• তুর্কীর একটি চ্যানেল ৫ বছরের এক বাচ্চার সাথে কথা বলে যাকে ১১২ ঘন্টা পর ধ্বংস স্তুপের নিচ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। তাকে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল, "তুমি কি এত দীর্ঘ সময় অনাহারে থাকনি?"
    সে উত্তরে বলে, " একজন সাদা পোশাকের ব্যক্তি তার নিকট এসে তাকে খাবার ও পানি দিত অতপর চলে যেত।"
    আল্লাহ তা'আলা বলেনঃ
    আর পৃথিবীতে কোন বিচরণশীল নেই, তবে সবার জীবিকার দায়িত্ব আল্লাহ নিয়েছেন তিনি জানেন তারা কোথায় থাকে এবং কোথায় সমাপিত হয়। সবকিছুই এক সুবিন্যস্ত কিতাবে রয়েছে। (সূরা হুদ: ৬)
    তুর্কীর একটি চ্যানেল ৫ বছরের এক বাচ্চার সাথে কথা বলে যাকে ১১২ ঘন্টা পর ধ্বংস স্তুপের নিচ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। তাকে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল, "তুমি কি এত দীর্ঘ সময় অনাহারে থাকনি?" সে উত্তরে বলে, " একজন সাদা পোশাকের ব্যক্তি তার নিকট এসে তাকে খাবার ও পানি দিত অতপর চলে যেত।" আল্লাহ তা'আলা বলেনঃ আর পৃথিবীতে কোন বিচরণশীল নেই, তবে সবার জীবিকার দায়িত্ব আল্লাহ নিয়েছেন তিনি জানেন তারা কোথায় থাকে এবং কোথায় সমাপিত হয়। সবকিছুই এক সুবিন্যস্ত কিতাবে রয়েছে। (সূরা হুদ: ৬)
    Like
    Love
    Yay
    16
    1 Comentários 0 Compartilhamentos 95 Visualizações 0 Anterior
  • উচ্চ সিজিপিএ ওয়ালা এক বন্ধুকে পরীক্ষার ৩ দিন আগে একটা চ্যাপ্টার বুঝার জন্য কল দিয়ে তার বাসায় যেতে চেয়েছিলাম। সে জবাবে বলছিলো তুই এখন আসিস না, তুই আসলে আমার পড়ালেখার ক্ষতি হবে।
    সেদিন এক কম সিজিপিএ ওয়ালা বন্ধুর বাসায় গিয়ে তার অতিথেয়তায় সত্যিই মুগ্ধ হয়েছিলাম।

    বাসার গলিতে ঢুকবার পথে গেইটের সামনে থাকা গার্ড মামাকে প্রথমদিন একটা সালাম দিয়েছিলাম আর জিজ্ঞাসা করছিলাম "মামা ভাল আছেন?"
    যাস্ট এতুটুকুই.......
    এরপর থেকে ওনি আমাকে যতবার দেখে ততবারই দাঁড়িয়ে সামনে এগিয়ে এসে জিজ্ঞাসা করবে "ভাইয়া ভাল আছেন?"

    ভার্সিটিতে পা রেখে প্রথম যেদিন ঘরোয়া রেস্টুরেন্টে যাই, সেদিন এক ওয়েটারের সাথে পরিচয়। এরপর থেকে গেলেই তার টেবিলে বসতাম, সুখ দুঃখের গল্প করতাম। পরের ঈদে বন্ধুরা কয়েকজন মিলে তাকে ভাল অংকের একটা বকশিশ দেই।
    সেই ছেলে এখন ওমানে আছে। প্রায়ই ওখান থেকে ফোন দিয়ে বলে স্যার আপনার কিছু লাগলে বলেন পাঠাইয়া দেই।
    কিছুই না,অল্প কয়টা টাকা যাস্ট সবাই মিলে দিয়ে বলছিলাম, "বাড়ি যা, ভাল করে ঈদ করিস।"

    টং দোকানে একটা কালো কুচকুচে কুকুর সব সময় বসে থাকে। একদিন চা খাওয়ার সময় এটা সামনে এসে লেজ নাড়ছে আর ঘুর ঘুর করছে। শুধু পাঁচ টাকার একটা পাউরুটি কিনে খাওয়াইছিলাম। এখন প্রায়ই মাঝ রাতে চা রুটি খেতে বের হই। আগে ওই সময়টাতে চা খেয়ে সামনের গলিতে যেতে ভয় লাগত। যদি কেউ ধরে বসে। এখন মাঝরাতেও কানে হেড ফোন লাগিয়ে হাটি। ভয় হয় না। কারন ওই কালো কুকুরটা দেখলে তেড়ে আসে। সাথে পা মিলিয়ে হাটে। দুইটা হাত থাকলে হয়তো জড়িয়েও ধরত। তার চোখের ভাষা বলে দেয় " কেউ ধরতে আসলে কইলজা খুইল্লা ফালামু "

    উচু শ্রেনীর মানুষদের ডিকশনারিতে কৃতজ্ঞতা শব্দটা প্রায়ই নাই বললেই চলে। অনেক রুই কাতলার জন্য জীবনে অনেক কিছু করেছি। নেগেটিভ গ্রুপের এক ব্যাগ ব্লাড ম্যানেজ করতে সারারাত দৌড়িয়েছি। কিন্তু পরদিন ভোরে জানতেও চায়নি ব্লাডটি কার, কোথা থেকে ম্যানেজ করেছি।

    কিন্তু সামান্য একটা গার্ড, রাস্তার মুচি, ক্যান্টিনের মামা এমনকি টং দোকানের কুকুরটাকেও যদি একটু এহসান করা হয় তখন পারলে পুরা হার্টটা খুলে দিবে......

    মানুষ হইতে টাকা লাগে না।
    মন লাগে
    ছত্রিশ কিংবা আটত্রিশ স্কয়ার ফিটের না।
    বিশাল আকাশের মত বড় একটা মন লাগে....।
    উচ্চ সিজিপিএ ওয়ালা এক বন্ধুকে পরীক্ষার ৩ দিন আগে একটা চ্যাপ্টার বুঝার জন্য কল দিয়ে তার বাসায় যেতে চেয়েছিলাম। সে জবাবে বলছিলো তুই এখন আসিস না, তুই আসলে আমার পড়ালেখার ক্ষতি হবে। সেদিন এক কম সিজিপিএ ওয়ালা বন্ধুর বাসায় গিয়ে তার অতিথেয়তায় সত্যিই মুগ্ধ হয়েছিলাম। বাসার গলিতে ঢুকবার পথে গেইটের সামনে থাকা গার্ড মামাকে প্রথমদিন একটা সালাম দিয়েছিলাম আর জিজ্ঞাসা করছিলাম "মামা ভাল আছেন?" যাস্ট এতুটুকুই....... এরপর থেকে ওনি আমাকে যতবার দেখে ততবারই দাঁড়িয়ে সামনে এগিয়ে এসে জিজ্ঞাসা করবে "ভাইয়া ভাল আছেন?" ভার্সিটিতে পা রেখে প্রথম যেদিন ঘরোয়া রেস্টুরেন্টে যাই, সেদিন এক ওয়েটারের সাথে পরিচয়। এরপর থেকে গেলেই তার টেবিলে বসতাম, সুখ দুঃখের গল্প করতাম। পরের ঈদে বন্ধুরা কয়েকজন মিলে তাকে ভাল অংকের একটা বকশিশ দেই। সেই ছেলে এখন ওমানে আছে। প্রায়ই ওখান থেকে ফোন দিয়ে বলে স্যার আপনার কিছু লাগলে বলেন পাঠাইয়া দেই। কিছুই না,অল্প কয়টা টাকা যাস্ট সবাই মিলে দিয়ে বলছিলাম, "বাড়ি যা, ভাল করে ঈদ করিস।" টং দোকানে একটা কালো কুচকুচে কুকুর সব সময় বসে থাকে। একদিন চা খাওয়ার সময় এটা সামনে এসে লেজ নাড়ছে আর ঘুর ঘুর করছে। শুধু পাঁচ টাকার একটা পাউরুটি কিনে খাওয়াইছিলাম। এখন প্রায়ই মাঝ রাতে চা রুটি খেতে বের হই। আগে ওই সময়টাতে চা খেয়ে সামনের গলিতে যেতে ভয় লাগত। যদি কেউ ধরে বসে। এখন মাঝরাতেও কানে হেড ফোন লাগিয়ে হাটি। ভয় হয় না। কারন ওই কালো কুকুরটা দেখলে তেড়ে আসে। সাথে পা মিলিয়ে হাটে। দুইটা হাত থাকলে হয়তো জড়িয়েও ধরত। তার চোখের ভাষা বলে দেয় " কেউ ধরতে আসলে কইলজা খুইল্লা ফালামু " উচু শ্রেনীর মানুষদের ডিকশনারিতে কৃতজ্ঞতা শব্দটা প্রায়ই নাই বললেই চলে। অনেক রুই কাতলার জন্য জীবনে অনেক কিছু করেছি। নেগেটিভ গ্রুপের এক ব্যাগ ব্লাড ম্যানেজ করতে সারারাত দৌড়িয়েছি। কিন্তু পরদিন ভোরে জানতেও চায়নি ব্লাডটি কার, কোথা থেকে ম্যানেজ করেছি। কিন্তু সামান্য একটা গার্ড, রাস্তার মুচি, ক্যান্টিনের মামা এমনকি টং দোকানের কুকুরটাকেও যদি একটু এহসান করা হয় তখন পারলে পুরা হার্টটা খুলে দিবে...... মানুষ হইতে টাকা লাগে না। মন লাগে ছত্রিশ কিংবা আটত্রিশ স্কয়ার ফিটের না। বিশাল আকাশের মত বড় একটা মন লাগে....।
    Like
    Love
    Yay
    19
    2 Comentários 0 Compartilhamentos 1KB Visualizações 0 Anterior
  • Like
    Love
    20
    1 Comentários 2 Compartilhamentos 3KB Visualizações 0 Anterior
  • Like
    16
    1 Comentários 0 Compartilhamentos 747 Visualizações 0 Anterior
  • Like
    Angry
    16
    1 Comentários 0 Compartilhamentos 836 Visualizações 0 Anterior
  • Like
    Love
    13
    0 Comentários 0 Compartilhamentos 1KB Visualizações 0 Anterior
  • Like
    Angry
    6
    0 Comentários 0 Compartilhamentos 368 Visualizações 0 Anterior
  • Hi dalim
    Hi dalim
    Like
    3
    1 Comentários 0 Compartilhamentos 222 Visualizações 0 Anterior
  • Like
    18
    0 Comentários 0 Compartilhamentos 1KB Visualizações 0 Anterior