• Like
    Haha
    13
    0 Reacties 0 aandelen 716 Views 0 voorbeeld
  • Like
    17
    1 Reacties 0 aandelen 746 Views 0 voorbeeld
  • ■▪রিজকের সর্বনিম্ন স্তর হচ্ছেঃ টাকা, পয়সা, অর্থ এবং সম্পদ।
    ■▪রিজক এর সর্বোচ্চ স্তর হচ্ছেঃ শারীরিক এবং মানসিক সুস্থতা।
    ■▪রিজকের সর্বোত্তম স্তর হচ্ছেঃ পুণ্যবান স্ত্রী এবং পরিশুদ্ধ নেক সন্তান এবং
    ■▪রিজকের পরিপূর্ণ স্তর হচ্ছেঃ মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি।
    ■■ রিজক খুব গভীর একটি বিষয়, যদি আমরা তা বুঝতে পারি।
    ■■ আমি পুরো জীবনে কত টাকা আয় করবো সেটা লিখিত, কে আমার জীবনসঙ্গী হবে সেটা লিখিত, কবে কোথায় মারা যাবো সেটাও লিখিত এবং কতটা খাবার ও পানীয় গ্রহণ করবো তাও লিখিত বা নির্দিষ্ট।
    ■■ আশ্চর্যের ব্যাপার হচ্ছে, আমি কতগুলো দানা বা ভাত দুনিয়াতে খেয়ে তারপর মারা যাবো সেটা লিখিত। একটি দানাও কম হবেনা এবং একটি বেশিও না।
    ■■ ধরুন এটা লিখিত যে আমি সারাজীবনে এক কোটি টাকা আয় করবো, এই সিদ্ধান্ত আল্লাহ্‌ তা'আলা নিয়েছেন।
    ■■ কিন্তু, আমি হালাল উপায়ে আয় করবো না হারাম উপায়ে আয় করবো, সেই সিদ্ধান্ত একান্তই আমার।
    ■■ যদি ধৈর্য ধারণ করি, আল্লাহ্‌ তা'আলার কাছে চাই, তাহলে হালাল উপায়ে ওই এক কোটি টাকা আয় করেই আমি মারা যাবো। আর হারাম উপায়ে হলেও ওই এক কোটিই... নাথিং মোর, নাথিং লেস!
    ■■ আমি যেই ফলটি আজকে টেকনাফ বসে খাচ্ছি, সেটা হয়ত ইতালি কিংবা থাইল্যান্ড থেকে ইমপোর্ট করা। ওই গাছে যখন মুকুল ধরেছে তখনই নির্ধারিত হয়েছে যে, সেটি আমার কাছে পৌঁছাবে। এর মধ্যে কত পাখি ওই ফলের উপর বসেছে, কত মানুষ এই ফলটি পাড়তে গেছে, দোকানে অনেকে এই ফলটি নেড়েচেড়ে রেখে গেছে, পছন্দ হয় নি বা কিনেনি। এই সব ঘটনার কারণ একটাই, ফলটি আমার তাক্বদীরে লিখিত। যতক্ষণ না আমি কিনতে যাচ্ছি, ততক্ষণ সেটা ওখানেই থাকবে।
    এর মধ্যে আমি মারা যেতে পারতাম, অন্য কোথাও চলে যেতে পারতাম, কিন্তু না! রিজকে যেহেতু লিখিত আমি এই ফলটি না খেয়ে মারা যাবো না।
    ■■ রিজক জিনিসটা এতোটাই শক্তিশালী!
    ■■ কিংবা যেই আত্মীয় কিংবা বন্ধু-বান্ধব আমার বাসায় আসছে, সে আসলে আমার খাবার খাচ্ছে না। এটা তারই রিজক, শুধুমাত্র আল্লাহ্‌ তা'ইলা আমার মাধ্যমে তার কাছে পৌঁছে দিচ্ছেন। হতে পারে এর মধ্যে আমাদের জন্য মঙ্গল রয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ!
    ■■ কেউ কারোটা খাচ্ছে না, যে যার রিজকের ভাগই খাচ্ছেন।
    ■■ আমরা হালাল না হারাম উপায়ে খাচ্ছি, সেটা নির্ভর করছ, আমি আল্লাহ্‌ তা'আলার উপর কতটুকু তাওয়াক্কুলের উপর আছি, কতটুকু ভরসা করে আছি। তার উপর।কেননা,
    আল্লাহ তা'আলা বলেনঃ
    وما من دابة فى الارض الا على الله رزقها
    -------"দুনিয়ায় বিচরণকারী এমন কোনো প্রাণী নেই,যার রিজকের দায়ীতআমি)আল্লাহর উপর নেই।
    ■▪রিজকের সর্বনিম্ন স্তর হচ্ছেঃ টাকা, পয়সা, অর্থ এবং সম্পদ। ■▪রিজক এর সর্বোচ্চ স্তর হচ্ছেঃ শারীরিক এবং মানসিক সুস্থতা। ■▪রিজকের সর্বোত্তম স্তর হচ্ছেঃ পুণ্যবান স্ত্রী এবং পরিশুদ্ধ নেক সন্তান এবং ■▪রিজকের পরিপূর্ণ স্তর হচ্ছেঃ মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি। ■■ রিজক খুব গভীর একটি বিষয়, যদি আমরা তা বুঝতে পারি। ■■ আমি পুরো জীবনে কত টাকা আয় করবো সেটা লিখিত, কে আমার জীবনসঙ্গী হবে সেটা লিখিত, কবে কোথায় মারা যাবো সেটাও লিখিত এবং কতটা খাবার ও পানীয় গ্রহণ করবো তাও লিখিত বা নির্দিষ্ট। ■■ আশ্চর্যের ব্যাপার হচ্ছে, আমি কতগুলো দানা বা ভাত দুনিয়াতে খেয়ে তারপর মারা যাবো সেটা লিখিত। একটি দানাও কম হবেনা এবং একটি বেশিও না। ■■ ধরুন এটা লিখিত যে আমি সারাজীবনে এক কোটি টাকা আয় করবো, এই সিদ্ধান্ত আল্লাহ্‌ তা'আলা নিয়েছেন। ■■ কিন্তু, আমি হালাল উপায়ে আয় করবো না হারাম উপায়ে আয় করবো, সেই সিদ্ধান্ত একান্তই আমার। ■■ যদি ধৈর্য ধারণ করি, আল্লাহ্‌ তা'আলার কাছে চাই, তাহলে হালাল উপায়ে ওই এক কোটি টাকা আয় করেই আমি মারা যাবো। আর হারাম উপায়ে হলেও ওই এক কোটিই... নাথিং মোর, নাথিং লেস! ■■ আমি যেই ফলটি আজকে টেকনাফ বসে খাচ্ছি, সেটা হয়ত ইতালি কিংবা থাইল্যান্ড থেকে ইমপোর্ট করা। ওই গাছে যখন মুকুল ধরেছে তখনই নির্ধারিত হয়েছে যে, সেটি আমার কাছে পৌঁছাবে। এর মধ্যে কত পাখি ওই ফলের উপর বসেছে, কত মানুষ এই ফলটি পাড়তে গেছে, দোকানে অনেকে এই ফলটি নেড়েচেড়ে রেখে গেছে, পছন্দ হয় নি বা কিনেনি। এই সব ঘটনার কারণ একটাই, ফলটি আমার তাক্বদীরে লিখিত। যতক্ষণ না আমি কিনতে যাচ্ছি, ততক্ষণ সেটা ওখানেই থাকবে। এর মধ্যে আমি মারা যেতে পারতাম, অন্য কোথাও চলে যেতে পারতাম, কিন্তু না! রিজকে যেহেতু লিখিত আমি এই ফলটি না খেয়ে মারা যাবো না। ■■ রিজক জিনিসটা এতোটাই শক্তিশালী! ■■ কিংবা যেই আত্মীয় কিংবা বন্ধু-বান্ধব আমার বাসায় আসছে, সে আসলে আমার খাবার খাচ্ছে না। এটা তারই রিজক, শুধুমাত্র আল্লাহ্‌ তা'ইলা আমার মাধ্যমে তার কাছে পৌঁছে দিচ্ছেন। হতে পারে এর মধ্যে আমাদের জন্য মঙ্গল রয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ! ■■ কেউ কারোটা খাচ্ছে না, যে যার রিজকের ভাগই খাচ্ছেন। ■■ আমরা হালাল না হারাম উপায়ে খাচ্ছি, সেটা নির্ভর করছ, আমি আল্লাহ্‌ তা'আলার উপর কতটুকু তাওয়াক্কুলের উপর আছি, কতটুকু ভরসা করে আছি। তার উপর।কেননা, আল্লাহ তা'আলা বলেনঃ وما من دابة فى الارض الا على الله رزقها -------"দুনিয়ায় বিচরণকারী এমন কোনো প্রাণী নেই,যার রিজকের দায়ীতআমি)আল্লাহর উপর নেই।
    Like
    Yay
    27
    0 Reacties 0 aandelen 930 Views 0 voorbeeld
  • Like
    Love
    Yay
    Wow
    44
    0 Reacties 0 aandelen 96 Views 0 voorbeeld
  • মানুষ সব সময় ‘মৃত্যু’ থেকে বাঁচার ‘চেষ্টা’ করে, কিন্তূ জাহান্নাম’ থেকে’ নয়,অথচ ‘মানুষ’ চাইলে ‘জাহান্নাম’ থেকে’ বাঁচতে ‘পারে’ কিন্তু ‘মৃত্যু’ থেকে নয় ।
    মানুষ সব সময় ‘মৃত্যু’ থেকে বাঁচার ‘চেষ্টা’ করে, কিন্তূ জাহান্নাম’ থেকে’ নয়,অথচ ‘মানুষ’ চাইলে ‘জাহান্নাম’ থেকে’ বাঁচতে ‘পারে’ কিন্তু ‘মৃত্যু’ থেকে নয় ।
    Like
    14
    0 Reacties 0 aandelen 871 Views 0 voorbeeld
  • ঝোলের তরকারি বা ডাল থেকে তো লবণ কমালেন, কিন্তু ভাজি, কাবাব, ফ্রাই করা খাবার থেকে কীভাবে কমাবেন লবণ? জেনে নিন সব রকমের খাবার থেকে লবণ কমানোর ১০টি দারুণ কার্যকরী কৌশল।
    Tips By: Nusrat's Blog & Cooking

    ১) তরকারী বা ডাল থেকে লবণ কমানোর সবচাইতে সহজ উপায় হচ্ছে ময়দা দিয়ে খামির তৈরি করুন। তারপর ছোট ছোট বল আকারে তৈরি করে ঝোল বা ডালের মাঝে ফুটতে দিন। লবণ অনেক পরিমাণে কমে আসবে।
    ২) মাছের তরকারী হলে ডালের বড়ি যোগ করুন। তেলের মাঝে বড়ি হালকা ভেজে তরকারিতে দিয়ে দিন। এতে লবণ যেমন কমবে, স্বাদেও আসবে ভিন্ন মাত্রা।
    ৩) সিদ্ধ করা আলু যোগ করুন তরকারী বা ডালে। লবণ কমা পর্যন্ত ফুটিয়ে নিন। তারপর আলুগুলো তুলে ফেলতে পারেন যদি ইচ্ছা হয়।
    ৪) সবজি ভাজিতে লবণ বেশি হয়ে গিয়েছে? যোগ করুন অনেকটা কাঁটা পেঁয়াজ ও ধনেপাতা। টমেটো কুচিও দিতে পারেন। তারপর ভালো করে ভেজে নিন আবার।
    ৫) দোপেয়াজা বা কোন ভুনা খাবারে লবণ বেশি হয়ে গেলে যোগ করুন অল্প টক দই ও চিনি। ভালো করে মিশিয়ে ঢাকনা দিয়ে ১৫/২০ মিনিট দমে রাখুন। লবণ তো কমবেই সাথে খাবারের স্বাদ বাড়বে বহুগুণে।
    ৬) রোস্ট, রেজালা ইত্যাদি খাবারে লবণ বেশি হয়ে গেলে যোগ করুন মালাই। ওই একইভাবে দমে দিয়ে রাখুন। লবণ কমে যাবে।
    ৭) কাবাব, ভুনা, বা ডাল চচ্চড়ি জাতীয় খাবারে লবণ বেশি হয়ে গেলে যোগ করতে পারেন অল্প লেবুর রস ও সাথে এক চিমটি চিনি। খাবারের লবণকে অনেকটাই কম মনে হবে।
    ৮) যে কোন তরকারিতেই লবণ বেশি হলে বেরেশ্তা যোগ করুন। এতে ঝোল ঘন হবে, স্বাদে যোগ হবে বাড়তি মাত্রা, অন্যদিকে লবণটাও কবে আসবে।
    ৯) তন্দুরি চিকেনে লবণ বেশি হয়ে গেছে? সাথে পরিবেশন করুন একটু বেশি মিষ্টি দেয়া রায়তা। দেখবেন, কেউ বেশি লবণ বুঝতেই পারবে না!
    ১০) লবণ কমাতে আরেকটি ভীষণ কাজের জিনিস হলো দুধ। দুধ যোগ করলে সেটা স্বাদে কোন নরচর করবে না। কিন্তু আপনার তরকারির লবণ কমিয়ে দেবে একদম।
    #MagicTips
    Nusrat's Blog & Cooking
    📌ঝোলের তরকারি বা ডাল থেকে তো লবণ কমালেন, কিন্তু ভাজি, কাবাব, ফ্রাই করা খাবার থেকে কীভাবে কমাবেন লবণ? জেনে নিন সব রকমের খাবার থেকে লবণ কমানোর ১০টি দারুণ কার্যকরী কৌশল। Tips By: Nusrat's Blog & Cooking ১) তরকারী বা ডাল থেকে লবণ কমানোর সবচাইতে সহজ উপায় হচ্ছে ময়দা দিয়ে খামির তৈরি করুন। তারপর ছোট ছোট বল আকারে তৈরি করে ঝোল বা ডালের মাঝে ফুটতে দিন। লবণ অনেক পরিমাণে কমে আসবে। ২) মাছের তরকারী হলে ডালের বড়ি যোগ করুন। তেলের মাঝে বড়ি হালকা ভেজে তরকারিতে দিয়ে দিন। এতে লবণ যেমন কমবে, স্বাদেও আসবে ভিন্ন মাত্রা। ৩) সিদ্ধ করা আলু যোগ করুন তরকারী বা ডালে। লবণ কমা পর্যন্ত ফুটিয়ে নিন। তারপর আলুগুলো তুলে ফেলতে পারেন যদি ইচ্ছা হয়। ৪) সবজি ভাজিতে লবণ বেশি হয়ে গিয়েছে? যোগ করুন অনেকটা কাঁটা পেঁয়াজ ও ধনেপাতা। টমেটো কুচিও দিতে পারেন। তারপর ভালো করে ভেজে নিন আবার। ৫) দোপেয়াজা বা কোন ভুনা খাবারে লবণ বেশি হয়ে গেলে যোগ করুন অল্প টক দই ও চিনি। ভালো করে মিশিয়ে ঢাকনা দিয়ে ১৫/২০ মিনিট দমে রাখুন। লবণ তো কমবেই সাথে খাবারের স্বাদ বাড়বে বহুগুণে। ৬) রোস্ট, রেজালা ইত্যাদি খাবারে লবণ বেশি হয়ে গেলে যোগ করুন মালাই। ওই একইভাবে দমে দিয়ে রাখুন। লবণ কমে যাবে। ৭) কাবাব, ভুনা, বা ডাল চচ্চড়ি জাতীয় খাবারে লবণ বেশি হয়ে গেলে যোগ করতে পারেন অল্প লেবুর রস ও সাথে এক চিমটি চিনি। খাবারের লবণকে অনেকটাই কম মনে হবে। ৮) যে কোন তরকারিতেই লবণ বেশি হলে বেরেশ্তা যোগ করুন। এতে ঝোল ঘন হবে, স্বাদে যোগ হবে বাড়তি মাত্রা, অন্যদিকে লবণটাও কবে আসবে। ৯) তন্দুরি চিকেনে লবণ বেশি হয়ে গেছে? সাথে পরিবেশন করুন একটু বেশি মিষ্টি দেয়া রায়তা। দেখবেন, কেউ বেশি লবণ বুঝতেই পারবে না! ১০) লবণ কমাতে আরেকটি ভীষণ কাজের জিনিস হলো দুধ। দুধ যোগ করলে সেটা স্বাদে কোন নরচর করবে না। কিন্তু আপনার তরকারির লবণ কমিয়ে দেবে একদম। #MagicTips Nusrat's Blog & Cooking
    Like
    35
    0 Reacties 0 aandelen 4K Views 0 voorbeeld
  • ••• স্ত্রীর সাথে মিলনের জন্য কি তাঁর অনুমতি নেয়া প্রয়োজন ?

    *** মহানবী সা: বলেছেন “ স্বামী যখন তাঁর স্ত্রীকে দৈহিক প্রয়োজনে আহবান করবে, সে যেনো স্বামীর কাছে অত্যন্ত দ্রুত চলে আসে । এমনকি সে রান্না ঘরে রুটি পাকানোর কাজে ব্যস্ত থাকলেও ।”

    সুনানে তিরমিযি ১১৬০
    ছহীহুল জামে ৫৩৪

    *** মহানবী সা: বলেছেন “ যে স্ত্রী স্বামীর ডাকে সাঁড়া না দেয় এবং স্বামী রাগান্বিত অবস্হায় সারারাত একাকী কাটায়, সে স্ত্রীর উপর ফিরিশ্তারা সকাল পর্যন্ত লা’নত দিতে থাকে ।”

    ছহীহুল বোখারি ৫১৯৩
    ছহীহ মুসলিম ১৪৩৬
    সুনানে আবু দাউদ ২১৪১
    নাসাঈ

    *** মহানবী সা: বলেছেন “ তিন ব্যক্তির নামাজ তাঁদের মাথা অতিক্রম করেনা অর্থাৎ কবুল হয়না । তন্মধ্যে একজন হলেন অবাধ্য স্ত্রী , যে স্বামীর ডাকে সাঁড়া দেয়না এবং স্বামী রাগান্বিত অবস্হায় ঘুমায় ।”

    তাবরানী ১০৮৬
    সুনানে তিরমিযি ৩৬০
    হাকেম
    সিলসিলা ছহীহা ২৮৮

    *** মহানবী সা: বলেছেন “ স্বামীর অনুমতি ব্যতিরেকে নফল রোজা রাখা যাবেনা এবং স্বামীর অপছন্দ ব্যক্তিকে ঘরে প্রবেশ করানো যাবেনা ।”

    ছহীহুল বোখারি ৫১৯৫
    ছহীহ মুসলিম ২৪১৭
    দারেমী ১৭২০
    সিলসিলা আহাদিসুস ছহীহা ৩৯৫

    *** মহানবী সা: বলেছেন “ পরকালে আল্লাহপাক স্বামীর প্রতি অকৃতজ্ঞ স্ত্রীর দিকে তাকাবেন না ।”

    নাসাঈ কুবরা ৯১৩৫
    বাযযার ২৩৪৯
    তাবরানী
    হাকেম ২৭৭১
    বাইহাক্বী ১৪৪৯৭
    সিলসিলাহ ছহীহা ২৮৯

    *** মহানবী সা: বলেছেন “ কোন স্ত্রী যদি তাঁর স্বামীর অধিকার সম্পর্কে জানতো, দিনে বা রাতের খাবার শেষ করে স্বামীর পাশে সারাক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকতো ।”

    ছহীহুল জামে ৫২৫৯
    তাবরানী

    *** মহানবী সা: বলেছেন “ স্বামীর অবাধ্য স্ত্রীর জন্য জান্নাত হারাম ।”

    মুসনাদে আহমদ ১৯০০৩
    নাসাঈ
    হাকিম
    বায়হাক্বী

    *** মহানবী সা: বলেছেন “ যে স্ত্রী তাঁর স্বামীকে কষ্ট দেয়, জান্নাতের হুরেরা বলেন “ তোমার স্বামীকে কষ্ট দিওনা । তিনি তোমার কাছে সাময়িক মেহমান মাত্র । তোমাকে ছেড়ে অচিরেই আমাদের কাছে ফিরে আসবে ।”

    তিরমিযি ১১৭৪
    ইব্নে মাজাহ ২০১৪

    *** মা- বাবা সহ সকলের মৃত্যুতে শোক পালন হচ্ছে মাত্র ৩ দিন পর্যন্ত । পক্ষান্তরে স্বামীর মৃত্যুতে শোক পালন করতে হবে ৪ মাস ১০ দিন ।

    সূরা আল বাক্বারা ২৩৪
    ছহীহুল বোখারি ১২৮০
    ছহীহ মুসলিম ৩৮০২।
    ••• স্ত্রীর সাথে মিলনের জন্য কি তাঁর অনুমতি নেয়া প্রয়োজন ? *** মহানবী সা: বলেছেন “ স্বামী যখন তাঁর স্ত্রীকে দৈহিক প্রয়োজনে আহবান করবে, সে যেনো স্বামীর কাছে অত্যন্ত দ্রুত চলে আসে । এমনকি সে রান্না ঘরে রুটি পাকানোর কাজে ব্যস্ত থাকলেও ।” সুনানে তিরমিযি ১১৬০ ছহীহুল জামে ৫৩৪ *** মহানবী সা: বলেছেন “ যে স্ত্রী স্বামীর ডাকে সাঁড়া না দেয় এবং স্বামী রাগান্বিত অবস্হায় সারারাত একাকী কাটায়, সে স্ত্রীর উপর ফিরিশ্তারা সকাল পর্যন্ত লা’নত দিতে থাকে ।” ছহীহুল বোখারি ৫১৯৩ ছহীহ মুসলিম ১৪৩৬ সুনানে আবু দাউদ ২১৪১ নাসাঈ *** মহানবী সা: বলেছেন “ তিন ব্যক্তির নামাজ তাঁদের মাথা অতিক্রম করেনা অর্থাৎ কবুল হয়না । তন্মধ্যে একজন হলেন অবাধ্য স্ত্রী , যে স্বামীর ডাকে সাঁড়া দেয়না এবং স্বামী রাগান্বিত অবস্হায় ঘুমায় ।” তাবরানী ১০৮৬ সুনানে তিরমিযি ৩৬০ হাকেম সিলসিলা ছহীহা ২৮৮ *** মহানবী সা: বলেছেন “ স্বামীর অনুমতি ব্যতিরেকে নফল রোজা রাখা যাবেনা এবং স্বামীর অপছন্দ ব্যক্তিকে ঘরে প্রবেশ করানো যাবেনা ।” ছহীহুল বোখারি ৫১৯৫ ছহীহ মুসলিম ২৪১৭ দারেমী ১৭২০ সিলসিলা আহাদিসুস ছহীহা ৩৯৫ *** মহানবী সা: বলেছেন “ পরকালে আল্লাহপাক স্বামীর প্রতি অকৃতজ্ঞ স্ত্রীর দিকে তাকাবেন না ।” নাসাঈ কুবরা ৯১৩৫ বাযযার ২৩৪৯ তাবরানী হাকেম ২৭৭১ বাইহাক্বী ১৪৪৯৭ সিলসিলাহ ছহীহা ২৮৯ *** মহানবী সা: বলেছেন “ কোন স্ত্রী যদি তাঁর স্বামীর অধিকার সম্পর্কে জানতো, দিনে বা রাতের খাবার শেষ করে স্বামীর পাশে সারাক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকতো ।” ছহীহুল জামে ৫২৫৯ তাবরানী *** মহানবী সা: বলেছেন “ স্বামীর অবাধ্য স্ত্রীর জন্য জান্নাত হারাম ।” মুসনাদে আহমদ ১৯০০৩ নাসাঈ হাকিম বায়হাক্বী *** মহানবী সা: বলেছেন “ যে স্ত্রী তাঁর স্বামীকে কষ্ট দেয়, জান্নাতের হুরেরা বলেন “ তোমার স্বামীকে কষ্ট দিওনা । তিনি তোমার কাছে সাময়িক মেহমান মাত্র । তোমাকে ছেড়ে অচিরেই আমাদের কাছে ফিরে আসবে ।” তিরমিযি ১১৭৪ ইব্নে মাজাহ ২০১৪ *** মা- বাবা সহ সকলের মৃত্যুতে শোক পালন হচ্ছে মাত্র ৩ দিন পর্যন্ত । পক্ষান্তরে স্বামীর মৃত্যুতে শোক পালন করতে হবে ৪ মাস ১০ দিন । সূরা আল বাক্বারা ২৩৪ ছহীহুল বোখারি ১২৮০ ছহীহ মুসলিম ৩৮০২।
    Like
    15
    0 Reacties 0 aandelen 1K Views 0 voorbeeld
  • How?
    How?
    Like
    Wow
    19
    0 Reacties 0 aandelen 707 Views 0 voorbeeld
  • Like
    16
    0 Reacties 0 aandelen 555 Views 0 voorbeeld
  • Like
    Haha
    Yay
    18
    0 Reacties 0 aandelen 1K Views 0 voorbeeld