুষ আছে, স্যার। এই ত্রিশজন মানুষ এই প্রেজেন্টেশন দেখবে। তারা আজকে একবার হলেও এই গণহত্যার কথা ভাববে। ত্রিশজনের মধ্যে পনেরজন বাসায় গিয়ে এটা নিয়ে সার্চ দেবে, শেয়ার দেবে। এই পনেরজনের মধ্যে একজন হয়ত ভবিষ্যতে বড় কোনো পজিশনে যাবে। আমাদের পক্ষ থেকে সে তখন বলতে পারবে। ইট'স লাইক এ চেইন রিয়েকশন।" আমার বন্ধুর উত্তরটা ছিলো এইরকম। ক্লাশের পিনপতন নিরবতা ভেঙে তালির শব্দে সে দিন ডিন অফিস থেকে লোক পর্যন্ত ছুটে এসেছিলো। গল্প এখানেই শেষ। তবে একটা ছোট তথ্য শেয়ার করার লোভ সামলাতে পারছি না। সেই প্রেজেন্টেশন আমার বন্ধু পেয়েছিল ২০ মার্ক। পুরো প্রেজেন্টেশনে মার্ক ছিলো ১৫, এক্সটা ৫ নাম্বার সে পেয়েছে খুব সহজ একটা কারনে, কারণ সে তার শেষের স্লাইড দিয়ে প্রুভ করতে পেরেছে "রিসার্চ ইজ ফর পিপল।" এবং একটা ছাত্র ছাত্রীও, আমাদের মিনমিনা শয়তান টপারগুলো পর্যন্ত বিন্দুমাত্র কথা বলেনি তার মার্কিং নিয়ে। আমার এই কাহিনি শেয়ারের উদ্দেশ্য খুব সাধারণ। রা*ফায় যে গনহ*ত্যা চলছে, তা নিয়ে যারা শেয়ার করছে বা লেখালিখি করছেন তারা প্রায়শই হয়ত শুনে যাচ্ছে, "তুমি একলা কি করবা? তারা কি তোমার কথায় যু*দ্ধ বন্ধ করবে?" উত্তরটা হচ্ছে একা একা না। আপনার আমার শেয়ার করা এই লেখা বা ভিডিও আর দশটা মানুষের কাছে যাবে, তারাও দেখবে আর জানবে পৃথিবীর অন্যপ্রান্তে আপনার আমার মতোই মানুষগুলো কি ভয়ংকর বিভীষিকাময় দিন কাটাচ্ছে। এইটুকু মানুষ হয়ে জানতে হয়, অন্যকে জানাতে চাইতে হয়। মানুষ হওয়ার কিছু শর্ত আছে, সেই শর্তগুলোর একটা হলো ভয় পাওয়া। চুপ থাকতে থাকতে অন্তরের মনুষ্যত্ব নামক ব্যাপারটা সিলগালা হয়ে গেলো নাকি সেই ভয় পাওয়া। অন্তত এইটুকু ভয় আমাদের পেতে হবে। গাজা বা রা*ফার মানুষদের জন্য তো বটেই, আমাদের নিজেদের মনুষ্যত্ব টিকিয়ে রাখার জন্য হলেও আমাদের বলতে হবে, "স্টপ জে*নোসাইড, ফ্রি প্যা*লেস্টাইন।" কেউ শুনুক, আর নাই বা শুনুক।
    Like
    Love
    5
    0 Commentarios 0 Acciones 1K Views 0 Vista previa
  • অভিমানী অহনা
    প্রায় বছর দুইয়েক পর অহনা নক দিলো ম্যাসেঞ্জারে। ভালো মন্দ জিজ্ঞেস না করে সোজা জিজ্ঞেস করলো, এই, লন্ডনের কই থাকো তুমি? এড্রেস কী? রিপ্লাই দিলাম, কেন গিফট পাঠাবা নাকি? বললো, পাঠাতেও পারি। এড্রেস দিয়ে টুকটাক কথা হলো। কেমন আছো, স্বামী, বাচ্চারা কেমন আছে এইসব আর কী। তার সাথে কথা বলার ঘন্টা দুয়েক পরে দরজায় নক পড়লে দরজা খুলে দেখি অহনা! আমি স্বপ্ন দেখছি কিনা বুঝতেছি...
    Love
    1
    0 Commentarios 0 Acciones 3K Views 0 Vista previa
  • একজন বাংলাদেশি পরিদর্শক কোরিয়া পরিদর্শনে এসে এদের দেশের প্রযুক্তি, দেশ পরিচালনা ও গোছানো সিস্টেম দেখে আবেগে আপ্লুত হয়ে কোরিয়ান কর্মকর্তাকে জিজ্ঞাসা করলো:
    আপনারা এতো স্মার্ট ও সুন্দর দেশ কিভাবে গড়লেন?
    কোরিয়ান কর্মকর্তা উত্তর দিলেন: আসলে আপনারা আমাদের থেকে বেশি স্মার্ট, এজন্য।
    বাংলাদেশি পরিদর্শক: আমরা বেশি স্মার্ট হলে তোমাদের দেশ ও সিস্টেম আমাদের দেশের থেকে স্মার্ট কিভাবে?
    কোরিয়ান কর্মকর্তা: আমাদের দেশে ১০ জনে ১ জন স্মার্ট আর ৯ জনই অযোগ্য, কম বুদ্ধিসম্পন্ন । কিন্তু আপনাদের দেশে ১০ জনে ৯ জনই স্মার্ট আর ১ জন হয় অযোগ্য, কম বুদ্ধিসম্পন্ন।
    তফাৎ শুধু এতটুক– আপনারা ১ জন অযোগ্যকে লিডার বানিয়ে ৯ জন স্মার্ট মানুষকে তার আন্ডারে কাজ করতে বলেন। আর আমরা ১ জন স্মার্ট মানুষকে লিডার বানিয়ে ৯ জন অযোগ্য, কম বুদ্ধিসম্পন্ন মানুষকে তার আন্ডারে কাজ করতে দিই।
    একজন বাংলাদেশি পরিদর্শক কোরিয়া পরিদর্শনে এসে এদের দেশের প্রযুক্তি, দেশ পরিচালনা ও গোছানো সিস্টেম দেখে আবেগে আপ্লুত হয়ে কোরিয়ান কর্মকর্তাকে জিজ্ঞাসা করলো: আপনারা এতো স্মার্ট ও সুন্দর দেশ কিভাবে গড়লেন? কোরিয়ান কর্মকর্তা উত্তর দিলেন: আসলে আপনারা আমাদের থেকে বেশি স্মার্ট, এজন্য। বাংলাদেশি পরিদর্শক: আমরা বেশি স্মার্ট হলে তোমাদের দেশ ও সিস্টেম আমাদের দেশের থেকে স্মার্ট কিভাবে? কোরিয়ান কর্মকর্তা: আমাদের দেশে ১০ জনে ১ জন স্মার্ট আর ৯ জনই অযোগ্য, কম বুদ্ধিসম্পন্ন । কিন্তু আপনাদের দেশে ১০ জনে ৯ জনই স্মার্ট আর ১ জন হয় অযোগ্য, কম বুদ্ধিসম্পন্ন। তফাৎ শুধু এতটুক– আপনারা ১ জন অযোগ্যকে লিডার বানিয়ে ৯ জন স্মার্ট মানুষকে তার আন্ডারে কাজ করতে বলেন। আর আমরা ১ জন স্মার্ট মানুষকে লিডার বানিয়ে ৯ জন অযোগ্য, কম বুদ্ধিসম্পন্ন মানুষকে তার আন্ডারে কাজ করতে দিই।
    Like
    3
    0 Commentarios 0 Acciones 1K Views 0 Vista previa
  • বাড়ি বিক্রি Nuevo
    ৳2700000
    In stock
    রাজেন্দ্রপুর
    0 Vista previa
    বাড়ি বিক্রি করা হবে।
    জমির পরিমান ৪ কাঠা
    বাড়িতে রুম আছে ৪ টা
    হাফবিলডিং করা

    ১৬ ফিট পাকা রাস্তার সাথে,

    বাড়ি+ জমির মোট মূল্য ২৭ লাখ টাকা
    আগ্রহীরা যোগাযোগ ০১৯৩৩১৭০৫১৫

    জমির লোকেশন
    গাজীপুর সদর এরিয়া
    রাজেন্দ্রপুর চৌরাস্তা থেকে ৬ কিলোমিটার পশ্চিমে,
    বাড়ি বিক্রি করা হবে। জমির পরিমান ৪ কাঠা বাড়িতে রুম আছে ৪ টা হাফবিলডিং করা ১৬ ফিট পাকা রাস্তার সাথে, বাড়ি+ জমির মোট মূল্য ২৭ লাখ টাকা আগ্রহীরা যোগাযোগ ০১৯৩৩১৭০৫১৫ জমির লোকেশন গাজীপুর সদর এরিয়া রাজেন্দ্রপুর চৌরাস্তা থেকে ৬ কিলোমিটার পশ্চিমে,
    Like
    7
    0 Commentarios 0 Acciones 21K Views 0 Vista previa
  • যিলহজ্জ মাসের প্রথম দশ দিনের ফযীলত
      যিলহজ্জ মাস পুরোটাই ফযীলতপূর্ণ হলেও প্রথম দশ দিনের বিশেষ ফযীলত রয়েছে। তন্মধ্যে কতিপয় গুরুত্বপূর্ণ ফযীলত আলোকপাত করা হলো—   ১। প্রথম দশ দিনের বিশেষ ফযীলত:  প্রথম দশ দিনের বিশেষ ফযীলত হিসাবে আল-কুরআনের সূরা আল-ফাজর-এর কয়েকটি আয়াত উল্লেখ করা হলো। যেখানে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতা‘আলা এই দশ দিনের কসম করেছেন বলেই, উলামায়ে কেরাম উল্লেখ করেছেন।...
    Like
    Love
    7
    0 Commentarios 0 Acciones 5K Views 0 Vista previa
  • 0 Commentarios 0 Acciones 3K Views 0 Vista previa
  • Like
    1
    0 Commentarios 0 Acciones 3K Views 0 Vista previa
  • 7 Ways To Increase RIZQ
      7 Ways To Increase RIZQ:   1. Tawakkul like Birds: Prophet Muhammad (Sa.) said: If you were to rely upon Allah with reliance due to Him, He would provide for you just as He provides for the birds. They go out in the morning with empty stomachs and return full. [Sunan al-Tirmidhī]   2. Seeking Forgiveness: Ask forgiveness of your Lord. Indeed,...
    Like
    1
    0 Commentarios 0 Acciones 8K Views 0 Vista previa
  • Prophet Muhammad ﷺ said: No Muslim performs ablution well and then prays two cycles (units of salah) with his heart and direction focused, except that Paradise will be necessary for him.
    [Sahih Muslim - Book 2, Hadith 20]
    Prophet Muhammad ﷺ said: No Muslim performs ablution well and then prays two cycles (units of salah) with his heart and direction focused, except that Paradise will be necessary for him. [Sahih Muslim - Book 2, Hadith 20]
    0 Commentarios 0 Acciones 3K Views 0 Vista previa