• Like
    10
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 574 Views 0 önizleme
  • প্রিন্সেস ডায়নার ছোট্টো একটা কথা ছিলো যার সাথে পরিচিত আমরা কমবেশি সকলেই।
    সে বলেছিলেন আমি যাকে ভালোবেসেছিলাম
    সে ছাড়া গোটা বিশ্ব আমায় ভালোবেসেছিলো।
    সৌন্দর্য,ব্যক্তিত্ব কিংবা আভিজাত্য কোনো কিছু দিয়েই প্রিন্সেস ডায়নাকে পেছনে ফেলবার মতো কেউ তার মৃত্যুর এতো বছর পরও আসেনি।
    অথচ তার স্বামীও তাকে ঘরে রেখে আসক্ত হয়েছিলো পরনারীতে।
    যার শেষটা হয়েছিলো তাদের বিবাহবিচ্ছেদ দিয়ে।
    তোমরা অনেকেই বলোনা গুছিয়ে না চললে, নিজেকে সাজিয়ে না রাখলে পুরুষ হাত ছাড়া হয়ে যায় আসলে এটা পুরোপুরি মিথ্যে বুঝলে।
    যার মানসিকতা নোংরা তার ঘরে হুর থাকলেও সে কাজের মেয়ের পেছনে ঘুরে বেড়ায়।
    আর যার মানসিকতা পরিষ্কার সে দিনের পর দিন শত শত সুন্দরী নারী উপেক্ষা করে শুধুমাত্র তার স্ত্রীর কথা ভেবে।
    প্রিন্সেস ডায়নার ছোট্টো একটা কথা ছিলো যার সাথে পরিচিত আমরা কমবেশি সকলেই। সে বলেছিলেন আমি যাকে ভালোবেসেছিলাম সে ছাড়া গোটা বিশ্ব আমায় ভালোবেসেছিলো। সৌন্দর্য,ব্যক্তিত্ব কিংবা আভিজাত্য কোনো কিছু দিয়েই প্রিন্সেস ডায়নাকে পেছনে ফেলবার মতো কেউ তার মৃত্যুর এতো বছর পরও আসেনি। অথচ তার স্বামীও তাকে ঘরে রেখে আসক্ত হয়েছিলো পরনারীতে। যার শেষটা হয়েছিলো তাদের বিবাহবিচ্ছেদ দিয়ে। তোমরা অনেকেই বলোনা গুছিয়ে না চললে, নিজেকে সাজিয়ে না রাখলে পুরুষ হাত ছাড়া হয়ে যায় আসলে এটা পুরোপুরি মিথ্যে বুঝলে। যার মানসিকতা নোংরা তার ঘরে হুর থাকলেও সে কাজের মেয়ের পেছনে ঘুরে বেড়ায়। আর যার মানসিকতা পরিষ্কার সে দিনের পর দিন শত শত সুন্দরী নারী উপেক্ষা করে শুধুমাত্র তার স্ত্রীর কথা ভেবে।
    Like
    10
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 682 Views 0 önizleme
  • ৪ বছরের রিতু মাংস খেতে পারেনা এমনিতে। ভাতের সাথে মাংসের টুকরো গেলেই বমি আসে। তাই মা তাকে মাংস খাওয়াতে কাবাব বানিয়ে দেয়। সেটা রিতু খুব মজা করে খায়, কোনোই আপত্তি করেনা।
    এক আত্মীয়ের বাড়ি দাওয়াতে গিয়ে খাবার টেবিলে রিতুর প্লেটে মুরগীর টুকরো তুলে দিতে যেতেই রিতুর মা বললেন,
    - আপা, ও তো মাংস খেতে পারে না। শুধু কাবাব টাই খাক।
    - বল কি? কেন?
    - আসলে ওর সমস্যা হয় খেতে মাংসের টুকরো। শুধু কাবাব হলেই খায়, নইলে না।
    - এটা খুব খারাপ কিন্তু! মা হয়ে ওকে স্বাভাবিক খাবার খাওয়াচ্ছ না। বড় হয়ে পস্তাবে কিন্তু। আমার ছেলেমেয়েরা এতো আহ্লাদ তো করেনা। যা দেই তাই খায়।
    রিতুর মা লজ্জিত, কুন্ঠিত। রিতুও বোঝে কিছু একটা হয়েছে, সেটার কারণ সে। তাই সেও চুপ করে থাকে।
    এই যে একটা বাচ্চার খাবার নিয়ে মাকে খোঁটা দিয়ে খুব শান্তি পেলেন ওই আত্মীয়া, তা কতটুকু মানবিক? একটা ছোট বাচ্চা, তার খাওয়া নিয়ে পছন্দ অপছন্দ থাকাটাও সহ্য হয় না মানুষের? যদি ধরেও নেই বাচ্চাটি বড় হয়ে কখনোই মুরগীর বা গরুর মাংস খেলো না, কাবাবই খেলো, তাতে কি সমস্যা? পস্তাতে হবে কেন? কেন মাকে খোঁটা শুনতে হবে যে খাওয়াতে শেখায় নি?
    কই কোনো মা তো বাচ্চাকে চিপস, চকলেট, কোক, স্প্রাইট খেতে শেখায় না। তাহলে বাচ্চারা কিভাবে খেতে শেখে সেসব দেখা মাত্র? সেটাও মায়ের দোষ নিশ্চয়ই!
    মানুষ বয়সের সাথে সাথে নিত্য নতুন জিনিস খেতে শুরু করে, আবার কিছু খাবার খাওয়া ছেড়েও দেয়। রুচি বদলায় ক্রমাগত। যে মেয়েটি শুটকির গন্ধে বমি করতো, সে এখন শুটকি দিয়ে আয়েশ করে গরম ভাত খায়। যে ছেলেটি সবজি দেখলে ভাত খাওয়াই বন্ধ করে দিতো, সে এখন বাটি ভরে সবজি খায় হাতে গড়া রুটি দিয়ে। যে মেয়েটি মাছ দেখলেই নাক সিঁটকাতো, মাছ না হলে এখন তার চলেই না।
    তাই যে বাচ্চাটি আজ মাংস খাচ্ছেনা, কাবাব খাচ্ছে তাকে জোর করে মাংস খাওয়ানোর দরকার নেইতো। যে বাচ্চা মাছ খায়না, নাই বা খেলো। বাংগালী হয়ে জন্মেছে বলে মাছ খেতেই হবে এমন কোনো বন্ড সই করে তো সে জন্মায় নি।
    আর সন্তানের সব বৈশিষ্ট্যের জন্য মা দোষী নয়। সন্তান কোনো রোবট নয় যে মা প্রোগ্রাম করে দেবে আর সেইমতো চলতে থাকবে। সে একজন আলাদা মানুষ। তারও পছন্দ অপছন্দ আছে।
    সবকিছু মা শিখিয়ে দেয়না। সন্তানের সব কাজের জন্য, স্বভাবের জন্য মা দায়ী নয়। অপর এক মাকে খোঁটা দিয়ে নিজেরা আত্মতুষ্টিতে ভোগা - নিজেদের এই জঘন্য স্বভাব পাল্টানোর চেষ্টা করি।
    ৪ বছরের রিতু মাংস খেতে পারেনা এমনিতে। ভাতের সাথে মাংসের টুকরো গেলেই বমি আসে। তাই মা তাকে মাংস খাওয়াতে কাবাব বানিয়ে দেয়। সেটা রিতু খুব মজা করে খায়, কোনোই আপত্তি করেনা। এক আত্মীয়ের বাড়ি দাওয়াতে গিয়ে খাবার টেবিলে রিতুর প্লেটে মুরগীর টুকরো তুলে দিতে যেতেই রিতুর মা বললেন, - আপা, ও তো মাংস খেতে পারে না। শুধু কাবাব টাই খাক। - বল কি? কেন? - আসলে ওর সমস্যা হয় খেতে মাংসের টুকরো। শুধু কাবাব হলেই খায়, নইলে না। - এটা খুব খারাপ কিন্তু! মা হয়ে ওকে স্বাভাবিক খাবার খাওয়াচ্ছ না। বড় হয়ে পস্তাবে কিন্তু। আমার ছেলেমেয়েরা এতো আহ্লাদ তো করেনা। যা দেই তাই খায়। রিতুর মা লজ্জিত, কুন্ঠিত। রিতুও বোঝে কিছু একটা হয়েছে, সেটার কারণ সে। তাই সেও চুপ করে থাকে। এই যে একটা বাচ্চার খাবার নিয়ে মাকে খোঁটা দিয়ে খুব শান্তি পেলেন ওই আত্মীয়া, তা কতটুকু মানবিক? একটা ছোট বাচ্চা, তার খাওয়া নিয়ে পছন্দ অপছন্দ থাকাটাও সহ্য হয় না মানুষের? যদি ধরেও নেই বাচ্চাটি বড় হয়ে কখনোই মুরগীর বা গরুর মাংস খেলো না, কাবাবই খেলো, তাতে কি সমস্যা? পস্তাতে হবে কেন? কেন মাকে খোঁটা শুনতে হবে যে খাওয়াতে শেখায় নি? কই কোনো মা তো বাচ্চাকে চিপস, চকলেট, কোক, স্প্রাইট খেতে শেখায় না। তাহলে বাচ্চারা কিভাবে খেতে শেখে সেসব দেখা মাত্র? সেটাও মায়ের দোষ নিশ্চয়ই! মানুষ বয়সের সাথে সাথে নিত্য নতুন জিনিস খেতে শুরু করে, আবার কিছু খাবার খাওয়া ছেড়েও দেয়। রুচি বদলায় ক্রমাগত। যে মেয়েটি শুটকির গন্ধে বমি করতো, সে এখন শুটকি দিয়ে আয়েশ করে গরম ভাত খায়। যে ছেলেটি সবজি দেখলে ভাত খাওয়াই বন্ধ করে দিতো, সে এখন বাটি ভরে সবজি খায় হাতে গড়া রুটি দিয়ে। যে মেয়েটি মাছ দেখলেই নাক সিঁটকাতো, মাছ না হলে এখন তার চলেই না। তাই যে বাচ্চাটি আজ মাংস খাচ্ছেনা, কাবাব খাচ্ছে তাকে জোর করে মাংস খাওয়ানোর দরকার নেইতো। যে বাচ্চা মাছ খায়না, নাই বা খেলো। বাংগালী হয়ে জন্মেছে বলে মাছ খেতেই হবে এমন কোনো বন্ড সই করে তো সে জন্মায় নি। আর সন্তানের সব বৈশিষ্ট্যের জন্য মা দোষী নয়। সন্তান কোনো রোবট নয় যে মা প্রোগ্রাম করে দেবে আর সেইমতো চলতে থাকবে। সে একজন আলাদা মানুষ। তারও পছন্দ অপছন্দ আছে। সবকিছু মা শিখিয়ে দেয়না। সন্তানের সব কাজের জন্য, স্বভাবের জন্য মা দায়ী নয়। অপর এক মাকে খোঁটা দিয়ে নিজেরা আত্মতুষ্টিতে ভোগা - নিজেদের এই জঘন্য স্বভাব পাল্টানোর চেষ্টা করি।
    Like
    12
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 176 Views 0 önizleme
  • Like
    Love
    11
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 175 Views 0 önizleme
  • Like
    11
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 192 Views 0 önizleme
  • হিংসুটে মানুষকে সহজে চিনবেন যেভাবে
    মানুষকে সহজেই চিনে নিতে এখন জনপ্রিয় মাধ্যম হয়ে উঠেছে অপটিক্যাল ইল্যুশন। এটি এমন একধরনের ছবি, যা মানুষের মধ্যে সহজেই ধাঁধা সৃষ্টি করতে পারে। সম্প্রতি নেটদুনিয়ায় এমন একটি অপটিক্যাল ইল্যুশনের ছবি ভাইরাল হয়েছে, যেটি বলে দেবে মানুষ হিসেবে আপনি কতটা হিংসাত্মক। ভাইরাল হওয়া সেই ছবি বিখ্যাত শিল্পী অকটাভিয় ওকাম্পোর আঁকা। মানুষের মন ও মস্তিষ্ক বুঝতে তিনি এমনভাবে ছবিটি এঁকেছেন, যাতে শুধু সঠিক তথ্যই বের করা...
    Like
    11
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 901 Views 0 önizleme
  • ভারত: ১,০০০/-( ১ কর্ম দিবস)
    মালয়েশিয়া : ৬,০০০/- (ই- ভিসা ৪-৫ কর্ম দিবস আনুমানিক)
    মালয়েশিয়া : ৪,৫০০/- (ই-ভিসা ৩ কর্ম দিবস আনুমানিক) (মালয়েশিয়া আগে যাওয়া থাকতে হবে)
    সিঙ্গাপুর : ৪,০০০/- (ইনভাইটেশন ছাড়া) (৪-৫ কর্ম দিবস আনুমানিক)
    সিঙ্গাপুর : ৪,৫০০/- (ইনভাইটেশন সহ) ৪-৫ কর্ম দিবস আনুমানিক )
    থাইল্যান্ড : ৫,০০০/- (ট্যুরিস্ট ভিসা - ৩ মাসের সিঙ্গেল এন্ট্রি) (৭ কর্ম দিবস আনুমানিক)
    থাইল্যান্ড : ১৮,৫০০/- (ট্যুরিস্ট ভিসা - ৬ মাসের মাল্টিপল এন্ট্রি) -
    *পূর্বে ৪/৫ বার থাইল্যান্ড যাওয়া থাকতে হবে।
    কম্বোডিয়াঃ ৪,৮০০/ (ই-ভিসা) (৩ কর্ম দিবস আনুমানিক)
    শ্রীলঙ্কা : ৩,০০০/- (ই-ভিসা) (৩ কর্ম দিবস আনুমানিক)
    ফিলিপাইন : ৬,০০০/- (১৫ কর্ম দিবস আনুমানিক)
    দুবাই ৩০ দিনের ভিসা : ১০, ৫০০/- (ছেলে ) (৩ কর্ম দিবস আনুমানিক )
    দুবাই ৩০ দিনের ভিসা : ১০,০০০/- (মেয়ে ) (৩ কর্ম দিবস আনুমানিক )
    মিশর : ১,৫০০/- প্রসেসিং ফি (১ কর্ম দিবস আনুমানিক )
    তুরস্ক : ১,০০০/- প্রসেসিং ফি (১ কর্ম দিবস আনুমানিক )
    তুরস্ক ই- ভিসা: ৮,৫০০ /- (১ কর্ম দিবস আনুমানিক )
    উজবেকিস্তান : ৪,৫০০/- (ই-ভিসা ৩ কর্ম দিবস আনুমানিক)
    কিরগিজস্তান : ৬,০০০/- (ই-ভিসা ৩ কর্ম দিবস আনুমানিক)
    মরক্কো: ৮০০০ /- (ই-ভিসা ৭-১০ কর্ম দিবস আনুমানিক)
    ইথিওপিয়া : ৮,৫০০/- (ই-ভিসা ৭-১০ কর্ম দিবস আনুমানিক)
    সাউথ কোরিয়া : ৩,০০০/- প্রসেসিং ফি
    কেনিয়া: ৭,০০০/- (ই-ভিসা) (৩ কর্ম দিবস আনুমানিক)
    মিয়ানমার: ৭,০০০ /-(ই- ভিসা ৪-৫ কর্ম দিবস আনুমানিক)
    আমেরিকা : ৫,০০০/- প্রসেসিং ফি
    কানাডা : ৬,০০০/- প্রসেসিং ফি
    ইংল্যান্ড : ৫,০০০/- প্রসেসিং ফি
    অস্ট্রেলিয়া : ৫,০০০/- প্রসেসিং ফি
    সেনজেন ( ইতালি, গ্রীস, ফ্রান্স, পর্তুগাল, স্পেন, সুইডেন, বেলজিয়াম সহ ২৬ টি কান্ট্রির ভিসা): ৫,০০০/- প্রসেসিং ফি
    ********************
    অভিজ্ঞ ও নির্ভুল সার্ভিস পেতে চলে আসুন কসমস হলিডে তে
    বিস্তারিত জানতে (Please Call at BD Office Time 10.30 am to 6.00 pm)
    01708808387 I 01708808378 I 01708808368 I 01313437889 I 01708808379 I 01778222669 I 01708808385 I 01708808367 I 01777435566 I 01708808365
    **********************
    Dhannmondi, Head office ( ধানমন্ডি প্রধান অফিস সপ্তাহে সাত দিন খোলা )
    Address: Plaza A.R (4th floor) Beside Sobhanbagh Mosque, Dhanmondi, Dhaka Bangladesh.
    **********************
    Banani, Branch Office (বনানী শাখা শুক্রবার বন্ধ)
    Address: Ahsan Tower (5th Floor) Beside Hotel Sweet Dream Kemal Ataturk Avenue, Banani, Dhaka
    **********************
    ভারত: ১,০০০/-( ১ কর্ম দিবস) মালয়েশিয়া : ৬,০০০/- (ই- ভিসা ৪-৫ কর্ম দিবস আনুমানিক) মালয়েশিয়া : ৪,৫০০/- (ই-ভিসা ৩ কর্ম দিবস আনুমানিক) (মালয়েশিয়া আগে যাওয়া থাকতে হবে) সিঙ্গাপুর : ৪,০০০/- (ইনভাইটেশন ছাড়া) (৪-৫ কর্ম দিবস আনুমানিক) সিঙ্গাপুর : ৪,৫০০/- (ইনভাইটেশন সহ) ৪-৫ কর্ম দিবস আনুমানিক ) থাইল্যান্ড : ৫,০০০/- (ট্যুরিস্ট ভিসা - ৩ মাসের সিঙ্গেল এন্ট্রি) (৭ কর্ম দিবস আনুমানিক) থাইল্যান্ড : ১৮,৫০০/- (ট্যুরিস্ট ভিসা - ৬ মাসের মাল্টিপল এন্ট্রি) - *পূর্বে ৪/৫ বার থাইল্যান্ড যাওয়া থাকতে হবে। কম্বোডিয়াঃ ৪,৮০০/ (ই-ভিসা) (৩ কর্ম দিবস আনুমানিক) শ্রীলঙ্কা : ৩,০০০/- (ই-ভিসা) (৩ কর্ম দিবস আনুমানিক) ফিলিপাইন : ৬,০০০/- (১৫ কর্ম দিবস আনুমানিক) দুবাই ৩০ দিনের ভিসা : ১০, ৫০০/- (ছেলে ) (৩ কর্ম দিবস আনুমানিক ) দুবাই ৩০ দিনের ভিসা : ১০,০০০/- (মেয়ে ) (৩ কর্ম দিবস আনুমানিক ) মিশর : ১,৫০০/- প্রসেসিং ফি (১ কর্ম দিবস আনুমানিক ) তুরস্ক : ১,০০০/- প্রসেসিং ফি (১ কর্ম দিবস আনুমানিক ) তুরস্ক ই- ভিসা: ৮,৫০০ /- (১ কর্ম দিবস আনুমানিক ) উজবেকিস্তান : ৪,৫০০/- (ই-ভিসা ৩ কর্ম দিবস আনুমানিক) কিরগিজস্তান : ৬,০০০/- (ই-ভিসা ৩ কর্ম দিবস আনুমানিক) মরক্কো: ৮০০০ /- (ই-ভিসা ৭-১০ কর্ম দিবস আনুমানিক) ইথিওপিয়া : ৮,৫০০/- (ই-ভিসা ৭-১০ কর্ম দিবস আনুমানিক) সাউথ কোরিয়া : ৩,০০০/- প্রসেসিং ফি কেনিয়া: ৭,০০০/- (ই-ভিসা) (৩ কর্ম দিবস আনুমানিক) মিয়ানমার: ৭,০০০ /-(ই- ভিসা ৪-৫ কর্ম দিবস আনুমানিক) আমেরিকা : ৫,০০০/- প্রসেসিং ফি কানাডা : ৬,০০০/- প্রসেসিং ফি ইংল্যান্ড : ৫,০০০/- প্রসেসিং ফি অস্ট্রেলিয়া : ৫,০০০/- প্রসেসিং ফি সেনজেন ( ইতালি, গ্রীস, ফ্রান্স, পর্তুগাল, স্পেন, সুইডেন, বেলজিয়াম সহ ২৬ টি কান্ট্রির ভিসা): ৫,০০০/- প্রসেসিং ফি ******************** অভিজ্ঞ ও নির্ভুল সার্ভিস পেতে চলে আসুন কসমস হলিডে তে বিস্তারিত জানতে (Please Call at BD Office Time 10.30 am to 6.00 pm) 01708808387 I 01708808378 I 01708808368 I 01313437889 I 01708808379 I 01778222669 I 01708808385 I 01708808367 I 01777435566 I 01708808365 ********************** Dhannmondi, Head office ( ধানমন্ডি প্রধান অফিস সপ্তাহে সাত দিন খোলা ) Address: Plaza A.R (4th floor) Beside Sobhanbagh Mosque, Dhanmondi, Dhaka Bangladesh. ********************** Banani, Branch Office (বনানী শাখা শুক্রবার বন্ধ) Address: Ahsan Tower (5th Floor) Beside Hotel Sweet Dream Kemal Ataturk Avenue, Banani, Dhaka **********************
    Like
    10
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 421 Views 0 önizleme
  • Like
    Haha
    10
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 208 Views 0 önizleme
  • একজন ব্যক্তি আগুনের শিখার মধ্যে একটি সাপকে পুড়তে দেখে সেটিকে উদ্ধার করার সিদ্ধান্ত নেয়। তিনি সাপটি ধরতে না ধরতেই সাপটি তাকে কামড়ায়। এবং এটি ব্যক্তিটির যন্ত্রনাদায়ক ব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। ব্যক্তিটি তৎক্ষনাৎ সাপটিকে ফেলে দেয় এবং সাপটি আবারো আগুনের শিখায় পুড়তে থাকে।
    এসময় লোকটি চারদিকে তাকায় এবং একটি ধাতব লাঠি খুঁজে পায়।সাপটি বাঁচাতে তিনি এ লাঠিটা ব্যবহার করেন।
    আরেক জন ব্যক্তি যিনি আড়ালে ঘটনাটা দেখছিলেন তিনি লোকটির কাছে আসলেন এবং জিজ্ঞেস করলেন, এই সাপটি আপনাকে কামড়ালো!তারপরও কেন তাকে বাঁচানোর চেষ্টা করলেন?
    তখন সে লোকটি তাকে জবাব দেয় "সাপের স্বভাব কামড়ানো,তবে তাতে আমার স্বভাব পরিবর্তন হবে না। আর আমার স্বভাব হচ্ছে সাহায্য করা"।
    কারো আঘাতের কারনে আপনার স্বভাব পরিবর্তন করবেন না। আপনার মনের পবিত্রতাকে হারাবেন না।সাবধানতার সাথে কাজ করতে শিখুন। আমাদের চার পাসে সাপের মতো একদল মানুষ আছে যারা আপনাকে সুযোগ পেলেই কামরাতে (ক্ষতি করার) চেষ্টা করবে। তার জন্য আপনি আপনার স্বভাব পরিবর্তন করে তার ক্ষতি করার দরকার নেই। তার প্রাপ্য সৃষ্টিকর্তা সময় মতো বুঝিয়ে দিবেন। আপনি শুধু একটু অপেক্ষা করুন।
    একজন ব্যক্তি আগুনের শিখার মধ্যে একটি সাপকে পুড়তে দেখে সেটিকে উদ্ধার করার সিদ্ধান্ত নেয়। তিনি সাপটি ধরতে না ধরতেই সাপটি তাকে কামড়ায়। এবং এটি ব্যক্তিটির যন্ত্রনাদায়ক ব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। ব্যক্তিটি তৎক্ষনাৎ সাপটিকে ফেলে দেয় এবং সাপটি আবারো আগুনের শিখায় পুড়তে থাকে। এসময় লোকটি চারদিকে তাকায় এবং একটি ধাতব লাঠি খুঁজে পায়।সাপটি বাঁচাতে তিনি এ লাঠিটা ব্যবহার করেন। আরেক জন ব্যক্তি যিনি আড়ালে ঘটনাটা দেখছিলেন তিনি লোকটির কাছে আসলেন এবং জিজ্ঞেস করলেন, এই সাপটি আপনাকে কামড়ালো!তারপরও কেন তাকে বাঁচানোর চেষ্টা করলেন? তখন সে লোকটি তাকে জবাব দেয় "সাপের স্বভাব কামড়ানো,তবে তাতে আমার স্বভাব পরিবর্তন হবে না। আর আমার স্বভাব হচ্ছে সাহায্য করা"। কারো আঘাতের কারনে আপনার স্বভাব পরিবর্তন করবেন না। আপনার মনের পবিত্রতাকে হারাবেন না।সাবধানতার সাথে কাজ করতে শিখুন। আমাদের চার পাসে সাপের মতো একদল মানুষ আছে যারা আপনাকে সুযোগ পেলেই কামরাতে (ক্ষতি করার) চেষ্টা করবে। তার জন্য আপনি আপনার স্বভাব পরিবর্তন করে তার ক্ষতি করার দরকার নেই। তার প্রাপ্য সৃষ্টিকর্তা সময় মতো বুঝিয়ে দিবেন। আপনি শুধু একটু অপেক্ষা করুন।
    Like
    11
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 580 Views 0 önizleme
  • আমাদের মাথার খুলির ভিতরে মস্তিষ্কের প্রকৃত ওজন 1200 - 1400 গ্রাম।
    এই পরিমাণ ওজন আমরা মাথার ভিতরে অনুভব করি না কেন? এর কারণ হলো,
    এটা মাথার ভিতরে সেরেব্রোস্পাইনাল নামের এক প্রকার তরলে ভাসে। সুবহানাল্লাহ!
    সাধারণত আমরা জানি, কোনো জিনিস পানিতে ডুবে থাকলে তার ওজন কমে যায় এবং তা তখন খুবই কম অনুভূত হয়,সেরেব্রোস্পাইনাল ফ্লুইডে ব্রেইন ভাসতে থাকে ফলে ব্রেইনের ওজন ১২০০ গ্রামের জায়গায় ৫০ গ্রাম অনুভূত হয়।
    সবচেয়ে মজার ব্যাপার হলো সিজদায় গেলে আমরা এক ধরণের স্বস্তি অনুভব করি, এর কারণ আমরা যখন হাটু গেড়ে সামনে ঝুকে যাই তখন আমাদের সেরেব্রোস্পাইনাল ফ্লুইড মাথার সামনে চলে আসে। ব্রেইনের উপর মাসাজ প্রদান করে এবং ব্রেইনে তখন রক্ত চলাচল খুব ভালো হয় বলে স্বস্তি অনুভূত হয়।
    আল্লাহ তাআলা কুরআনে বলেন:
    ٱلَّذِىٓ أَحْسَنَ كُلَّ شَىْءٍ خَلَقَهُۥۖ وَبَدَأَ خَلْقَ ٱلْإِنسَٰنِ مِن طِينٍ
    "যিনি তাঁর প্রত্যেকটি সৃষ্টিকে সৃজন করেছেন উত্তমরূপে।"(সুরা সিজদাহ ,আয়াত ৭)
    আমাদের মাথার খুলির ভিতরে মস্তিষ্কের প্রকৃত ওজন 1200 - 1400 গ্রাম। এই পরিমাণ ওজন আমরা মাথার ভিতরে অনুভব করি না কেন? এর কারণ হলো, এটা মাথার ভিতরে সেরেব্রোস্পাইনাল নামের এক প্রকার তরলে ভাসে। সুবহানাল্লাহ! সাধারণত আমরা জানি, কোনো জিনিস পানিতে ডুবে থাকলে তার ওজন কমে যায় এবং তা তখন খুবই কম অনুভূত হয়,সেরেব্রোস্পাইনাল ফ্লুইডে ব্রেইন ভাসতে থাকে ফলে ব্রেইনের ওজন ১২০০ গ্রামের জায়গায় ৫০ গ্রাম অনুভূত হয়। সবচেয়ে মজার ব্যাপার হলো সিজদায় গেলে আমরা এক ধরণের স্বস্তি অনুভব করি, এর কারণ আমরা যখন হাটু গেড়ে সামনে ঝুকে যাই তখন আমাদের সেরেব্রোস্পাইনাল ফ্লুইড মাথার সামনে চলে আসে। ব্রেইনের উপর মাসাজ প্রদান করে এবং ব্রেইনে তখন রক্ত চলাচল খুব ভালো হয় বলে স্বস্তি অনুভূত হয়। আল্লাহ তাআলা কুরআনে বলেন: ٱلَّذِىٓ أَحْسَنَ كُلَّ شَىْءٍ خَلَقَهُۥۖ وَبَدَأَ خَلْقَ ٱلْإِنسَٰنِ مِن طِينٍ "যিনি তাঁর প্রত্যেকটি সৃষ্টিকে সৃজন করেছেন উত্তমরূপে।"(সুরা সিজদাহ ,আয়াত ৭)
    Like
    11
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 149 Views 0 önizleme