• আমেরিকার ভূরাজনীতি ও একটি অভ্যুত্থান

    আমাদের প্রথমেই মনে রাখতে হবে আমেরিকা কখনো দেশ গঠনে বন্ধুপ্রতীম নয়।তারা সাধারনণত কথিত উঠতি অর্থনীতির দেশকে ফেলে দেয়ার জন্য কাজ করে থাকে।দর্জিগিরি আর ক্রীতদাস বিক্রির টাকার উপর নির্ভর করে যেটুকু এগিয়েছিলো বাংলাদেশ,তা টেকসই কিছু নয়।আর জাতিগঠনের মৌলিক দিকে না এগিয়ে রাস্তা আর ব্রিজের যে উন্নয়ন তা মানবিক মানুষ গঠনে ব্যর্থ হয়ে কোনদিকে গিয়েছে,দেখাই যাচ্ছে।তো, আসা যাক মূল আলোচনায়।যেসব দেশকে আমেরিকা ফেলে দেয়, সেসব শাসকদের অন্যায় থাকে না,তা নয়। দীর্ঘদিন শাসন চালিয়ে তারা শোষক হয়ে ওঠে।শোষণ, অত্যাচার,দুর্নীতি ক্রমবর্ধমান আকারে বেড়ে মানুষকে আক্রান্ত করে ফেলে।কিন্তু এসব মূলত আমেরিকার ক্ষোভের কারণ নয়।যতোক্ষণ পর্যন্ত তারা আমেরিকার স্বার্থ রক্ষা করতে পারে,ততোক্ষণ তারা সকল অন্যায় দেখেও দেখে না।ঠিক যখন তাদের স্বার্থ ক্ষুন্ন হয়,তখন তারা যেভাবেই হোক সেই সরকারকে ফেলে দেয়। ইরাক, লিবিয়া,আফগানিস্তান এমন ঘটনার শিকার। নতুন যুক্ত হলো বাংলাদেশ।

    আমেরিকার বহুদিনের পরিকল্পনা বাংলাদেশ- মিয়ানমার-সেভেন সিস্টার ওয়ার জোন তৈরি করা। উদ্দেশ্য চীনের নজরদারী বৃদ্ধি করা।এদিকে চীন সফরে গিয়ে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী কক্সবাজারে ১৬০ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুত প্রকল্পের চুক্তি স্বাক্ষর করে এসেছেন।বাংলাদেশের কর্ণফুলী ট্যানেলও করে দিয়েছে চীনারাই।চীনাদের পরিকল্পিত ভারত ঘেরাওয়ের কাজ তারা এগিয়ে নিচ্ছিলো।ত্রিমুখী শক্তির মাঝখানে বাংলাদেশ যেন গরীব ঘরের এক সুন্দরী, ধর্ষিত হওয়া ছিলো তার সময়ের ব্যাপার।চীনের পরিকল্পনা আর এগোতে দিলে ভারতের বিপদ। আমেরিকা চায় না চীনের শক্তি বৃদ্ধি পাক।আবার ভারত চীন দুদেশই চায় বাংলাদেশ তার একক প্রেমিকা থাকুক।এমন অবস্থায় নীতি বাস্তবায়ন বাংলাদেশের জন্য কঠিন হয়ে যায়।উদগ্র উন্নতির আকাঙ্ক্ষা মাঝে মাঝে বিপদে ফেলে।বেশি আশা লোভের নৌকায় নিয়ে যায় মানুষকে।

    চীনারা পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মিরের উত্তরে তাদের ভূমিতে কাশগড় থেকে পাকিস্তানের দক্ষিণে গ্যদার সমুদ্র বন্দর পর্যন্ত রাস্তা তৈরি করে দিয়েছে।তারপর ৫৮ বিলিয়ন ডলারের রেলপথের প্রজেক্ট নিয়েছে।এদিকে শ্রীলঙ্কার হাম্বারটোটা বন্দর চীনাদের নিয়ন্ত্রণে। চতুর্ভুজাকারে ভারতকে ঘিরে ঘরার জন্য প্রয়োজন ছিলো কক্সবাজারে একটি স্থাপনা।কক্সবাজার থেকে মিয়ানমারের উপর দিয়ে উত্তর মিয়ানমার--অরুণাচল হয়ে দক্ষিণ তিব্বত হয়ে কাশগড় পর্যন্ত রোড ইনফ্রাসট্রাকচার বানিয়ে এসব জায়গায় সামরিক স্থাপনা বসিয়ে ভারতকে ঘিরে ধরা চীনের উদ্দেশ্য। আমেরিকার হস্তক্ষেপ থেকে বাংলাদেশকে বাঁচিয়ে ভারত এবার বন্ধুত্ব থেকে তার হাত গুটিয়ে নিলো।দুই নৌকায় পা দেয়ার ফলাফল হলো ভয়াবহ।অনেক উন্নতির আকাঙ্ক্ষা ভরাডুবির দিকে ধাবিত করলো।

    অভ্যুত্থানের ইতিহাস বিষয়ক গ্রন্থ পাঠ করলেই জানা যায় আমেরিকা কীভাবে পরিকল্পনার দিকে এগোয়। শীর্ষস্থানীয় কোনো পত্রিকার মাধ্যমে কিছু মানুষকে তারা নায়ক বানিয়ে তোলে।তাদের গায়ে আন্তর্জাতিক পদকের ভূষণ লাগানো হয়।এদিকে বাজার অনিয়ন্ত্রণ করার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালিয়ে সাধারণ জনগণকে বিষিয়ে তোলা হয়। এমন অবস্থায়ও সরকার টিকে থাকতে পারে,যদি দারুণ সৎ সরকার রাষ্ট্র পরিচালনা করে। উদাহরণ হিসেবে ফিদেল কাস্ট্রোর নাম উল্লেখ করা যেতে পারে।তাঁর মিতো সৎ থেকে কঠোর কঠিনভাবে রাষ্ট্র চালাতে বাংলাদেশের সরকার পারেনি। বরং স্বজনপ্রীতি,দুর্নীতি,অর্থপাচার,ক্ষমতার অপব্যবহার মানুষকে ক্ষুব্ধ করেছে।শক্তিশালী বহিঃশত্রু থেকে আপনি তখনই বাঁচতে পারবেন,যখন আপনার ঘর ঠিক থাকবে।

    অভ্যুত্থানের পূর্বে জনগণের ক্ষুব্ধতার সাথে সামরিক বাহিনীকেও ক্ষুব্ধ করার নানামুখী কার্যকলাপ গ্রহণ করা হয়। পরিকল্পিত অনিয়ম ঘটিয়ে প্রচুর অর্থের বিনিময়ে তাদের মধ্যে বিভাজন সৃষ্টি করা হয়।বলতে পারেন, সবকিছু আমেরিকার পরিকল্পনা,তবে শেখ হাসিনার দোষ নাই? দোষ আছে।সেটার একদিক হলো ফিদেল এর মতো হতে না পারা।অশিল্প লোভের দোকান।তবে এমন ঘটনা ২০০৬ সালেই হতে পারতো। আমেরিকার ১৮ বছর দেরি হলো,এই যা!

    অভ্যুত্থান বা কোনো দেশের সরকারকে ফেলে দিতে আমেরিকা দীর্ঘ গবেষণা চালায়।সেই চেশের মানুষ, সমাজ ও মানুষের আবেগের চুকচেরা বিশ্লেষণ করে। পতিত বামদের আবেগ আর ধর্মের অন্ধতা এখানে প্রয়োগ করা হয়।বাজার পপরিস্থিতি আর আইনশৃঙ্খলা এমন অবস্থায় আসে যে শাসককে হত্যা করলেও জনগণ ক্ষোভের পরিবর্তে উল্লাস করবে।এ এক সাজানো চিত্রনাট্য ;যার উপর দিয়ে হেঁটে যাবে তার জন্মভূমির মানুষেরা।হেঁটে যাবে আধাবুদ্ধিজীবী।

    অভ্যুত্থানের পর কী হয়
    হুমায়ূন আহমেদ তাঁর দেয়াল উপন্যাসে লিখেছেন, মেজর জিয়াউর রহমান ক্ষমতা গ্রহণের পর সে বছর প্রচুর ইলিশ মাছ ধরা পড়ে। সাধারনণত ইলিশ মাছের দাম কমলে অন্য মাছের দামও কমে যায়। আরবীয় দেশগুলোর সাহায্য আসতে থাকে।জনগণ খুব খুশি হলো। ভাবলো, দেশের উপর একটা রহমত এসেছে। অপরদিকে ক্যান্টনমেন্ট এর ভেতরে শত শত হত্যার হাহাকারে বাতাস ভারি হয়ে উঠলো।এবারও এমন কিছু হতে পারে। ভর্তুকি দিয়ে দ্রব্যমূল্য কিছুটা কমানো হতে পারে। সাধারণ মানুষ থেকে ফেসবুক বুদ্ধিজীবীরা সরকারের প্রশংসা করবে।মিডিয়াগুলোতে প্রচুর সুনাম করা হবে। আসল বীভৎসতা প্রকাশ পাবে অনেক পরে। চলবে আর্মির অভিযান। অপছন্দের লোকদের বাড়ি থেকে টাকা ও অস্ত্র বের হবে।মানুষ জয়ধ্বনি দেবে। আর্মির প্রশংসা করবে।কেউ ভাববেও না,একদল মানুষ যারা ইতিহাস,দর্শন,সাহিত্য,রাজনীতির কিছুই না জেনে শুধু অস্ত্রের জোরে ১৮ কোটি মানুষের উপরে মাতবরি করছে।

    আমেরিকার পরবর্তী কাজ
    এই সরকার সহজে ক্ষমতা ছাড়বে না।রাষ্ট্র সংস্কারের নামে তারা দীর্ঘদিন দেশ শাসন করবে।ততোদিনে দেশে ধর্মীয় উগ্রবাদীদের প্রসার ঘটবে,বা ঘটানো হবে।তখন শান্তির জন্য বাংলাদেশে আসবে জাতিসংঘ বা আমেরিকা।সেন্টমার্টিন তাদের হাতে দেবে তাদের পুতুল সরকার।অথবা এটা অন্যভাবেও ঘটতে পারে।তারা খোলস পরিবর্তন করে আরী সূক্ষ্ম চাল দিতে পারে। আরো আধুনিক কায়দায় তাদের ইচ্ছের প্রতিফলন ঘটাতে পারে।

    ভারতের লাভক্ষতি
    সাদ্দাম এবং গাদ্দাফি ততোক্ষণ ভালো ছিলো, যতোক্ষণ আমেরিকার স্বার্থরক্ষা হচ্ছিলো।দুজন তখনই শত্রু হলেন যখন তাদের স্বার্থ ক্ষুন্ন হলো।সাদ্দাম ডলার বাদ দইয়ে অন্য মুদ্রার কথা বললেন।গাদ্দাফি তার গচ্ছিত অঢেল স্বর্ণ বিক্রি করে আফ্রিকায় ব্যাংকের কথা বললেন।তাঁরা তখনই মৃত্যুর মুখে পড়লেন।শেখ হাসিনাকে দিয়ে ভারতের স্বার্থরক্ষা হচ্ছিলো।চীনের সাথে সম্পর্ক ভারতকে ক্ষেপিয়ে তুললো।কিন্তু চীনের পরিবর্তে ভারতের নতুন শত্রু হবে আমেরিকা।সেভেন সিস্টারে অশান্তি বৃদ্ধি পাবে।পররাষ্ট্রনীতি চলে দুভাবে-- এক:নতজানু হয়ে সম্পর্ক রক্ষা,দুই: চাপে রেখে সম্পর্ক আদায় করা।প্রতিবেশি বেশি অনড় হলে দ্বিতীয়টি সহজে পারা যায় না।পারতে গিয়ে বিএনপি বিপদে পড়েছিলো।দশট্রাক অস্ত্র ভারতে প্রবেশ করাতে গিয়ে তারা ভারতের স্থায়ী শত্রুতে পরিণত হয়।এই সরকার প্রথমত আমেরিকার স্বার্থ রক্ষা করবে।কারণ তারাই দীর্ঘদিন এদের প্রমোট করেছে।তাতে ভারতের আগে ক্ষতি হবে চীনের।ভারত ক্ষতি টের পাবে কিছুটা পরে।

    উপসংহার
    একটি ঐতিহাসিক গল্প দিয়ে লেখাটি শেষ করি--
    নবাব সিরাজউদ্দৌলা সিংহাসন ছেড়ে পালানোর পর মীর জাফর আলী খান সিংহাসনে আরোহণ করবেন। হাতল ধরে দাঁড়িয়ে আছেন তিনি।দীর্ঘ অপেক্ষার পর ক্লাইভ আসলেন।তার হাত ধরে মীর সাহেব সিংহাসনে বসতে বসতে বললেন,"আমি অতোটা অকৃতজ্ঞ নই।" ৫ আগস্ট থেকে ৮ আগস্ট ছিলো সেই হাতল ধরে দাঁড়িয়ে থাকার সময়।উপনিবেশবাদের চেহারা পাল্টেছে।অস্ত্রের চেয়ে মাথার ব্যবহার এখানে বেশি হচ্ছে। যুদ্ধ সাজের পরিবর্তে পরে আসছে স্যুট টাই।হাতে অস্ত্রের বদলে ল্যাপটপ।

    বি: দ্র:
    দুটি ধারালো আক্কেলদাঁত ওঠার পর জিহবাটাকে নিয়ে বিপদে পড়েছি।এখন দাঁত উঠিয়ে ফেলবো,নাকি জিহ্বা কেটে ফেলবো,বুঝতে পারছি না।
    আমেরিকার ভূরাজনীতি ও একটি অভ্যুত্থান ⬇️ আমাদের প্রথমেই মনে রাখতে হবে আমেরিকা কখনো দেশ গঠনে বন্ধুপ্রতীম নয়।তারা সাধারনণত কথিত উঠতি অর্থনীতির দেশকে ফেলে দেয়ার জন্য কাজ করে থাকে।দর্জিগিরি আর ক্রীতদাস বিক্রির টাকার উপর নির্ভর করে যেটুকু এগিয়েছিলো বাংলাদেশ,তা টেকসই কিছু নয়।আর জাতিগঠনের মৌলিক দিকে না এগিয়ে রাস্তা আর ব্রিজের যে উন্নয়ন তা মানবিক মানুষ গঠনে ব্যর্থ হয়ে কোনদিকে গিয়েছে,দেখাই যাচ্ছে।তো, আসা যাক মূল আলোচনায়।যেসব দেশকে আমেরিকা ফেলে দেয়, সেসব শাসকদের অন্যায় থাকে না,তা নয়। দীর্ঘদিন শাসন চালিয়ে তারা শোষক হয়ে ওঠে।শোষণ, অত্যাচার,দুর্নীতি ক্রমবর্ধমান আকারে বেড়ে মানুষকে আক্রান্ত করে ফেলে।কিন্তু এসব মূলত আমেরিকার ক্ষোভের কারণ নয়।যতোক্ষণ পর্যন্ত তারা আমেরিকার স্বার্থ রক্ষা করতে পারে,ততোক্ষণ তারা সকল অন্যায় দেখেও দেখে না।ঠিক যখন তাদের স্বার্থ ক্ষুন্ন হয়,তখন তারা যেভাবেই হোক সেই সরকারকে ফেলে দেয়। ইরাক, লিবিয়া,আফগানিস্তান এমন ঘটনার শিকার। নতুন যুক্ত হলো বাংলাদেশ। আমেরিকার বহুদিনের পরিকল্পনা বাংলাদেশ- মিয়ানমার-সেভেন সিস্টার ওয়ার জোন তৈরি করা। উদ্দেশ্য চীনের নজরদারী বৃদ্ধি করা।এদিকে চীন সফরে গিয়ে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী কক্সবাজারে ১৬০ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুত প্রকল্পের চুক্তি স্বাক্ষর করে এসেছেন।বাংলাদেশের কর্ণফুলী ট্যানেলও করে দিয়েছে চীনারাই।চীনাদের পরিকল্পিত ভারত ঘেরাওয়ের কাজ তারা এগিয়ে নিচ্ছিলো।ত্রিমুখী শক্তির মাঝখানে বাংলাদেশ যেন গরীব ঘরের এক সুন্দরী, ধর্ষিত হওয়া ছিলো তার সময়ের ব্যাপার।চীনের পরিকল্পনা আর এগোতে দিলে ভারতের বিপদ। আমেরিকা চায় না চীনের শক্তি বৃদ্ধি পাক।আবার ভারত চীন দুদেশই চায় বাংলাদেশ তার একক প্রেমিকা থাকুক।এমন অবস্থায় নীতি বাস্তবায়ন বাংলাদেশের জন্য কঠিন হয়ে যায়।উদগ্র উন্নতির আকাঙ্ক্ষা মাঝে মাঝে বিপদে ফেলে।বেশি আশা লোভের নৌকায় নিয়ে যায় মানুষকে। চীনারা পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মিরের উত্তরে তাদের ভূমিতে কাশগড় থেকে পাকিস্তানের দক্ষিণে গ্যদার সমুদ্র বন্দর পর্যন্ত রাস্তা তৈরি করে দিয়েছে।তারপর ৫৮ বিলিয়ন ডলারের রেলপথের প্রজেক্ট নিয়েছে।এদিকে শ্রীলঙ্কার হাম্বারটোটা বন্দর চীনাদের নিয়ন্ত্রণে। চতুর্ভুজাকারে ভারতকে ঘিরে ঘরার জন্য প্রয়োজন ছিলো কক্সবাজারে একটি স্থাপনা।কক্সবাজার থেকে মিয়ানমারের উপর দিয়ে উত্তর মিয়ানমার--অরুণাচল হয়ে দক্ষিণ তিব্বত হয়ে কাশগড় পর্যন্ত রোড ইনফ্রাসট্রাকচার বানিয়ে এসব জায়গায় সামরিক স্থাপনা বসিয়ে ভারতকে ঘিরে ধরা চীনের উদ্দেশ্য। আমেরিকার হস্তক্ষেপ থেকে বাংলাদেশকে বাঁচিয়ে ভারত এবার বন্ধুত্ব থেকে তার হাত গুটিয়ে নিলো।দুই নৌকায় পা দেয়ার ফলাফল হলো ভয়াবহ।অনেক উন্নতির আকাঙ্ক্ষা ভরাডুবির দিকে ধাবিত করলো। অভ্যুত্থানের ইতিহাস বিষয়ক গ্রন্থ পাঠ করলেই জানা যায় আমেরিকা কীভাবে পরিকল্পনার দিকে এগোয়। শীর্ষস্থানীয় কোনো পত্রিকার মাধ্যমে কিছু মানুষকে তারা নায়ক বানিয়ে তোলে।তাদের গায়ে আন্তর্জাতিক পদকের ভূষণ লাগানো হয়।এদিকে বাজার অনিয়ন্ত্রণ করার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালিয়ে সাধারণ জনগণকে বিষিয়ে তোলা হয়। এমন অবস্থায়ও সরকার টিকে থাকতে পারে,যদি দারুণ সৎ সরকার রাষ্ট্র পরিচালনা করে। উদাহরণ হিসেবে ফিদেল কাস্ট্রোর নাম উল্লেখ করা যেতে পারে।তাঁর মিতো সৎ থেকে কঠোর কঠিনভাবে রাষ্ট্র চালাতে বাংলাদেশের সরকার পারেনি। বরং স্বজনপ্রীতি,দুর্নীতি,অর্থপাচার,ক্ষমতার অপব্যবহার মানুষকে ক্ষুব্ধ করেছে।শক্তিশালী বহিঃশত্রু থেকে আপনি তখনই বাঁচতে পারবেন,যখন আপনার ঘর ঠিক থাকবে। অভ্যুত্থানের পূর্বে জনগণের ক্ষুব্ধতার সাথে সামরিক বাহিনীকেও ক্ষুব্ধ করার নানামুখী কার্যকলাপ গ্রহণ করা হয়। পরিকল্পিত অনিয়ম ঘটিয়ে প্রচুর অর্থের বিনিময়ে তাদের মধ্যে বিভাজন সৃষ্টি করা হয়।বলতে পারেন, সবকিছু আমেরিকার পরিকল্পনা,তবে শেখ হাসিনার দোষ নাই? দোষ আছে।সেটার একদিক হলো ফিদেল এর মতো হতে না পারা।অশিল্প লোভের দোকান।তবে এমন ঘটনা ২০০৬ সালেই হতে পারতো। আমেরিকার ১৮ বছর দেরি হলো,এই যা! অভ্যুত্থান বা কোনো দেশের সরকারকে ফেলে দিতে আমেরিকা দীর্ঘ গবেষণা চালায়।সেই চেশের মানুষ, সমাজ ও মানুষের আবেগের চুকচেরা বিশ্লেষণ করে। পতিত বামদের আবেগ আর ধর্মের অন্ধতা এখানে প্রয়োগ করা হয়।বাজার পপরিস্থিতি আর আইনশৃঙ্খলা এমন অবস্থায় আসে যে শাসককে হত্যা করলেও জনগণ ক্ষোভের পরিবর্তে উল্লাস করবে।এ এক সাজানো চিত্রনাট্য ;যার উপর দিয়ে হেঁটে যাবে তার জন্মভূমির মানুষেরা।হেঁটে যাবে আধাবুদ্ধিজীবী। অভ্যুত্থানের পর কী হয়⬇️ হুমায়ূন আহমেদ তাঁর দেয়াল উপন্যাসে লিখেছেন, মেজর জিয়াউর রহমান ক্ষমতা গ্রহণের পর সে বছর প্রচুর ইলিশ মাছ ধরা পড়ে। সাধারনণত ইলিশ মাছের দাম কমলে অন্য মাছের দামও কমে যায়। আরবীয় দেশগুলোর সাহায্য আসতে থাকে।জনগণ খুব খুশি হলো। ভাবলো, দেশের উপর একটা রহমত এসেছে। অপরদিকে ক্যান্টনমেন্ট এর ভেতরে শত শত হত্যার হাহাকারে বাতাস ভারি হয়ে উঠলো।এবারও এমন কিছু হতে পারে। ভর্তুকি দিয়ে দ্রব্যমূল্য কিছুটা কমানো হতে পারে। সাধারণ মানুষ থেকে ফেসবুক বুদ্ধিজীবীরা সরকারের প্রশংসা করবে।মিডিয়াগুলোতে প্রচুর সুনাম করা হবে। আসল বীভৎসতা প্রকাশ পাবে অনেক পরে। চলবে আর্মির অভিযান। অপছন্দের লোকদের বাড়ি থেকে টাকা ও অস্ত্র বের হবে।মানুষ জয়ধ্বনি দেবে। আর্মির প্রশংসা করবে।কেউ ভাববেও না,একদল মানুষ যারা ইতিহাস,দর্শন,সাহিত্য,রাজনীতির কিছুই না জেনে শুধু অস্ত্রের জোরে ১৮ কোটি মানুষের উপরে মাতবরি করছে। আমেরিকার পরবর্তী কাজ⬇️ এই সরকার সহজে ক্ষমতা ছাড়বে না।রাষ্ট্র সংস্কারের নামে তারা দীর্ঘদিন দেশ শাসন করবে।ততোদিনে দেশে ধর্মীয় উগ্রবাদীদের প্রসার ঘটবে,বা ঘটানো হবে।তখন শান্তির জন্য বাংলাদেশে আসবে জাতিসংঘ বা আমেরিকা।সেন্টমার্টিন তাদের হাতে দেবে তাদের পুতুল সরকার।অথবা এটা অন্যভাবেও ঘটতে পারে।তারা খোলস পরিবর্তন করে আরী সূক্ষ্ম চাল দিতে পারে। আরো আধুনিক কায়দায় তাদের ইচ্ছের প্রতিফলন ঘটাতে পারে। ভারতের লাভক্ষতি ⬇️ সাদ্দাম এবং গাদ্দাফি ততোক্ষণ ভালো ছিলো, যতোক্ষণ আমেরিকার স্বার্থরক্ষা হচ্ছিলো।দুজন তখনই শত্রু হলেন যখন তাদের স্বার্থ ক্ষুন্ন হলো।সাদ্দাম ডলার বাদ দইয়ে অন্য মুদ্রার কথা বললেন।গাদ্দাফি তার গচ্ছিত অঢেল স্বর্ণ বিক্রি করে আফ্রিকায় ব্যাংকের কথা বললেন।তাঁরা তখনই মৃত্যুর মুখে পড়লেন।শেখ হাসিনাকে দিয়ে ভারতের স্বার্থরক্ষা হচ্ছিলো।চীনের সাথে সম্পর্ক ভারতকে ক্ষেপিয়ে তুললো।কিন্তু চীনের পরিবর্তে ভারতের নতুন শত্রু হবে আমেরিকা।সেভেন সিস্টারে অশান্তি বৃদ্ধি পাবে।পররাষ্ট্রনীতি চলে দুভাবে-- এক:নতজানু হয়ে সম্পর্ক রক্ষা,দুই: চাপে রেখে সম্পর্ক আদায় করা।প্রতিবেশি বেশি অনড় হলে দ্বিতীয়টি সহজে পারা যায় না।পারতে গিয়ে বিএনপি বিপদে পড়েছিলো।দশট্রাক অস্ত্র ভারতে প্রবেশ করাতে গিয়ে তারা ভারতের স্থায়ী শত্রুতে পরিণত হয়।এই সরকার প্রথমত আমেরিকার স্বার্থ রক্ষা করবে।কারণ তারাই দীর্ঘদিন এদের প্রমোট করেছে।তাতে ভারতের আগে ক্ষতি হবে চীনের।ভারত ক্ষতি টের পাবে কিছুটা পরে। উপসংহার⬇️ একটি ঐতিহাসিক গল্প দিয়ে লেখাটি শেষ করি-- নবাব সিরাজউদ্দৌলা সিংহাসন ছেড়ে পালানোর পর মীর জাফর আলী খান সিংহাসনে আরোহণ করবেন। হাতল ধরে দাঁড়িয়ে আছেন তিনি।দীর্ঘ অপেক্ষার পর ক্লাইভ আসলেন।তার হাত ধরে মীর সাহেব সিংহাসনে বসতে বসতে বললেন,"আমি অতোটা অকৃতজ্ঞ নই।" ৫ আগস্ট থেকে ৮ আগস্ট ছিলো সেই হাতল ধরে দাঁড়িয়ে থাকার সময়।উপনিবেশবাদের চেহারা পাল্টেছে।অস্ত্রের চেয়ে মাথার ব্যবহার এখানে বেশি হচ্ছে। যুদ্ধ সাজের পরিবর্তে পরে আসছে স্যুট টাই।হাতে অস্ত্রের বদলে ল্যাপটপ। বি: দ্র:⬇️ দুটি ধারালো আক্কেলদাঁত ওঠার পর জিহবাটাকে নিয়ে বিপদে পড়েছি।এখন দাঁত উঠিয়ে ফেলবো,নাকি জিহ্বা কেটে ফেলবো,বুঝতে পারছি না।
    Sad
    1
    0 Comments 0 Shares 9K Views 0 Reviews
  • প্রত্যাশা ও প্রাপ্তি.......................
    ১। একজন কয়েদীর কথা জানি। কয়েদী নাম্বার ৪৬৬৬৪, ২৭ বছর জেলে থাকার পরেও তিনি নোবেল শান্তি পুরষ্কার জিতেছেন।
    - তিনি নেলসন মেন্ডেলা

    ২। আরেক পিতৃপরিচয়হীন যুবকের কথা জানি। তার থাকার কোনো রুম ছিল না, বন্ধুদের রুমের মেঝেতে ঘুমাতেন। ব্যবহৃত কোকের বোতল ফেরত দিয়ে পাঁচ সেন্ট করে কামাই করতেন, যেটা দিয়ে খাবার কিনতেন। প্রতি রোববার রাতে তিনি সাত মাইল হেঁটে হরেকৃষ্ণ মন্দিরে যেতেন শুধু একবেলা ভালো খাবার খাওয়ার জন্য।
    - তিনি অ্যাপল এবং পিক্সার অ্যানিমেশন প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা এবং সিইও স্টিভ জবস

    ৩। আরেক যুবকের নাম জানি, মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্ম। তাঁকে বলা হয় হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সবচেয়ে সফল ড্রপ আউট। স্যাট পরীক্ষায় ১৬০০ নম্বরে ১৫৯০ পান তিনি। কিন্তু কম্পিউটার সফটওয়্যার তৈরির নেশায় তিনি হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে নাম কাটান। ড্রপ আউট হওয়ার ৩২ বছর পরে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন অনুষ্ঠানে সমাবর্তন বক্তা ছিলেন তিনি।
    - তিনি বিল গেটস

    ৪। আরেক এতিমের কথা জানি। ১১ বছর বয়সে এতিম হন। ১২ বছর বয়সে ঘর থেকে পালিয়ে যান। হতাশ হয়ে ১৯ বছর বয়সে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন।
    অনেক বিখ্যাত বইয়ের লেখন তিনি তার মধ্যে “আমার বিশ্ববিদ্যালয়” একটি, যদিও তিনি কোনদিন কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনা করা সুযোগ পান নাই।
    - তিনি বিখ্যাত লেখক, নাট্যকার আর রাজনীতিবিদ
    -মাক্সিম গোর্কি

    ৫। আরেকজন, বাবার সাথে মুদি দোকান করতো। পরিবারে এতই অভাব ছিলো যে, স্কুল নাগাদ পড়েই তাকে থেমে যেতে হয়েছিলো। সেই ব্যক্তিই একসময় হয়ে উঠে বিরাট বিপ্লবী নেতা।
    - তিনি চীনের প্রতিষ্ঠাতা মাও সেতুং

    ৬। এমন একজনকে জানি যিনি অভাবের তাড়নায় কুলিগিরি করতো। একদিন বাসের কন্ডাক্টরের
    কাজের জন্য গেলে তাকে ধাক্কা দিয়ে বের করে দেওয়া হয়। যে যুবকটি অংকে পারদর্শী নয় বলে বাসের কন্ডাক্টর হতে পারেনি, পরবর্তীতে সে-ই হন ব্রিটেনের অর্থমন্ত্রী ও প্রধানমন্ত্রী। নাম
    - জন মেজর

    ৭। আরেক ছেলের বাবা-মা এতটাই গরিব ছিলো যে, তার জন্মের পর নাম রেজিস্ট্রি করতেই দু’দিন দেরি হয়। কে জানেন? সে-ই আজকের ফুটবল কিংবদন্তী! নাম
    - রোনাল্ডো

    ৮। বাবা ছিলো জেলে। ছেলেকে সাথে করে বাবা মাছ ধরতো কারন অন্য স্বাভাবিক আর ১০ জন থেকে তিনি পানির নিচে মাছকে খুব ভালোভাবে দেখতে পেতেন। সেই জেলের ছেলে শ্রীলঙ্কার ক্রিকেট সুপারস্টার। নাম
    -জয়সুরিয়া

    ৯। পড়ালেখায় মারাত্মক দুর্বল ছিলেন তিনি। কোনো কিছু মনে থাকত না। ক্লাসের শেষ বেঞ্চে বসে থাকতেন। ফেল করেছেন বারবার। ক্লার্ক এর চাকরিও করেছেন তিনি। পুরো পৃথিবীকে অবাক করেছেন তিনি তার থিউরি অফ রিলিটিভিটি দিয়ে। নোবেলও পেয়েছেন তিনি। তার নাম
    .... আলবার্ট আইনস্টাইন

    ১০। ক্লাসের সবচেয়ে দুর্বল ছাত্র ছিলেন তিনি। স্কুল থেকে বহিস্কারও করা হয়েছিলো তাকে। তিনি পৃথিবী আলোকিত করেছেন তাঁর আবিষ্কার দিয়ে। তাঁর নাম
    .....টমাস আলভা এডিসন

    ১১। শব্দগুলোকে তিনি উল্টা লিখতেন। পড়ালেখায় একদম শুন্য। উড়োজাহাজ আবিস্কারের ৪০০ বছর আগে তিনি উড়োজাহাজের মডেল এঁকে গেছেন। তিনি
    .... লিওনার্ড ডা ভিঞ্চি

    ১২। পরীক্ষায় তিনি সবসময় ফেল। ২২টা একাডেমিক পুরষ্কার জিতেছেন জীবদ্দশায়। তিনি মিকি মাউস, ডোনাল্ড ডাক এর জন্মদাতা। মিকি মউসের গলার স্বর তার নিজের দেওয়া। তিনি
    .....ওয়াল্ট ডিসনি

    ১৩। শব্দের খেলা তিনি বুজতেন না। 7 নাম্বারকে তিনি বলতেন উল্টা নাক!! এই স্প্যানিশ ভদ্রলোক একজন কবি, লেখক, পেইন্টার, কেমিস্ট, স্টেজ ডিজাইনার, ভাস্কর। তিনি
    ..... পাবলো পিকাসো।

    পৃথিবীর প্রত্যেকটা মানুষই ইউনিক, তার ভাবনাগুলি তার মতই। সবাই যা পারে, আমাকেও তা-ই পারতে হবে, এমন কিছুতো নয়! শুধু প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা দিয়ে নিজেকে প্রমাণ করতে হবে কেন? আমাদের সমস্যাটা ওইখানেই।

    আমাদের প্রত্যেক ঘরে ঘরে Toppers আর Rankers চাই। জিপিএ ৫, গোল্ডেন পেতে হবে! সবাইকেই ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, ব্যারিস্টার, ম্যাজিস্ট্রেট.... হতেই হবে!! আঙ্গুলকে টেনে লম্বা করতেই হবে, যেভাবেই হোক...! দরকার হলে আঙ্গুল ভেঙ্গে যাক!!
    একটা কথা মনে রাখতে হবে, "পৃথিবীতে সবাই
    জিনিয়াস, কিন্তু আপনি যদি একটি মাছকে তালগাছ বেয়ে ওঠার ক্ষমতা দিয়ে বিচার করেন, তবে সে সারাজীবন নিজেকে অপদার্থই ভেবে যাবে"
    ........ আলবার্ট আইনস্টাইন।

    Collected Post.
    প্রত্যাশা ও প্রাপ্তি....................... ১। একজন কয়েদীর কথা জানি। কয়েদী নাম্বার ৪৬৬৬৪, ২৭ বছর জেলে থাকার পরেও তিনি নোবেল শান্তি পুরষ্কার জিতেছেন। - তিনি নেলসন মেন্ডেলা ২। আরেক পিতৃপরিচয়হীন যুবকের কথা জানি। তার থাকার কোনো রুম ছিল না, বন্ধুদের রুমের মেঝেতে ঘুমাতেন। ব্যবহৃত কোকের বোতল ফেরত দিয়ে পাঁচ সেন্ট করে কামাই করতেন, যেটা দিয়ে খাবার কিনতেন। প্রতি রোববার রাতে তিনি সাত মাইল হেঁটে হরেকৃষ্ণ মন্দিরে যেতেন শুধু একবেলা ভালো খাবার খাওয়ার জন্য। - তিনি অ্যাপল এবং পিক্সার অ্যানিমেশন প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা এবং সিইও স্টিভ জবস ৩। আরেক যুবকের নাম জানি, মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্ম। তাঁকে বলা হয় হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সবচেয়ে সফল ড্রপ আউট। স্যাট পরীক্ষায় ১৬০০ নম্বরে ১৫৯০ পান তিনি। কিন্তু কম্পিউটার সফটওয়্যার তৈরির নেশায় তিনি হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে নাম কাটান। ড্রপ আউট হওয়ার ৩২ বছর পরে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন অনুষ্ঠানে সমাবর্তন বক্তা ছিলেন তিনি। - তিনি বিল গেটস ৪। আরেক এতিমের কথা জানি। ১১ বছর বয়সে এতিম হন। ১২ বছর বয়সে ঘর থেকে পালিয়ে যান। হতাশ হয়ে ১৯ বছর বয়সে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন। অনেক বিখ্যাত বইয়ের লেখন তিনি তার মধ্যে “আমার বিশ্ববিদ্যালয়” একটি, যদিও তিনি কোনদিন কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনা করা সুযোগ পান নাই। - তিনি বিখ্যাত লেখক, নাট্যকার আর রাজনীতিবিদ -মাক্সিম গোর্কি ৫। আরেকজন, বাবার সাথে মুদি দোকান করতো। পরিবারে এতই অভাব ছিলো যে, স্কুল নাগাদ পড়েই তাকে থেমে যেতে হয়েছিলো। সেই ব্যক্তিই একসময় হয়ে উঠে বিরাট বিপ্লবী নেতা। - তিনি চীনের প্রতিষ্ঠাতা মাও সেতুং ৬। এমন একজনকে জানি যিনি অভাবের তাড়নায় কুলিগিরি করতো। একদিন বাসের কন্ডাক্টরের কাজের জন্য গেলে তাকে ধাক্কা দিয়ে বের করে দেওয়া হয়। যে যুবকটি অংকে পারদর্শী নয় বলে বাসের কন্ডাক্টর হতে পারেনি, পরবর্তীতে সে-ই হন ব্রিটেনের অর্থমন্ত্রী ও প্রধানমন্ত্রী। নাম - জন মেজর ৭। আরেক ছেলের বাবা-মা এতটাই গরিব ছিলো যে, তার জন্মের পর নাম রেজিস্ট্রি করতেই দু’দিন দেরি হয়। কে জানেন? সে-ই আজকের ফুটবল কিংবদন্তী! নাম - রোনাল্ডো ৮। বাবা ছিলো জেলে। ছেলেকে সাথে করে বাবা মাছ ধরতো কারন অন্য স্বাভাবিক আর ১০ জন থেকে তিনি পানির নিচে মাছকে খুব ভালোভাবে দেখতে পেতেন। সেই জেলের ছেলে শ্রীলঙ্কার ক্রিকেট সুপারস্টার। নাম -জয়সুরিয়া ৯। পড়ালেখায় মারাত্মক দুর্বল ছিলেন তিনি। কোনো কিছু মনে থাকত না। ক্লাসের শেষ বেঞ্চে বসে থাকতেন। ফেল করেছেন বারবার। ক্লার্ক এর চাকরিও করেছেন তিনি। পুরো পৃথিবীকে অবাক করেছেন তিনি তার থিউরি অফ রিলিটিভিটি দিয়ে। নোবেলও পেয়েছেন তিনি। তার নাম .... আলবার্ট আইনস্টাইন ১০। ক্লাসের সবচেয়ে দুর্বল ছাত্র ছিলেন তিনি। স্কুল থেকে বহিস্কারও করা হয়েছিলো তাকে। তিনি পৃথিবী আলোকিত করেছেন তাঁর আবিষ্কার দিয়ে। তাঁর নাম .....টমাস আলভা এডিসন ১১। শব্দগুলোকে তিনি উল্টা লিখতেন। পড়ালেখায় একদম শুন্য। উড়োজাহাজ আবিস্কারের ৪০০ বছর আগে তিনি উড়োজাহাজের মডেল এঁকে গেছেন। তিনি .... লিওনার্ড ডা ভিঞ্চি ১২। পরীক্ষায় তিনি সবসময় ফেল। ২২টা একাডেমিক পুরষ্কার জিতেছেন জীবদ্দশায়। তিনি মিকি মাউস, ডোনাল্ড ডাক এর জন্মদাতা। মিকি মউসের গলার স্বর তার নিজের দেওয়া। তিনি .....ওয়াল্ট ডিসনি ১৩। শব্দের খেলা তিনি বুজতেন না। 7 নাম্বারকে তিনি বলতেন উল্টা নাক!! এই স্প্যানিশ ভদ্রলোক একজন কবি, লেখক, পেইন্টার, কেমিস্ট, স্টেজ ডিজাইনার, ভাস্কর। তিনি ..... পাবলো পিকাসো। পৃথিবীর প্রত্যেকটা মানুষই ইউনিক, তার ভাবনাগুলি তার মতই। সবাই যা পারে, আমাকেও তা-ই পারতে হবে, এমন কিছুতো নয়! শুধু প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা দিয়ে নিজেকে প্রমাণ করতে হবে কেন? আমাদের সমস্যাটা ওইখানেই। আমাদের প্রত্যেক ঘরে ঘরে Toppers আর Rankers চাই। জিপিএ ৫, গোল্ডেন পেতে হবে! সবাইকেই ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, ব্যারিস্টার, ম্যাজিস্ট্রেট.... হতেই হবে!! আঙ্গুলকে টেনে লম্বা করতেই হবে, যেভাবেই হোক...! দরকার হলে আঙ্গুল ভেঙ্গে যাক!! একটা কথা মনে রাখতে হবে, "পৃথিবীতে সবাই জিনিয়াস, কিন্তু আপনি যদি একটি মাছকে তালগাছ বেয়ে ওঠার ক্ষমতা দিয়ে বিচার করেন, তবে সে সারাজীবন নিজেকে অপদার্থই ভেবে যাবে" ........ আলবার্ট আইনস্টাইন। Collected Post.
    Like
    1
    0 Comments 0 Shares 2K Views 0 Reviews
  • প্রত্যাশা ও প্রাপ্তি
    ১। একজন কয়েদীর কথা জানি। কয়েদী নাম্বার ৪৬৬৬৪, ২৭ বছর জেলে থাকার পরেও তিনি নোবেল শান্তি পুরষ্কার জিতেছেন।
    - তিনি নেলসন মেন্ডেলা

    ২। আরেক পিতৃপরিচয়হীন যুবকের কথা জানি। তার থাকার কোনো রুম ছিল না, বন্ধুদের রুমের মেঝেতে ঘুমাতেন। ব্যবহৃত কোকের বোতল ফেরত দিয়ে পাঁচ সেন্ট করে কামাই করতেন, যেটা দিয়ে খাবার কিনতেন। প্রতি রোববার রাতে তিনি সাত মাইল হেঁটে হরেকৃষ্ণ মন্দিরে যেতেন শুধু একবেলা ভালো খাবার খাওয়ার জন্য।
    - তিনি অ্যাপল এবং পিক্সার অ্যানিমেশন প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা এবং সিইও স্টিভ জবস

    ৩। আরেক যুবকের নাম জানি, মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্ম। তাঁকে বলা হয় হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সবচেয়ে সফল ড্রপ আউট। স্যাট পরীক্ষায় ১৬০০ নম্বরে ১৫৯০ পান তিনি। কিন্তু কম্পিউটার সফটওয়্যার তৈরির নেশায় তিনি হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে নাম কাটান। ড্রপ আউট হওয়ার ৩২ বছর পরে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন অনুষ্ঠানে সমাবর্তন বক্তা ছিলেন তিনি।
    - তিনি বিল গেটস

    ৪। আরেক এতিমের কথা জানি। ১১ বছর বয়সে এতিম হন। ১২ বছর বয়সে ঘর থেকে পালিয়ে যান। হতাশ হয়ে ১৯ বছর বয়সে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন।
    অনেক বিখ্যাত বইয়ের লেখন তিনি তার মধ্যে “আমার বিশ্ববিদ্যালয়” একটি, যদিও তিনি কোনদিন কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনা করা সুযোগ পান নাই।
    - তিনি বিখ্যাত লেখক, নাট্যকার আর রাজনীতিবিদ
    -মাক্সিম গোর্কি

    ৫। আরেকজন, বাবার সাথে মুদি দোকান করতো। পরিবারে এতই অভাব ছিলো যে, স্কুল নাগাদ পড়েই তাকে থেমে যেতে হয়েছিলো। সেই ব্যক্তিই একসময় হয়ে উঠে বিরাট বিপ্লবী নেতা।
    - তিনি চীনের প্রতিষ্ঠাতা মাও সেতুং

    ৬। এমন একজনকে জানি যিনি অভাবের তাড়নায় কুলিগিরি করতো। একদিন বাসের কন্ডাক্টরের
    কাজের জন্য গেলে তাকে ধাক্কা দিয়ে বের করে দেওয়া হয়। যে যুবকটি অংকে পারদর্শী নয় বলে বাসের কন্ডাক্টর হতে পারেনি, পরবর্তীতে সে-ই হন ব্রিটেনের অর্থমন্ত্রী ও প্রধানমন্ত্রী। নাম
    - জন মেজর

    ৭। আরেক ছেলের বাবা-মা এতটাই গরিব ছিলো যে, তার জন্মের পর নাম রেজিস্ট্রি করতেই দু’দিন দেরি হয়। কে জানেন? সে-ই আজকের ফুটবল কিংবদন্তী! নাম
    - রোনাল্ডো

    ৮। বাবা ছিলো জেলে। ছেলেকে সাথে করে বাবা মাছ ধরতো কারন অন্য স্বাভাবিক আর ১০ জন থেকে তিনি পানির নিচে মাছকে খুব ভালোভাবে দেখতে পেতেন। সেই জেলের ছেলে শ্রীলঙ্কার ক্রিকেট সুপারস্টার। নাম
    -জয়সুরিয়া

    ৯। পড়ালেখায় মারাত্মক দুর্বল ছিলেন তিনি। কোনো কিছু মনে থাকত না। ক্লাসের শেষ বেঞ্চে বসে থাকতেন। ফেল করেছেন বারবার। ক্লার্ক এর চাকরিও করেছেন তিনি। পুরো পৃথিবীকে অবাক করেছেন তিনি তার থিউরি অফ রিলিটিভিটি দিয়ে। নোবেলও পেয়েছেন তিনি। তার নাম
    - আলবার্ট আইনস্টাইন

    ১০। ক্লাসের সবচেয়ে দুর্বল ছাত্র ছিলেন তিনি। স্কুল থেকে বহিস্কারও করা হয়েছিলো তাকে। তিনি পৃথিবী আলোকিত করেছেন তাঁর আবিষ্কার দিয়ে। তাঁর নাম
    -টমাস আলভা এডিসন

    ১১। শব্দগুলোকে তিনি উল্টা লিখতেন। পড়ালেখায় একদম শুন্য। উড়োজাহাজ আবিস্কারের ৪০০ বছর আগে তিনি উড়োজাহাজের মডেল এঁকে গেছেন। তিনি
    - লিওনার্ড ডা ভিঞ্চি

    ১২। পরীক্ষায় তিনি সবসময় ফেল। ২২টা একাডেমিক পুরষ্কার জিতেছেন জীবদ্দশায়। তিনি মিকি মাউস, ডোনাল্ড ডাক এর জন্মদাতা। মিকি মউসের গলার স্বর তার নিজের দেওয়া। তিনি
    -ওয়াল্ট ডিসনি

    ১৩। শব্দের খেলা তিনি বুজতেন না। 7 নাম্বারকে তিনি বলতেন উল্টা নাক!! এই স্প্যানিশ ভদ্রলোক একজন কবি, লেখক, পেইন্টার, কেমিস্ট, স্টেজ ডিজাইনার, ভাস্কর। তিনি
    - পাবলো পিকাসো।

    পৃথিবীর প্রত্যেকটা মানুষই ইউনিক, তার ভাবনাগুলি তার মতই। সবাই যা পারে, আমাকেও তা-ই পারতে হবে, এমন কিছুতো নয়! শুধু প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা দিয়ে নিজেকে প্রমাণ করতে হবে কেন? আমাদের সমস্যাটা ওইখানেই।
    আমাদের প্রত্যেক ঘরে ঘরে Toppers আর Rankers চাই। জিপিএ ৫, গোল্ডেন পেতে হবে! সবাইকেই ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, ব্যারিস্টার, ম্যাজিস্ট্রেট.... হতেই হবে!! আঙ্গুলকে টেনে লম্বা করতেই হবে, যেভাবেই হোক...! দরকার হলে আঙ্গুল ভেঙ্গে যাক!!

    একটা কথা মনে রাখতে হবে, "পৃথিবীতে সবাই জিনিয়াস, কিন্তু আপনি যদি একটি মাছকে তালগাছ বেয়ে ওঠার ক্ষমতা দিয়ে বিচার করেন, তবে সে সারাজীবন নিজেকে অপদার্থই ভেবে যাবে"
    .... আলবার্ট আইনস্টাইন।
    প্রত্যাশা ও প্রাপ্তি ১। একজন কয়েদীর কথা জানি। কয়েদী নাম্বার ৪৬৬৬৪, ২৭ বছর জেলে থাকার পরেও তিনি নোবেল শান্তি পুরষ্কার জিতেছেন। - তিনি নেলসন মেন্ডেলা ২। আরেক পিতৃপরিচয়হীন যুবকের কথা জানি। তার থাকার কোনো রুম ছিল না, বন্ধুদের রুমের মেঝেতে ঘুমাতেন। ব্যবহৃত কোকের বোতল ফেরত দিয়ে পাঁচ সেন্ট করে কামাই করতেন, যেটা দিয়ে খাবার কিনতেন। প্রতি রোববার রাতে তিনি সাত মাইল হেঁটে হরেকৃষ্ণ মন্দিরে যেতেন শুধু একবেলা ভালো খাবার খাওয়ার জন্য। - তিনি অ্যাপল এবং পিক্সার অ্যানিমেশন প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা এবং সিইও স্টিভ জবস ৩। আরেক যুবকের নাম জানি, মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্ম। তাঁকে বলা হয় হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সবচেয়ে সফল ড্রপ আউট। স্যাট পরীক্ষায় ১৬০০ নম্বরে ১৫৯০ পান তিনি। কিন্তু কম্পিউটার সফটওয়্যার তৈরির নেশায় তিনি হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে নাম কাটান। ড্রপ আউট হওয়ার ৩২ বছর পরে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন অনুষ্ঠানে সমাবর্তন বক্তা ছিলেন তিনি। - তিনি বিল গেটস ৪। আরেক এতিমের কথা জানি। ১১ বছর বয়সে এতিম হন। ১২ বছর বয়সে ঘর থেকে পালিয়ে যান। হতাশ হয়ে ১৯ বছর বয়সে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন। অনেক বিখ্যাত বইয়ের লেখন তিনি তার মধ্যে “আমার বিশ্ববিদ্যালয়” একটি, যদিও তিনি কোনদিন কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনা করা সুযোগ পান নাই। - তিনি বিখ্যাত লেখক, নাট্যকার আর রাজনীতিবিদ -মাক্সিম গোর্কি ৫। আরেকজন, বাবার সাথে মুদি দোকান করতো। পরিবারে এতই অভাব ছিলো যে, স্কুল নাগাদ পড়েই তাকে থেমে যেতে হয়েছিলো। সেই ব্যক্তিই একসময় হয়ে উঠে বিরাট বিপ্লবী নেতা। - তিনি চীনের প্রতিষ্ঠাতা মাও সেতুং ৬। এমন একজনকে জানি যিনি অভাবের তাড়নায় কুলিগিরি করতো। একদিন বাসের কন্ডাক্টরের কাজের জন্য গেলে তাকে ধাক্কা দিয়ে বের করে দেওয়া হয়। যে যুবকটি অংকে পারদর্শী নয় বলে বাসের কন্ডাক্টর হতে পারেনি, পরবর্তীতে সে-ই হন ব্রিটেনের অর্থমন্ত্রী ও প্রধানমন্ত্রী। নাম - জন মেজর ৭। আরেক ছেলের বাবা-মা এতটাই গরিব ছিলো যে, তার জন্মের পর নাম রেজিস্ট্রি করতেই দু’দিন দেরি হয়। কে জানেন? সে-ই আজকের ফুটবল কিংবদন্তী! নাম - রোনাল্ডো ৮। বাবা ছিলো জেলে। ছেলেকে সাথে করে বাবা মাছ ধরতো কারন অন্য স্বাভাবিক আর ১০ জন থেকে তিনি পানির নিচে মাছকে খুব ভালোভাবে দেখতে পেতেন। সেই জেলের ছেলে শ্রীলঙ্কার ক্রিকেট সুপারস্টার। নাম -জয়সুরিয়া ৯। পড়ালেখায় মারাত্মক দুর্বল ছিলেন তিনি। কোনো কিছু মনে থাকত না। ক্লাসের শেষ বেঞ্চে বসে থাকতেন। ফেল করেছেন বারবার। ক্লার্ক এর চাকরিও করেছেন তিনি। পুরো পৃথিবীকে অবাক করেছেন তিনি তার থিউরি অফ রিলিটিভিটি দিয়ে। নোবেলও পেয়েছেন তিনি। তার নাম - আলবার্ট আইনস্টাইন ১০। ক্লাসের সবচেয়ে দুর্বল ছাত্র ছিলেন তিনি। স্কুল থেকে বহিস্কারও করা হয়েছিলো তাকে। তিনি পৃথিবী আলোকিত করেছেন তাঁর আবিষ্কার দিয়ে। তাঁর নাম -টমাস আলভা এডিসন ১১। শব্দগুলোকে তিনি উল্টা লিখতেন। পড়ালেখায় একদম শুন্য। উড়োজাহাজ আবিস্কারের ৪০০ বছর আগে তিনি উড়োজাহাজের মডেল এঁকে গেছেন। তিনি - লিওনার্ড ডা ভিঞ্চি ১২। পরীক্ষায় তিনি সবসময় ফেল। ২২টা একাডেমিক পুরষ্কার জিতেছেন জীবদ্দশায়। তিনি মিকি মাউস, ডোনাল্ড ডাক এর জন্মদাতা। মিকি মউসের গলার স্বর তার নিজের দেওয়া। তিনি -ওয়াল্ট ডিসনি ১৩। শব্দের খেলা তিনি বুজতেন না। 7 নাম্বারকে তিনি বলতেন উল্টা নাক!! এই স্প্যানিশ ভদ্রলোক একজন কবি, লেখক, পেইন্টার, কেমিস্ট, স্টেজ ডিজাইনার, ভাস্কর। তিনি - পাবলো পিকাসো। পৃথিবীর প্রত্যেকটা মানুষই ইউনিক, তার ভাবনাগুলি তার মতই। সবাই যা পারে, আমাকেও তা-ই পারতে হবে, এমন কিছুতো নয়! শুধু প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা দিয়ে নিজেকে প্রমাণ করতে হবে কেন? আমাদের সমস্যাটা ওইখানেই। আমাদের প্রত্যেক ঘরে ঘরে Toppers আর Rankers চাই। জিপিএ ৫, গোল্ডেন পেতে হবে! সবাইকেই ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, ব্যারিস্টার, ম্যাজিস্ট্রেট.... হতেই হবে!! আঙ্গুলকে টেনে লম্বা করতেই হবে, যেভাবেই হোক...! দরকার হলে আঙ্গুল ভেঙ্গে যাক!! একটা কথা মনে রাখতে হবে, "পৃথিবীতে সবাই জিনিয়াস, কিন্তু আপনি যদি একটি মাছকে তালগাছ বেয়ে ওঠার ক্ষমতা দিয়ে বিচার করেন, তবে সে সারাজীবন নিজেকে অপদার্থই ভেবে যাবে" .... আলবার্ট আইনস্টাইন।
    Like
    1
    0 Comments 0 Shares 427 Views 0 Reviews
  • গাইরত কি?

    গাইরত হলো একজন ঈমানদার পুরুষ ও নারীর আত্মমর্যাদাবোধ। বিশেষ করে তার পরিবার ও আত্মীয়দের সদস্যগণের পর্দা মেনে চলার ব্যাপারে জাগ্রত ঈর্ষাবোধ। তাদের মধ্যে পর্দার বিধান লঙ্ঘন হলে, যে ক্রোধের সঞ্চার হয়, সেটাই গাইরত।

    একজন পুরুষ তার স্ত্রীর মর্যাদা, পর্দা এবং গোপনীয়তা রক্ষার ব্যাপারে সবচে বেশি গাইরতের অধিকারী হবেন। একইভাবে একজন নারী তার স্বামীর ব্যাপারে সবচে বেশী গাইরতের অধিকারী হবেন।

    কোন ঈমানদার পুরুষ তার স্ত্রী, মা, বোন প্রমুখ নারীকে অন্য গায়ের মাহরাম পুরুষের সাথে বেপর্দা অবস্থায় দেখলে বা পর্দার শর্তগুলো পালন করার ব্যাপারে শিথীলতা দেখলে অথবা তাদের গোপনীয়তার প্রকাশ ঘটার আশঙ্কা দেখা দিলে তার মাঝে গাইরত জেগে উঠবে, তিনি রাগান্বিত হবেন এবং বাধা দেবেন।

    একইভাবে কোন নারী তার স্বামী, ভাই, পিতা প্রমুখ পুরুষকে অন্য কোন গাইর মাহরাম নারীর সাথে বেপর্দায় দেখলে তার মাঝে গাইরত জেগে উঠবে, তিনি উত্তেজিত হবেন এবং সে কাজে তিনি বাধা দেবেন।

    গাইরতের তীব্রতা সবচে বেশি থাকে স্বামী ও স্ত্রীর মাঝে।

    গাইরত ঈমানের একটি অপরিহার্য অংশ। গাইরত ঈমানদার ব্যক্তির স্বভাবগত মর্যাদাবোধ। যার মধ্যে ঈমানের সঠিক উপস্থিতি আছে, তার আচরণে গাইরত প্রকাশ পাবে।

    আল্লাহ তায়ালার গাইরত সবচে বেশি, আর সৃষ্টিকুলের মধ্যে রাসূল (সা) গাইরত ছিলো সর্বাধিক।

    উম্মাতে মুহাম্মাদী (সা) এর মধ্যে সাহাবায়ে কিরামের গাইরত ছিলো সর্বোচ্চ।

    “নিশ্চয়ই আল্লাহ তা'আলার গাইরত আছে। নিশ্চয় মুমিনও গাইরতওয়ালা হবে"। - সহীহ মুসলিম

    “নিশ্চয় মুমিন গাইরতওয়ালা হবে, নিশ্চয় মুমিন গাইরতওয়ালা হবে, নিশ্চয় মুমিন গাইরতওয়ালা হবে। আর আল্লাহর গাইরত সবচেয়ে কঠিন।” - মুসনাদে আহমাদ

    সা'দ ইবনে উ'বাদা ছিলেন আনসারী, খাজরাজ গোত্রের নেতা, বদরী সাহাবী। একবার সা’দ ইবনে উবাদা মন্তব্য করেন—“যদি কোনোদিন ঘরে এসে আমার স্ত্রীর সাথে অন্য কোনো পুরুষকে দেখি, তাহলে নিঃসন্দেহে এক কো*•পে তার ক*•ল্লা ফেলে দিব।” হযরত সা’দের এই বক্তব্য নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম শুনতে পেয়ে বলেন, “তোমরা সা’দের গাইরত দেখে আশ্চর্য হচ্ছো? অবশ্যই আমার গাইরত সা’দের চেয়ে বেশি। আর আল্লাহ তাআলার গাইরত আমার চেয়েও বেশি”। - সহীহ বুখারী।

    নবীজির (সা) স্ত্রী উম্মুল মু'মিনীন উম্মু সালামা (রা) এর ঘরে একজন হিজড়া এসেছিল। সে এসে উম্মুল মু'মিনীনের কাছে অন্য এলাকার মহিলাদের রূপ সৌন্দর্য আর দেহের বিভিন্ন অংশের বর্ণনা দিচ্ছিলো। রাসূল (সা) এসে এসব কথা শুনতে পেলেন। তিনি তখন স্পষ্ট করে বলে দেন, "এ যেন আর কখনো তোমাদের কাছে না আসে"। - সহীহ বুখারী

    উম্মুল মু’মিনীন হযরত উম্মু সালামা (রাঃ) বর্ননা করেন, আমি এবং মাইমূনা (রাঃ) রাসুলুল্লাহ (সঃ) এর নিকট উপস্থিত ছিলাম। ইতিমধ্যে অন্ধ সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে উম্মে মাকতুম (রাঃ) সেখানে আসতে লাগলেন । তখন রাসুলুল্লাহ (সঃ) আমাদেরকে বললেন, "তোমরা তার থেকে পর্দা কর, আড়ালে চলে যাও"। আমি বললাম, "ইয়া রাসুলুল্লাহ ! তিনি তো অন্ধ, আমাদেরকে দেখতে পাচ্ছেন না"। রাসূল (সঃ) ইরশাদ করলেন, "তোমরাও কি অন্ধ ? তোমরা কি তাকে দেখতে পাচ্ছো না ?" - আবু দাউদ

    একজন ঈমানদার পুরুষের গাইরত কেমন হতে পারে আশা করি এরই মধ্যে আমরা উপলব্ধি করেছি। কিন্তু এমন কিছু বিষয়ও আছে যা আমরা সহজভাবে মেনে নিয়ে অভ্যস্ত হয়ে গেছি। যেমন, কোন ব্যক্তির চরিত্রের ব্যাপারে আমরা নিশ্চিত হয়ে যাই, এবং তার সাথে নিজেদের পরিবারে মেয়েদেরকে সাময়িকভাবে ছেড়ে দিই। এটি বেশি ঘটে আত্মীয়দের মধ্যে। আশা করি, এই বিষয়ে নিচের উদাহরণটি প্রত্যেক ঈমানের দাবীদার ব্যক্তির জন্য পাথেয় হবে।

    যুবাইর ইবনুল আওয়াম রাযিয়াল্লাহু আনহু। নবীজির ফুফাতো ভাই। জান্নাতের সুসংবাদপ্রাপ্ত দশজন সাহাবির অন্যতম। নবীজির ওফাতের পর ছিলেন খেলাফতে রাশেদার ছয় শূরা সদস্যের একজন।

    তিনি বিয়ে করেন আবু বকর (রা) কন্যা আসমা বিনতে আবু বকরকে (রা)।

    হযরত আসমা বলেন, “যুবাইর যখন আমাকে বিবাহ করেন, তখন পৃথিবীতে তাঁর অর্থবিত্ত, গো•লাম-বাঁদি—কিছুই ছিল না। ছিল কেবল পানি টানার জন্য একটা উট আর তাঁর নিজের একটা ঘোড়া। আমি নিজেই ঘোড়াকে ঘাস খাওয়াতাম। উটে করে পানি আনতাম। পানির মশক সেলাই করতাম। আটা পিষতাম। কিন্তু আমি সুন্দর করে রুটি বানাতে পারতাম না। অন্য আনসার নারীরা রুটি বানিয়ে দিত। তাঁরা খুব ভালো মানুষ ছিলেন।

    নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যুবাইরকে একখণ্ড জমি দিয়েছিলেন। সেই জমি থেকে আমি খেজুরের আঁটির বোঝা মাথায় করে আনতাম। জমিটি ছিল আমাদের বাড়ি থেকে প্রায় দুই মাইল দূরে।একদিন আমি খেজুরের আঁটির বোঝা মাথায় করে ফিরছি। পথিমধ্যে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সাথে দেখা। নবীজির সাথে কয়েকজন আনসারি সাহাবি। আমাকে দেখে নবীজি উট থামান। পিছনে উঠিয়ে নেওয়ার জন্য ডাক দেন। কিন্তু পুরুষদের সাথে যেতে আমার লজ্জা লাগছিল। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বুঝতে পারেন—আমি লজ্জা পাচ্ছি। তারপর চলে যান।

    বাড়িতে ফিরে যুবাইরের সাথে সাক্ষাৎ হলো। বিস্তারিত খুলে বললাম তাঁকে। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সাথে পথে সাক্ষাৎ হয়েছিল। আমার মাথায় তখন খেজুরের আঁটির বোঝা। নবীজির সাথে কয়েকজন আনসারি সাহাবি ছিলেন। আমাকে পিছনে উঠিয়ে নেওয়ার জন্য নবীজি উট থামান। কিন্তু আমার লজ্জা লাগছিল আর আপনার গাইরাতের উপলব্ধি মনে পড়ছিল। যুবাইর ইবনুল আওয়াম রাদিয়াল্লাহু আনহু উত্তরে বলেন—"আল্লাহর কসম! খেজুরের আঁটির বোঝা মাথায় নিয়ে চলাচল করা তাঁর (সা) সাথে উটে চড়ার চেয়ে আমার কাছে বেশি লজ্জাজনক"। এরপর আবূ বাকর সিদ্দীক (রাঃ) এর ঘোড়া দেখাশোনার জন্য আমাকে সাহায্যার্থে একজন খাদেম পাঠিয়ে দিলেন। এরপরই আমি যেন রেহাই পেলাম।!"
    গাইরত কি? গাইরত হলো একজন ঈমানদার পুরুষ ও নারীর আত্মমর্যাদাবোধ। বিশেষ করে তার পরিবার ও আত্মীয়দের সদস্যগণের পর্দা মেনে চলার ব্যাপারে জাগ্রত ঈর্ষাবোধ। তাদের মধ্যে পর্দার বিধান লঙ্ঘন হলে, যে ক্রোধের সঞ্চার হয়, সেটাই গাইরত। একজন পুরুষ তার স্ত্রীর মর্যাদা, পর্দা এবং গোপনীয়তা রক্ষার ব্যাপারে সবচে বেশি গাইরতের অধিকারী হবেন। একইভাবে একজন নারী তার স্বামীর ব্যাপারে সবচে বেশী গাইরতের অধিকারী হবেন। কোন ঈমানদার পুরুষ তার স্ত্রী, মা, বোন প্রমুখ নারীকে অন্য গায়ের মাহরাম পুরুষের সাথে বেপর্দা অবস্থায় দেখলে বা পর্দার শর্তগুলো পালন করার ব্যাপারে শিথীলতা দেখলে অথবা তাদের গোপনীয়তার প্রকাশ ঘটার আশঙ্কা দেখা দিলে তার মাঝে গাইরত জেগে উঠবে, তিনি রাগান্বিত হবেন এবং বাধা দেবেন। একইভাবে কোন নারী তার স্বামী, ভাই, পিতা প্রমুখ পুরুষকে অন্য কোন গাইর মাহরাম নারীর সাথে বেপর্দায় দেখলে তার মাঝে গাইরত জেগে উঠবে, তিনি উত্তেজিত হবেন এবং সে কাজে তিনি বাধা দেবেন। গাইরতের তীব্রতা সবচে বেশি থাকে স্বামী ও স্ত্রীর মাঝে। গাইরত ঈমানের একটি অপরিহার্য অংশ। গাইরত ঈমানদার ব্যক্তির স্বভাবগত মর্যাদাবোধ। যার মধ্যে ঈমানের সঠিক উপস্থিতি আছে, তার আচরণে গাইরত প্রকাশ পাবে। আল্লাহ তায়ালার গাইরত সবচে বেশি, আর সৃষ্টিকুলের মধ্যে রাসূল (সা) গাইরত ছিলো সর্বাধিক। উম্মাতে মুহাম্মাদী (সা) এর মধ্যে সাহাবায়ে কিরামের গাইরত ছিলো সর্বোচ্চ। “নিশ্চয়ই আল্লাহ তা'আলার গাইরত আছে। নিশ্চয় মুমিনও গাইরতওয়ালা হবে"। - সহীহ মুসলিম “নিশ্চয় মুমিন গাইরতওয়ালা হবে, নিশ্চয় মুমিন গাইরতওয়ালা হবে, নিশ্চয় মুমিন গাইরতওয়ালা হবে। আর আল্লাহর গাইরত সবচেয়ে কঠিন।” - মুসনাদে আহমাদ সা'দ ইবনে উ'বাদা ছিলেন আনসারী, খাজরাজ গোত্রের নেতা, বদরী সাহাবী। একবার সা’দ ইবনে উবাদা মন্তব্য করেন—“যদি কোনোদিন ঘরে এসে আমার স্ত্রীর সাথে অন্য কোনো পুরুষকে দেখি, তাহলে নিঃসন্দেহে এক কো*•পে তার ক*•ল্লা ফেলে দিব।” হযরত সা’দের এই বক্তব্য নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম শুনতে পেয়ে বলেন, “তোমরা সা’দের গাইরত দেখে আশ্চর্য হচ্ছো? অবশ্যই আমার গাইরত সা’দের চেয়ে বেশি। আর আল্লাহ তাআলার গাইরত আমার চেয়েও বেশি”। - সহীহ বুখারী। নবীজির (সা) স্ত্রী উম্মুল মু'মিনীন উম্মু সালামা (রা) এর ঘরে একজন হিজড়া এসেছিল। সে এসে উম্মুল মু'মিনীনের কাছে অন্য এলাকার মহিলাদের রূপ সৌন্দর্য আর দেহের বিভিন্ন অংশের বর্ণনা দিচ্ছিলো। রাসূল (সা) এসে এসব কথা শুনতে পেলেন। তিনি তখন স্পষ্ট করে বলে দেন, "এ যেন আর কখনো তোমাদের কাছে না আসে"। - সহীহ বুখারী উম্মুল মু’মিনীন হযরত উম্মু সালামা (রাঃ) বর্ননা করেন, আমি এবং মাইমূনা (রাঃ) রাসুলুল্লাহ (সঃ) এর নিকট উপস্থিত ছিলাম। ইতিমধ্যে অন্ধ সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে উম্মে মাকতুম (রাঃ) সেখানে আসতে লাগলেন । তখন রাসুলুল্লাহ (সঃ) আমাদেরকে বললেন, "তোমরা তার থেকে পর্দা কর, আড়ালে চলে যাও"। আমি বললাম, "ইয়া রাসুলুল্লাহ ! তিনি তো অন্ধ, আমাদেরকে দেখতে পাচ্ছেন না"। রাসূল (সঃ) ইরশাদ করলেন, "তোমরাও কি অন্ধ ? তোমরা কি তাকে দেখতে পাচ্ছো না ?" - আবু দাউদ একজন ঈমানদার পুরুষের গাইরত কেমন হতে পারে আশা করি এরই মধ্যে আমরা উপলব্ধি করেছি। কিন্তু এমন কিছু বিষয়ও আছে যা আমরা সহজভাবে মেনে নিয়ে অভ্যস্ত হয়ে গেছি। যেমন, কোন ব্যক্তির চরিত্রের ব্যাপারে আমরা নিশ্চিত হয়ে যাই, এবং তার সাথে নিজেদের পরিবারে মেয়েদেরকে সাময়িকভাবে ছেড়ে দিই। এটি বেশি ঘটে আত্মীয়দের মধ্যে। আশা করি, এই বিষয়ে নিচের উদাহরণটি প্রত্যেক ঈমানের দাবীদার ব্যক্তির জন্য পাথেয় হবে। যুবাইর ইবনুল আওয়াম রাযিয়াল্লাহু আনহু। নবীজির ফুফাতো ভাই। জান্নাতের সুসংবাদপ্রাপ্ত দশজন সাহাবির অন্যতম। নবীজির ওফাতের পর ছিলেন খেলাফতে রাশেদার ছয় শূরা সদস্যের একজন। তিনি বিয়ে করেন আবু বকর (রা) কন্যা আসমা বিনতে আবু বকরকে (রা)। হযরত আসমা বলেন, “যুবাইর যখন আমাকে বিবাহ করেন, তখন পৃথিবীতে তাঁর অর্থবিত্ত, গো•লাম-বাঁদি—কিছুই ছিল না। ছিল কেবল পানি টানার জন্য একটা উট আর তাঁর নিজের একটা ঘোড়া। আমি নিজেই ঘোড়াকে ঘাস খাওয়াতাম। উটে করে পানি আনতাম। পানির মশক সেলাই করতাম। আটা পিষতাম। কিন্তু আমি সুন্দর করে রুটি বানাতে পারতাম না। অন্য আনসার নারীরা রুটি বানিয়ে দিত। তাঁরা খুব ভালো মানুষ ছিলেন। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যুবাইরকে একখণ্ড জমি দিয়েছিলেন। সেই জমি থেকে আমি খেজুরের আঁটির বোঝা মাথায় করে আনতাম। জমিটি ছিল আমাদের বাড়ি থেকে প্রায় দুই মাইল দূরে।একদিন আমি খেজুরের আঁটির বোঝা মাথায় করে ফিরছি। পথিমধ্যে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সাথে দেখা। নবীজির সাথে কয়েকজন আনসারি সাহাবি। আমাকে দেখে নবীজি উট থামান। পিছনে উঠিয়ে নেওয়ার জন্য ডাক দেন। কিন্তু পুরুষদের সাথে যেতে আমার লজ্জা লাগছিল। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বুঝতে পারেন—আমি লজ্জা পাচ্ছি। তারপর চলে যান। বাড়িতে ফিরে যুবাইরের সাথে সাক্ষাৎ হলো। বিস্তারিত খুলে বললাম তাঁকে। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সাথে পথে সাক্ষাৎ হয়েছিল। আমার মাথায় তখন খেজুরের আঁটির বোঝা। নবীজির সাথে কয়েকজন আনসারি সাহাবি ছিলেন। আমাকে পিছনে উঠিয়ে নেওয়ার জন্য নবীজি উট থামান। কিন্তু আমার লজ্জা লাগছিল আর আপনার গাইরাতের উপলব্ধি মনে পড়ছিল। যুবাইর ইবনুল আওয়াম রাদিয়াল্লাহু আনহু উত্তরে বলেন—"আল্লাহর কসম! খেজুরের আঁটির বোঝা মাথায় নিয়ে চলাচল করা তাঁর (সা) সাথে উটে চড়ার চেয়ে আমার কাছে বেশি লজ্জাজনক"। এরপর আবূ বাকর সিদ্দীক (রাঃ) এর ঘোড়া দেখাশোনার জন্য আমাকে সাহায্যার্থে একজন খাদেম পাঠিয়ে দিলেন। এরপরই আমি যেন রেহাই পেলাম।!"
    Like
    Yay
    36
    0 Comments 0 Shares 175 Views 0 Reviews
  • নিরামিষ রান্না মানেই বাজে রান্না এমন এক ধারনা ছিলো ছোটবেলায়, এমনকি কয়েকবছর আগে পর্যন্ত'ও। 'শনিবার বা মঙ্গলবার নিরামিষ' -এমন নিয়মে আমার প্রচন্ড আপত্তি! মাসে একদিন ইচ্ছে হলো, খেলাম, এইরকম হলে তবুও ঠিক আছে!

    তো ওইরকম দিনে ইস্পেশাল কিছু হতেই হবে। যেমন, শীতের সময় সবরকম সবজি দিয়ে ল্যাটকা খিঁচুড়ি একটু পাঁপড় বা আলুভাজা দিয়ে, মিষ্টি মিষ্টি পোলাও এর সাথে আলুর দম আর বেগুনী। ভাত হলে সাথে লাউ উচ্ছে দিয়ে মুগডাল আর আতপচাল বাটা মাখানো বড় বড় বেগুন ভাজা, হিং আদা মৌরি বাটা দিয়ে বিউলির ডাল আলু পোস্ত, ধোঁকার ডালনা, ছানার তরকারি, দুধ শুক্তো, সবজি ডাল আর ঝুরি ঝুরি আলুভাজা এইসব হতে হবে। মানে ছবির মতো সাজানো গোছানো। তো এইরকম আজ একটা দিন। ইচ্ছে হয়েছে দুপুরে নিরামিষ খাবো।

    পালংশাক পোস্তর জন্য:
    পালং শাক কুচিয়ে নুন মেখে ৫ মিনিট রাখলে নরম হয়ে জল বেরোবে, ছাঁকনি তে রেখে ঐ জল ঝরিয়ে নেবেন। তেল গরম করে বড়ি আর ছোট ছোট কিউব করে কাটা আলু ভেজে তুলে নেবেন। ঐ তেলে কালোজিরা কাঁচালঙ্কা ফোড়ন দিয়ে কুচোনো পালং শাক দিয়ে নেড়ে ঢেকে রান্না করবেন। জল শুকিয়ে এলে ভাজা আলু, নুন, পোস্ত আর কাঁচালঙ্কা বাটা, সামান্য চিনি মিশিয়ে নেড়েচেড়ে নামিয়ে ওপরে ভাজা বড়ি, আর একটু কাঁচা সরষের তেল ছড়িয়ে ঢেকে রাখুন পরিবেশনের আগে পর্যন্ত।

    মটরডালের বড়ার ডালনা:
    মটর ডাল ২ ঘন্টা ভিজিয়ে বেটে নিন। নুন, হলুদ, কাঁচালঙ্কা কুচি, কালোজিরা দিয়ে মেখে বড়া গুলো ভেজে তুলে নিন। ঐ তেলে তেজপাতা, শুকনো লঙ্কা, সাদা জিরে ফোড়ন দিয়ে আলু নুন হলুদ দিয়ে ভাজুন। টমেটো কুচি, আদা বাটা, জিরে গুঁড়ো, লঙ্কা গুঁড়ো দিয়ে কষে তেল ছাড়লে গরম জল দিয়ে ফুটতে দিন। আলু সেদ্ধ হলে ভাজা ডালের বড়া দিয়ে ২-৩ মিনিট রেখে ঘি গরমমশলা বাটা মিশিয়ে নামিয়ে নিন।

    ***২ টো ভাজা ডালের বড়া রেখেছিলাম গরমভাতে ঘি কাঁচালঙ্কা দিয়ে খাওয়ার জন্য।
    নিরামিষ রান্না মানেই বাজে রান্না এমন এক ধারনা ছিলো ছোটবেলায়, এমনকি কয়েকবছর আগে পর্যন্ত'ও। 'শনিবার বা মঙ্গলবার নিরামিষ' -এমন নিয়মে আমার প্রচন্ড আপত্তি! মাসে একদিন ইচ্ছে হলো, খেলাম, এইরকম হলে তবুও ঠিক আছে! 🙈😂 তো ওইরকম দিনে ইস্পেশাল কিছু হতেই হবে। যেমন, শীতের সময় সবরকম সবজি দিয়ে ল্যাটকা খিঁচুড়ি একটু পাঁপড় বা আলুভাজা দিয়ে, মিষ্টি মিষ্টি পোলাও এর সাথে আলুর দম আর বেগুনী। ভাত হলে সাথে লাউ উচ্ছে দিয়ে মুগডাল আর আতপচাল বাটা মাখানো বড় বড় বেগুন ভাজা, হিং আদা মৌরি বাটা দিয়ে বিউলির ডাল আলু পোস্ত, ধোঁকার ডালনা, ছানার তরকারি, দুধ শুক্তো, সবজি ডাল আর ঝুরি ঝুরি আলুভাজা এইসব হতে হবে। মানে ছবির মতো সাজানো গোছানো। তো এইরকম আজ একটা দিন। ইচ্ছে হয়েছে দুপুরে নিরামিষ খাবো।😍 পালংশাক পোস্তর জন্য: পালং শাক কুচিয়ে নুন মেখে ৫ মিনিট রাখলে নরম হয়ে জল বেরোবে, ছাঁকনি তে রেখে ঐ জল ঝরিয়ে নেবেন। তেল গরম করে বড়ি আর ছোট ছোট কিউব করে কাটা আলু ভেজে তুলে নেবেন। ঐ তেলে কালোজিরা কাঁচালঙ্কা ফোড়ন দিয়ে কুচোনো পালং শাক দিয়ে নেড়ে ঢেকে রান্না করবেন। জল শুকিয়ে এলে ভাজা আলু, নুন, পোস্ত আর কাঁচালঙ্কা বাটা, সামান্য চিনি মিশিয়ে নেড়েচেড়ে নামিয়ে ওপরে ভাজা বড়ি, আর একটু কাঁচা সরষের তেল ছড়িয়ে ঢেকে রাখুন পরিবেশনের আগে পর্যন্ত। মটরডালের বড়ার ডালনা: মটর ডাল ২ ঘন্টা ভিজিয়ে বেটে নিন। নুন, হলুদ, কাঁচালঙ্কা কুচি, কালোজিরা দিয়ে মেখে বড়া গুলো ভেজে তুলে নিন। ঐ তেলে তেজপাতা, শুকনো লঙ্কা, সাদা জিরে ফোড়ন দিয়ে আলু নুন হলুদ দিয়ে ভাজুন। টমেটো কুচি, আদা বাটা, জিরে গুঁড়ো, লঙ্কা গুঁড়ো দিয়ে কষে তেল ছাড়লে গরম জল দিয়ে ফুটতে দিন। আলু সেদ্ধ হলে ভাজা ডালের বড়া দিয়ে ২-৩ মিনিট রেখে ঘি গরমমশলা বাটা মিশিয়ে নামিয়ে নিন। ***২ টো ভাজা ডালের বড়া রেখেছিলাম গরমভাতে ঘি কাঁচালঙ্কা দিয়ে খাওয়ার জন্য।😋😍
    Like
    Love
    Yay
    61
    2 Comments 0 Shares 203 Views 0 Reviews
  • বাঙ্গালিবাড়িতে রোজকার কি রান্না হবে ভাবতে বসলেই মাথায় আসে ডালনা, ভর্তা, ঝোল, ঝাল কি বাটি চচ্চড়ি। তা বাটি চচ্চড়ি এর মধ্যে আমার মতে সব থেকে সহজ আর সুস্বাদু তো বটেই। সব একসাথে মাখো, কাঁচা তেল দাও, অল্প জল দাও, তারপর উনুনে বসিয়ে সব সেদ্ধ হওয়ার অপেক্ষা করো ব্যস। বাটিতে রান্না বলেই বাটি চচ্চড়ি, তবে ঢেকে কড়াইতেও করা যেতে পারে।

    লুচি পরোটার জন্য আলুর বাটি চচ্চড়ি, ভাতের সাথে সরষেবাটা দিয়ে শিমের, আলু ফুলকপির, ছোট ডুমো করে কাটা আলু আর ছানার, পাঁচমিশালি সবজির...। তা এতো গেলো নিরিমিষ হেঁশেল এর লিস্টি। আমিষের লিস্টিও কম বড় নয়! আলু আর মাছের ডিম দিয়ে, যে কোনো ছোট মাছ আলু/ বেগুন/ শিম/কাঁচা কুমড়ো/শোলা কচু/ শালগম দিয়ে (পুঁটি, মৌরলা, কাঁচকি), আলু আর কুঁচো চিংড়ি দিয়ে ইত্যাদি ইত্যাদি।

    আজ হয়েছে আলু দিয়ে চিংড়ির বাটি চচ্চড়ি। খেয়েছেন তো অবশ্যই, তবুও কেউ বাকি থাকলে একবার বানিয়ে দেখবার অনুরোধ রইলো।

    কড়াইতে লম্বা করে কুচোনো আলু, পেঁয়াজ, চেরা কাঁচালঙ্কা, নুন, হলুদ দিয়ে চটকে মেখে নিন। চিংড়ি মাছ, কালোজিরা, সরষের তেল দিয়ে আবার মাখুন। কড়াই উনুনে চাপিয়ে ঢেকে অল্প আঁচে রান্না করুন। তলায় লেগে যাচ্ছে বুঝলে অল্প জলের ছিটে দেবেন, তবে বেশী নাড়াঘাটা করবেন না। একটু মাখামাখা ভালো লাগে, ঝোল চাইলে অল্প জল দেবেন। অনেকে পোস্ত বা সরষে বাটা দেন, আমি দিইনি, চাইলে দেবেন। হয়ে গেছে বুঝলে ধনেপাতা কুচি ছড়িয়ে নামিয়ে পরিবেশন করুন গরম ভাতের সঙ্গে।
    বাঙ্গালিবাড়িতে রোজকার কি রান্না হবে ভাবতে বসলেই মাথায় আসে ডালনা, ভর্তা, ঝোল, ঝাল কি বাটি চচ্চড়ি। তা বাটি চচ্চড়ি এর মধ্যে আমার মতে সব থেকে সহজ আর সুস্বাদু তো বটেই। সব একসাথে মাখো, কাঁচা তেল দাও, অল্প জল দাও, তারপর উনুনে বসিয়ে সব সেদ্ধ হওয়ার অপেক্ষা করো ব্যস। বাটিতে রান্না বলেই বাটি চচ্চড়ি, তবে ঢেকে কড়াইতেও করা যেতে পারে। লুচি পরোটার জন্য আলুর বাটি চচ্চড়ি, ভাতের সাথে সরষেবাটা দিয়ে শিমের, আলু ফুলকপির, ছোট ডুমো করে কাটা আলু আর ছানার, পাঁচমিশালি সবজির...। তা এতো গেলো নিরিমিষ হেঁশেল এর লিস্টি। আমিষের লিস্টিও কম বড় নয়! আলু আর মাছের ডিম দিয়ে, যে কোনো ছোট মাছ আলু/ বেগুন/ শিম/কাঁচা কুমড়ো/শোলা কচু/ শালগম দিয়ে (পুঁটি, মৌরলা, কাঁচকি), আলু আর কুঁচো চিংড়ি দিয়ে ইত্যাদি ইত্যাদি। আজ হয়েছে আলু দিয়ে চিংড়ির বাটি চচ্চড়ি। খেয়েছেন তো অবশ্যই, তবুও কেউ বাকি থাকলে একবার বানিয়ে দেখবার অনুরোধ রইলো। ❤️❤️ কড়াইতে লম্বা করে কুচোনো আলু, পেঁয়াজ, চেরা কাঁচালঙ্কা, নুন, হলুদ দিয়ে চটকে মেখে নিন। চিংড়ি মাছ, কালোজিরা, সরষের তেল দিয়ে আবার মাখুন। কড়াই উনুনে চাপিয়ে ঢেকে অল্প আঁচে রান্না করুন। তলায় লেগে যাচ্ছে বুঝলে অল্প জলের ছিটে দেবেন, তবে বেশী নাড়াঘাটা করবেন না। একটু মাখামাখা ভালো লাগে, ঝোল চাইলে অল্প জল দেবেন। অনেকে পোস্ত বা সরষে বাটা দেন, আমি দিইনি, চাইলে দেবেন। হয়ে গেছে বুঝলে ধনেপাতা কুচি ছড়িয়ে নামিয়ে পরিবেশন করুন গরম ভাতের সঙ্গে। 😋
    Like
    16
    0 Comments 0 Shares 218 Views 0 Reviews
  • # হাইব্রিড উচ্চ ফলনশীল খাটোজাতের নারিকেল
    ৩-৪ বছরেই ফলন
    সঠিক পরিচর্যা করে সঠিক সময়ে ফলন
    দামঃ ৮০০ টাকা
    Hotline:
    01608184120
    #বিদেশি_আমের_নতুন_জাত
    ১/কেনসিংটন প্রাইড ১০০০টাকা
    ২/পাকিস্তানি চোষা ৮০০
    ৩/বিএন ৭ ১০০০
    ৪/ভেরিগেড আম ৬০০
    ৫/ওস্টিন ম্যাংগো আমেরিকা ৮০০
    ৬/পুষা ছুরাইয়া ১০০০
    ৭/পুষা উর্নিমা ১০০০
    ৮/কেষার আম ৯০০
    ৯/দেশারি আম ৯০০
    ১০/ইন্দো পালমার ৯৫০
    ১১/বারি ১৩ ১০০০
    ১২/নাম ডকমাই শ্রিময়াং ১০০০
    ১৩/ইলামতী ৯৫০
    #বিদেশি_আমের_রানিং_জাত
    ১) চিয়াংমাই আম: ৬০০/=
    ২) আলফেনসো : ৬০০/=
    ৩) বুনাই কিং : ৬০০/=
    ৪) জাপানের মিয়াজাকি/সূর্য ডিম: ৬০০/=
    ৫) আমেরিকান পালমার : ৬০০/=
    ৬) কিউজাই: ৪০০/=
    ৭) বানানা ম্যাংগো: ৪০০/=
    ৮) ব্ল্যাক স্টোন: ৬০০/=
    ৯) বারি-4 : ৩০০/=
    ১০) গৌরমতি: ২৫০/=
    ১১) ডকমাই: ৬০০/=
    ১২) কাটিমন-১২-মাস: ৩৫০/=
    ১৩) আপেল ম্যাংগো: ৬০০/=
    ১৪) থ্রি টেস্ট: ৬০০/=
    ১৫) কিংচাকাপাত: ৬০০/=
    ১৬) চোষা: ৪০০/=
    ১৭) হানিডিউ: ৬০০/=
    ১৮)তাইওয়ান রেড ঃ৬০০/=
    ১৯)রেড আইভরি ঃ৬০০/=
    ২০)ব্ল্যাকস্টোন নতুন ৬০০/=
    #দেশি_আম_গাছ
    ১৮) বারি-11: ৩০০/=
    ১৯) হাঁড়ি ভাঙ্গা: ২৫০/=
    ২০) হিমসাগর/ক্ষিরসাপাত: ২৫০/=
    ২১) ফজলি: ২৫০/=
    ২২) আম রুপালি: ২৫০/=
    ২৩) ল্যাংড়া: ২৫০/=
    ২৪) গোপালভোগ: ২৫০/=
    ২৫) আশ্বিনা: ২৫০/=
    ২৬) লক্ষণভোগ: ২৫০/=
    ২৭) চন্দ্রমল্লিকা: ২৫০/=
    #পার্সিমন
    ২৮) পার্সিমন কলম: ১৩০০/=
    ২৯) পার্সিমন কলম লাল: ১৫৫০/=
    ৩০) পার্সিমন কলম পিংক: ১৫৫০/=
    #কাঁঠাল
    ৩১) হাজারী: ১৫০/=
    ৩২) বারো মাসি: ৬০০/=
    ৩৩) দেশি: ১০০/=
    ১৯৬)লাল কাঠালঃ৬০০/=
    ১৯৭)পিংক কাঠালঃ৬০০/=
    #নাসপাতি
    ৩৪) নাসপাতি কলম: ৬০০/=
    #আনার
    ৩৫) পাকিস্তানি আনার: ৩০০/=
    ৩৬) ভাগোয়া আনার: ৫০০/=
    ৩৭) বেদেনা: ৩০০/=
    ৩৮) ডালিম: ৩০০/=
    #আপেল
    ৩৯) হারিমন-৯৯: ১৩০০/=
    ৪০) সামার: ১৩০০/=
    ৪১) সবুজ: ১৩০০/=
    ৪২) কাশ্মীরী: ১৩০০/=
    ৪৩) আন্না: ১৩০০/=
    ৪৪) গোল্ডেন ডোরসেট: ১৩০০/=
    ৪৫) অস্ট্রেলিয়ান সামার: ১৩০০/=
    #আঙ্গুর
    ৪৬) সাদা আঙ্গুর: ৬০০/=
    ৪৭) মিষ্টি লাল আঙ্গুর: ৬০০/=
    ৪৮) মিষ্টি কালো আঙ্গুর: ৬০০/=
    ৪৯) দেশি আঙ্গুর: ১৫০/=
    #কমল
    ৫০) দার্জিলিং কমলা: ৪০০/=
    ৫১) রামরঙ্গন কমলা: ৩০০/=
    ৫২) ছাতক কমলা: ৩০০/=
    ৫৩) চায়না কমলা: ৩০০/=
    ৫৪) নাগপুরি কমলা: ৩০০/=
    #মাল্টা
    ৫৫) ভেরিগেড মাল্টা: ৫০০/=
    ৫৬) বারোমাসি মাল্টা: ৫৫০/=
    ৫৭) বারি-১ বড়: ৩০০/=
    ১৯৭)হলুদ মাল্টা ৫০০/=
    ১৯৮)হাইদ্রাবাদী মাল্টা ৫০০/=
    #পেয়ারা
    ৫৮) মাধুরী: ৩৫০/=
    ৫৯) স্টবেরি হলুদ: ৫৫০/=
    ৬০) স্টবেরি লাল: ৫৫০/=
    ৬১) গোল্ডেন-৮ : ১০০/=
    ৬২) সুপার-১০ : ১০০/=
    ৬৩) থাই-৩ : ১০০/=
    ৬৪) ভেরিগেট: ৪৫০/=
    #ছবেদা
    ৬৫) থাই ছবেদা কলম: ৩০০/=
    ৬৬) থাই ছবেদা বীজ: ৩০০/=
    ৬৭) দেশি ছবেদা: ২৫০/=
    #ড্রাগন
    ৬৮) লাল ড্রাগন: ১০০/=
    ৬৯) সাদা ড্রাগন: ১০০/=
    ৭০) গোলাপি ড্রাগন: ১০০/=
    ৭১) হলুদ ড্রাগন: ৫০০/=
    #লিচু
    ৭২) চায়না-3 : ৩০০/=
    ৭৩) বোম্বাই লিচু: ৩০০/=
    ৭৪) বেদেনা লিচু: ৩০০/=
    ৭৫) মোজাফফর: ৩০০/=
    #নারিকেল
    ৭৬) ভিয়েতনাম: ১০০০/=
    ৭৭) ক্যারেলা: ৬০০/=
    ৭৮) বঙ্গপ্রধায়: ৫০০/=
    ৭৯) মালয়েশিয়ান: ৫০০/=
    ৮০) দেশী: ৩০০/=
    #সৌদির_খেজুর
    ৮১) সৌদি খেজুর: ৬০০/=
    ৮২) আজোয়া খেজুর: ৬৫০/=
    ৮৩) মরিয়ম: ৬৫০/=
    )দেশী খেজুর গাছ: ১০০/=
    #লেবু
    ৮৪) কাগজি: ১০০/=
    ৮৫) সিডলেস: ১০০/=
    ৮৬) চায়না: ১০০/=
    ৮৭) সুইট লেমন: ৩০০/=
    ৮৮) জারা: ৪০০/=
    #জাম্বুরা
    ৮৯) লাল জাম্বুরা: ৬০০/=
    ৯০) থাই জাম্বুরা: ৪০০/=
    ৯১) দেশী: ১০০/=
    #শরিফা
    ৯২) থাই শরিফা: ৪৫০/=
    ৯৩) লাল শরিফা: ৫৫০/=
    ৯৪) সূদানি আতা ফল: ৪৫০/=
    মিশরীয় শরিফা ৫০০
    #আমলকি
    ৯৫) লাল আমলকি: ৩০০/=
    ৯৬) দেশি : ১০০/=
    #জাম
    ৯৭) বারো মাসি সাদা জাম: ৮০০/=
    ৯৮) থাই জাম: ৫০০/=
    ৯৯) পটল জাম:৪৫০
    ১০০) দেশী: ১০০/=
    #ডুমুর
    ১০১) মিশরিয়ান ডুমুর: ৬০০/=
    ১০২) ইন্ডিয়ান ডুমুর: ৫০০/=
    #তেঁতুল
    ১০৩) থাই মিষ্টি তেঁতুল: ৩০০/=
    ১০৪) লাল মিষ্টি তেঁতুল: ৩০০/=
    ১০৫) টক তেঁতুল: ২০০/=
    #করমচ
    ১০৬) থাই মিষ্টি কলম: ৩০০/=
    ১০৭) দেশি করমচা: ১৫০/=
    ১০৮) করমচা মিষ্টি: ২৫০/=
    ১০৯) করমচা দেশি টক: ১০০/=
    #জলপাই
    ১১০) মিষ্টি জলপাই: ৩০০/=
    ১১১) দেশি জলপাই: ১০০/=
    #লটকন
    ১১২) লটকন কলম: ৩০০/=
    #জামরুল
    ১১৩) লাল জামরুল: ৩০০/=
    ১১৪) সাদা জামরুল: ৩০০/=
    #কামরাঙ্গা
    ১১৫) মিষ্টি বড়: ৩০০/=
    ১১৬) মিষ্টি মাঝারী: ৩০০/=
    ১১৭) দেশি টক: ২০০/=
    #আমড়
    ১১৮) বারোমাসি: ৩০০/=
    ১১৯) হাইব্রিড মিষ্টি: ৩০০/=
    ১২০) দেশি টক: ১০০/=
    #গাব
    ১২১) বিলাতি গাব: ৩০০/=
    ১২২) দেশি গাব: ২০০/=
    #বেল
    ১২৩) থাই বড় বেল: ৩০০/=
    ১২৪) দেশি বেল: ১০০/=
    #জয়তুন
    ১২৫) জয়তুন কলম: ১২০০/=
    ১২৬) জয়তুন কলম ছোট : ৮৫০/=
    #বাদাম
    ১২৭) কাজুবাদাম কলম: ৬৫০/=
    ১২৮) কাজুবাদাম বীজ: ৪৫০/=
    ১২৯) পেস্পা বাদাম: ৫০০/=
    ১৩০) কাঠবাদাম: ৩০০/=
    #পিনাট_বার
    ১৩১) পিনাট বার: ৮৫০/=
    #লঙ্গান
    ১৩২) থাই লঙ্গান কলম: ১৭০০/=
    ১৩৩) থাই লঙ্গান বীজ: ৮৫০/=
    #লখাট_ফল
    ১৩৪) লখাট ফল কলম: ১০০০/=
    ১৩৫) লখাট ফল বীজ:৭০০/=
    #মাঙ্গস্টিং_ফল
    ১৩৬) মাঙ্গস্টিং ফল কলম: ১৫০০/=
    ১৩৭) মাঙ্গস্টিং ফল বীজ: ১০০০/=
    #করোসল_ফল
    ১৩৮) করোসল ফল কলম: ১২০০/=
    ১৩৯) করোসল ফল বীজ: ৭০০/=
    #এগফ্রট
    ১৪০) এগফ্রট কলম: ১০০০/=
    ১৪১) এগফ্রট বীজ: ৬০০/=
    #মিরাকেল_বেরি
    ১৪২) মিরাকেল বেরি কলম: ১২৫০/=
    #কফি
    ১৪৩) কফি: ১০০০
    #কোকাম
    ১৪৪) কেকাম: ১০০০
    #লুকলুকি
    ১৪৫) লুকলুকি: ১০০০/=
    #চেরি
    ১৪৬) বার্বাডোস চেরি: ৯৫০/=
    ১৪৭) সিরেলিয়ান চেরি: ১৩৫০/=
    ২০০)মেনিলা চেরী ১৫০০/=
    #এপ্রিকট
    ১৪৮) এপ্রিকট কলম: ১৩০০/=
    ১৪৯) এপ্রিকট বীজ: ১০০০=
    #ফুলাচান
    ১৫০) ফুলাচান কলম: ১০০০/=
    ১৫১) ফুলাচান বীজ: ৮৫০/=
    #রাম্বুটান
    ১৫২) রাম্বুটান কলম: ১৩০০/=
    ১৫৩) রাম্বুটান বীজ: ৮৫০/=
    #ডুরিয়ান_ফল
    ১৫৪) ডুরিয়ান ফল কলম: ২০০০/=
    ১৫৫) ডুরিয়ান ফল বীজ: ১৩৫০/=
    #এভোকেডো
    ১৫৬) এভোকেডো কলম: ১৩০০/=
    ১৫৭) এভোকেডো বীজ: ৭৫০/=
    #পিচ ফল
    ১৫৮) পিচ ফল কলম: ১২০০/=
    ১৫৯) পিচ ফল বীজ: ৮৫০/=
    #মালবেরি
    ১৬০) মালবেরি: ৩৫০/=
    ১৬১) লং মালবেরি: ৫৫০/=
    #সাম্পেল
    ১৬২) সান্তোল: ১২০০/=
    #বাকব_বেরি
    ১৬৩) ব্ল্যাক বেরি কলম: ৭৫০/=
    #ব্রেড_ফুড
    ১৬৪) ব্রেড ফুড কলম: ৯৫০/=
    ১৬৫) ব্রেড ফুড বীজ: ৬৫০/=
    #কল
    ১৬৬) লাল কলা: ৫৫০/=
    ১৬৭) সাগর কলা: ৭৫/=
    ১৬৮) রঙ্গিন সাগর কলা: ১৫০/=
    ১৬৯) আনাজি কলা: ১৫০/=
    ১৭০) অনুপম কলা: ১৫০/=
    ১৭১) জ্বীন কলা: ১৫০/=
    ১৭২) চাপা কলা: ১৫০/=
    #গোলাপজাম
    ১৭৩) গোলাপজাম: ৪৫০/=
    #কতবেল
    ১৭৪) হাইব্রিড কতবেল:৩০০/=
    ১৭৫) বারেমাসি কতবেল: ৩০০/=
    ১৭৬) দেশি কতবেল: ১০০/=
    #কুল
    ১৭৭) নারিকেলি: ১০০/=
    ১৭৮) বলসুন্দরি: ১০০/=
    ১৭৯) কাশ্মীরি: ১০০/=
    ১৮০) আপেল: ১০০/=
    ১৮১) সিডলেস:১০৫০/=
    ১৮২) দেশি টক: ১০০/=
    #বিলম্বি
    ১৮৩) বিলম্বি: ৩০০/=
    #সাতকড়া
    ১৮৪) সাতকড়াঃ ৪৫০/=
    #মসল
    ১৮৫) এলাচ: ৩০০/=
    ১৮৬) জায়ফল: ৮৫০/=
    ১৮৭) গোল মরিচ: ৫০০/=
    ১৮৮) লবঙ্গ: ৭৫৫০/=
    ১৮৯) তেজপাতা: ৩০০/=
    ১৯০) দারুচিনি: ৩০০/=
    ১৯১) চুই ঝাল: ৩০০/=
    ১৯২) অল স্পাইসঃ ৭৫০/=
    ১৯৩) আলুবোখারা কলম: ৫৫০/=
    ১৯৪) আলুবোখারা বীজ: ৫৫০/=
    #চালতা
    ১৯৫) চালতা: ৩০০/=
    Hotline:
    09613822861
    ৳৳৳পেমেন্ট সিস্টেম
    ★বিকাশ মার্চেন্ট 01820812861
    ★বিকাশ পার্সোনাল 01738673368/01734828132
    ★ব্যাংক এশিয়াঃ 1083481022487/1083481022486
    ★ডাচ বাংলা ব্যাংক ঃ1351050079875
    রাজ এক্সপ্রেস- RajExpress
    # হাইব্রিড উচ্চ ফলনশীল খাটোজাতের নারিকেল ▶️৩-৪ বছরেই ফলন ▶️সঠিক পরিচর্যা করে সঠিক সময়ে ফলন দামঃ ৮০০ টাকা Hotline: 01608184120 #বিদেশি_আমের_নতুন_জাত ১/কেনসিংটন প্রাইড ১০০০টাকা ২/পাকিস্তানি চোষা ৮০০ ৩/বিএন ৭ ১০০০ ৪/ভেরিগেড আম ৬০০ ৫/ওস্টিন ম্যাংগো আমেরিকা ৮০০ ৬/পুষা ছুরাইয়া ১০০০ ৭/পুষা উর্নিমা ১০০০ ৮/কেষার আম ৯০০ ৯/দেশারি আম ৯০০ ১০/ইন্দো পালমার ৯৫০ ১১/বারি ১৩ ১০০০ ১২/নাম ডকমাই শ্রিময়াং ১০০০ ১৩/ইলামতী ৯৫০ #বিদেশি_আমের_রানিং_জাত ১) চিয়াংমাই আম: ৬০০/= ২) আলফেনসো : ৬০০/= ৩) বুনাই কিং : ৬০০/= ৪) জাপানের মিয়াজাকি/সূর্য ডিম: ৬০০/= ৫) আমেরিকান পালমার : ৬০০/= ৬) কিউজাই: ৪০০/= ৭) বানানা ম্যাংগো: ৪০০/= ৮) ব্ল্যাক স্টোন: ৬০০/= ৯) বারি-4 : ৩০০/= ১০) গৌরমতি: ২৫০/= ১১) ডকমাই: ৬০০/= ১২) কাটিমন-১২-মাস: ৩৫০/= ১৩) আপেল ম্যাংগো: ৬০০/= ১৪) থ্রি টেস্ট: ৬০০/= ১৫) কিংচাকাপাত: ৬০০/= ১৬) চোষা: ৪০০/= ১৭) হানিডিউ: ৬০০/= ১৮)তাইওয়ান রেড ঃ৬০০/= ১৯)রেড আইভরি ঃ৬০০/= ২০)ব্ল্যাকস্টোন নতুন ৬০০/= #দেশি_আম_গাছ ১৮) বারি-11: ৩০০/= ১৯) হাঁড়ি ভাঙ্গা: ২৫০/= ২০) হিমসাগর/ক্ষিরসাপাত: ২৫০/= ২১) ফজলি: ২৫০/= ২২) আম রুপালি: ২৫০/= ২৩) ল্যাংড়া: ২৫০/= ২৪) গোপালভোগ: ২৫০/= ২৫) আশ্বিনা: ২৫০/= ২৬) লক্ষণভোগ: ২৫০/= ২৭) চন্দ্রমল্লিকা: ২৫০/= #পার্সিমন ২৮) পার্সিমন কলম: ১৩০০/= ২৯) পার্সিমন কলম লাল: ১৫৫০/= ৩০) পার্সিমন কলম পিংক: ১৫৫০/= #কাঁঠাল ৩১) হাজারী: ১৫০/= ৩২) বারো মাসি: ৬০০/= ৩৩) দেশি: ১০০/= ১৯৬)লাল কাঠালঃ৬০০/= ১৯৭)পিংক কাঠালঃ৬০০/= #নাসপাতি ৩৪) নাসপাতি কলম: ৬০০/= #আনার ৩৫) পাকিস্তানি আনার: ৩০০/= ৩৬) ভাগোয়া আনার: ৫০০/= ৩৭) বেদেনা: ৩০০/= ৩৮) ডালিম: ৩০০/= #আপেল ৩৯) হারিমন-৯৯: ১৩০০/= ৪০) সামার: ১৩০০/= ৪১) সবুজ: ১৩০০/= ৪২) কাশ্মীরী: ১৩০০/= ৪৩) আন্না: ১৩০০/= ৪৪) গোল্ডেন ডোরসেট: ১৩০০/= ৪৫) অস্ট্রেলিয়ান সামার: ১৩০০/= #আঙ্গুর ৪৬) সাদা আঙ্গুর: ৬০০/= ৪৭) মিষ্টি লাল আঙ্গুর: ৬০০/= ৪৮) মিষ্টি কালো আঙ্গুর: ৬০০/= ৪৯) দেশি আঙ্গুর: ১৫০/= #কমলা ৫০) দার্জিলিং কমলা: ৪০০/= ৫১) রামরঙ্গন কমলা: ৩০০/= ৫২) ছাতক কমলা: ৩০০/= ৫৩) চায়না কমলা: ৩০০/= ৫৪) নাগপুরি কমলা: ৩০০/= #মাল্টা ৫৫) ভেরিগেড মাল্টা: ৫০০/= ৫৬) বারোমাসি মাল্টা: ৫৫০/= ৫৭) বারি-১ বড়: ৩০০/= ১৯৭)হলুদ মাল্টা ৫০০/= ১৯৮)হাইদ্রাবাদী মাল্টা ৫০০/= #পেয়ারা ৫৮) মাধুরী: ৩৫০/= ৫৯) স্টবেরি হলুদ: ৫৫০/= ৬০) স্টবেরি লাল: ৫৫০/= ৬১) গোল্ডেন-৮ : ১০০/= ৬২) সুপার-১০ : ১০০/= ৬৩) থাই-৩ : ১০০/= ৬৪) ভেরিগেট: ৪৫০/= #ছবেদা ৬৫) থাই ছবেদা কলম: ৩০০/= ৬৬) থাই ছবেদা বীজ: ৩০০/= ৬৭) দেশি ছবেদা: ২৫০/= #ড্রাগন ৬৮) লাল ড্রাগন: ১০০/= ৬৯) সাদা ড্রাগন: ১০০/= ৭০) গোলাপি ড্রাগন: ১০০/= ৭১) হলুদ ড্রাগন: ৫০০/= #লিচু ৭২) চায়না-3 : ৩০০/= ৭৩) বোম্বাই লিচু: ৩০০/= ৭৪) বেদেনা লিচু: ৩০০/= ৭৫) মোজাফফর: ৩০০/= #নারিকেল ৭৬) ভিয়েতনাম: ১০০০/= ৭৭) ক্যারেলা: ৬০০/= ৭৮) বঙ্গপ্রধায়: ৫০০/= ৭৯) মালয়েশিয়ান: ৫০০/= ৮০) দেশী: ৩০০/= #সৌদির_খেজুর ৮১) সৌদি খেজুর: ৬০০/= ৮২) আজোয়া খেজুর: ৬৫০/= ৮৩) মরিয়ম: ৬৫০/= )দেশী খেজুর গাছ: ১০০/= #লেবু ৮৪) কাগজি: ১০০/= ৮৫) সিডলেস: ১০০/= ৮৬) চায়না: ১০০/= ৮৭) সুইট লেমন: ৩০০/= ৮৮) জারা: ৪০০/= #জাম্বুরা ৮৯) লাল জাম্বুরা: ৬০০/= ৯০) থাই জাম্বুরা: ৪০০/= ৯১) দেশী: ১০০/= #শরিফা ৯২) থাই শরিফা: ৪৫০/= ৯৩) লাল শরিফা: ৫৫০/= ৯৪) সূদানি আতা ফল: ৪৫০/= মিশরীয় শরিফা ৫০০ #আমলকি ৯৫) লাল আমলকি: ৩০০/= ৯৬) দেশি : ১০০/= #জাম ৯৭) বারো মাসি সাদা জাম: ৮০০/= ৯৮) থাই জাম: ৫০০/= ৯৯) পটল জাম:৪৫০ ১০০) দেশী: ১০০/= #ডুমুর ১০১) মিশরিয়ান ডুমুর: ৬০০/= ১০২) ইন্ডিয়ান ডুমুর: ৫০০/= #তেঁতুল ১০৩) থাই মিষ্টি তেঁতুল: ৩০০/= ১০৪) লাল মিষ্টি তেঁতুল: ৩০০/= ১০৫) টক তেঁতুল: ২০০/= #করমচা ১০৬) থাই মিষ্টি কলম: ৩০০/= ১০৭) দেশি করমচা: ১৫০/= ১০৮) করমচা মিষ্টি: ২৫০/= ১০৯) করমচা দেশি টক: ১০০/= #জলপাই ১১০) মিষ্টি জলপাই: ৩০০/= ১১১) দেশি জলপাই: ১০০/= #লটকন ১১২) লটকন কলম: ৩০০/= #জামরুল ১১৩) লাল জামরুল: ৩০০/= ১১৪) সাদা জামরুল: ৩০০/= #কামরাঙ্গা ১১৫) মিষ্টি বড়: ৩০০/= ১১৬) মিষ্টি মাঝারী: ৩০০/= ১১৭) দেশি টক: ২০০/= #আমড়া ১১৮) বারোমাসি: ৩০০/= ১১৯) হাইব্রিড মিষ্টি: ৩০০/= ১২০) দেশি টক: ১০০/= #গাব ১২১) বিলাতি গাব: ৩০০/= ১২২) দেশি গাব: ২০০/= #বেল ১২৩) থাই বড় বেল: ৩০০/= ১২৪) দেশি বেল: ১০০/= #জয়তুন ১২৫) জয়তুন কলম: ১২০০/= ১২৬) জয়তুন কলম ছোট : ৮৫০/= #বাদাম ১২৭) কাজুবাদাম কলম: ৬৫০/= ১২৮) কাজুবাদাম বীজ: ৪৫০/= ১২৯) পেস্পা বাদাম: ৫০০/= ১৩০) কাঠবাদাম: ৩০০/= #পিনাট_বার ১৩১) পিনাট বার: ৮৫০/= #লঙ্গান ১৩২) থাই লঙ্গান কলম: ১৭০০/= ১৩৩) থাই লঙ্গান বীজ: ৮৫০/= #লখাট_ফল ১৩৪) লখাট ফল কলম: ১০০০/= ১৩৫) লখাট ফল বীজ:৭০০/= #মাঙ্গস্টিং_ফল ১৩৬) মাঙ্গস্টিং ফল কলম: ১৫০০/= ১৩৭) মাঙ্গস্টিং ফল বীজ: ১০০০/= #করোসল_ফল ১৩৮) করোসল ফল কলম: ১২০০/= ১৩৯) করোসল ফল বীজ: ৭০০/= #এগফ্রট ১৪০) এগফ্রট কলম: ১০০০/= ১৪১) এগফ্রট বীজ: ৬০০/= #মিরাকেল_বেরি ১৪২) মিরাকেল বেরি কলম: ১২৫০/= #কফি ১৪৩) কফি: ১০০০ #কোকাম ১৪৪) কেকাম: ১০০০ #লুকলুকি ১৪৫) লুকলুকি: ১০০০/= #চেরি ১৪৬) বার্বাডোস চেরি: ৯৫০/= ১৪৭) সিরেলিয়ান চেরি: ১৩৫০/= ২০০)মেনিলা চেরী ১৫০০/= #এপ্রিকট ১৪৮) এপ্রিকট কলম: ১৩০০/= ১৪৯) এপ্রিকট বীজ: ১০০০= #ফুলাচান ১৫০) ফুলাচান কলম: ১০০০/= ১৫১) ফুলাচান বীজ: ৮৫০/= #রাম্বুটান ১৫২) রাম্বুটান কলম: ১৩০০/= ১৫৩) রাম্বুটান বীজ: ৮৫০/= #ডুরিয়ান_ফল ১৫৪) ডুরিয়ান ফল কলম: ২০০০/= ১৫৫) ডুরিয়ান ফল বীজ: ১৩৫০/= #এভোকেডো ১৫৬) এভোকেডো কলম: ১৩০০/= ১৫৭) এভোকেডো বীজ: ৭৫০/= #পিচ ফল ১৫৮) পিচ ফল কলম: ১২০০/= ১৫৯) পিচ ফল বীজ: ৮৫০/= #মালবেরি ১৬০) মালবেরি: ৩৫০/= ১৬১) লং মালবেরি: ৫৫০/= #সাম্পেল ১৬২) সান্তোল: ১২০০/= #বাকব_বেরি ১৬৩) ব্ল্যাক বেরি কলম: ৭৫০/= #ব্রেড_ফুড ১৬৪) ব্রেড ফুড কলম: ৯৫০/= ১৬৫) ব্রেড ফুড বীজ: ৬৫০/= #কলা ১৬৬) লাল কলা: ৫৫০/= ১৬৭) সাগর কলা: ৭৫/= ১৬৮) রঙ্গিন সাগর কলা: ১৫০/= ১৬৯) আনাজি কলা: ১৫০/= ১৭০) অনুপম কলা: ১৫০/= ১৭১) জ্বীন কলা: ১৫০/= ১৭২) চাপা কলা: ১৫০/= #গোলাপজাম ১৭৩) গোলাপজাম: ৪৫০/= #কতবেল ১৭৪) হাইব্রিড কতবেল:৩০০/= ১৭৫) বারেমাসি কতবেল: ৩০০/= ১৭৬) দেশি কতবেল: ১০০/= #কুল ১৭৭) নারিকেলি: ১০০/= ১৭৮) বলসুন্দরি: ১০০/= ১৭৯) কাশ্মীরি: ১০০/= ১৮০) আপেল: ১০০/= ১৮১) সিডলেস:১০৫০/= ১৮২) দেশি টক: ১০০/= #বিলম্বি ১৮৩) বিলম্বি: ৩০০/= #সাতকড়া ১৮৪) সাতকড়াঃ ৪৫০/= #মসলা ১৮৫) এলাচ: ৩০০/= ১৮৬) জায়ফল: ৮৫০/= ১৮৭) গোল মরিচ: ৫০০/= ১৮৮) লবঙ্গ: ৭৫৫০/= ১৮৯) তেজপাতা: ৩০০/= ১৯০) দারুচিনি: ৩০০/= ১৯১) চুই ঝাল: ৩০০/= ১৯২) অল স্পাইসঃ ৭৫০/= ১৯৩) আলুবোখারা কলম: ৫৫০/= ১৯৪) আলুবোখারা বীজ: ৫৫০/= #চালতা ১৯৫) চালতা: ৩০০/= Hotline: 09613822861 ৳৳৳পেমেন্ট সিস্টেম ★বিকাশ মার্চেন্ট 01820812861 ★বিকাশ পার্সোনাল 01738673368/01734828132 ★ব্যাংক এশিয়াঃ 1083481022487/1083481022486 ★ডাচ বাংলা ব্যাংক ঃ1351050079875 রাজ এক্সপ্রেস- RajExpress
    Like
    10
    0 Comments 0 Shares 2K Views 0 Reviews
  • ঋণের প্রথম কিস্তি ডিসেম্বরেই দিতে পারে আইএমএফ

    আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) থেকে আগামী ডিসেম্বরেই ঋণ পাওয়ার আশা করছে সরকার। বর্তমানে আইএমএফ এর একটি প্রতিনিধি দল ১৫ দিনের বাংলাদেশ সফরে রয়েছে। বৃহস্পতিবার এনিয়ে তারা বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে প্রথম বৈঠক শুরু করেছে।

    কেন্দ্রীয় ব্যাংক জানায়, আইএমএফ এর কাছ থেকে ঋণ পাওয়ার বিষয়ে আমরা আশাবাদী। বৈদেশিক মুদ্রার (ডলার) এ সংকটময় সময়ে এ ঋণ পেতে কোনো সমস্যার সৃষ্টি করবে না।

    মোট তিন কিস্তিতে এ ঋণ দিবে। বর্তমানে সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সঙ্গে আইএমএফের প্রতিনিধি দলের ঋণ দেওয়ার শর্তাদি নিয়ে আলোচনা করছে। তবে সব কিছু নির্ভর করবে সংস্থাটির সফররত প্রতিনিধি দলের ওপর।

    এদিকে অর্থনীতিবিদরা বলছেন, আইএমএফের শর্ত মেনে নিলে ঋণের প্রথম কিস্তি পাওয়া সহজ হবে। ঋণ পেলেও তা ছাড় হতে হতে আগামী বছরের শুরু হয়ে যাবে।

    এ বিষয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধান অর্থনীতিবিদ হাবিবুর রহমান একটি গণমাধ্যমকে বলেন, সফররত প্রতিনিধি দলের প্রতিবেদন আইএমএফ বোর্ডে জমা দেওয়ার পর তারা সিদ্ধান্ত নিবে।

    আইএমএফ থেকে বাংলাদেশ সবশেষে ২০১২ সালে ঋণ নিয়েছিল। যার পরিমাণ ছিল প্রায় এক বিলিয়ন ডলার। ওই সময় ঋণ নেওয়ার আগে কর নীতিতে কিছু সংস্কার এবং ভ্যাট চালু করা হয়। সেই সময় তারা মুদ্রার বিনিময় ও সুদহার বাজারের ওপর ছেড়ে দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছিল।

    এ বিষয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তারা বলছেন, এই সময়ে ঋণ পাওয়াটা জরুরি। তাই আইএমএফের সব শর্ত মেনে নিতে নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়েছে।

    আইএমএফ এর হিসেবে বাংলাদেশ ব্যাংক রপ্তানি উন্নয়ন তহবিলে (ইডিএফ) সরবরাহ করা সাত বিলিয়ন ও শ্রীলঙ্কাকে দেওয়া ২০ কোটি ডলার বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে দেখাচ্ছে। তাছাড়া গ্রিন ট্রান্সফরমেশন ফান্ডে (জিটিএফ) ২০ কোটি, লং টার্ম ফাইন্যান্সিং ফ্যাসিলিটি (এলটিএফএফ) তহবিলে ৩ কোটি ৮৫ লাখ, সোনালী ব্যাংকের মাধ্যমে বাংলাদেশ বিমানকে ৪ কোটি ৮০ লাখ এবং ইন্টারন্যাশনাল ইসলামিক ট্রেড ফাইন্যান্স করপোরেশনে আমানত রিজার্ভে দেখানো হচ্ছে। সব মিলিয়ে বর্তমানে রিজার্ভে যে অর্থ দেখানো হচ্ছে, সে রিজার্ভ থেকে ৮ দশমিক ৪০ বিলিয়ন ডলার বাদ যাবে।

    এতেই শেষ নয়। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হিসাব অনুযায়ী, দেশের রিজার্ভ এখন ৩৫ দশমিক ৮০ বিলিয়ন ডলার। আর আইএমএফের হিসাব পদ্ধতি অনুসরণ করলে রিজার্ভ দাঁড়ায় ২৭ দশমিক ৪ বিলিয়ন ডলারে।
    #rtv
    ঋণের প্রথম কিস্তি ডিসেম্বরেই দিতে পারে আইএমএফ আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) থেকে আগামী ডিসেম্বরেই ঋণ পাওয়ার আশা করছে সরকার। বর্তমানে আইএমএফ এর একটি প্রতিনিধি দল ১৫ দিনের বাংলাদেশ সফরে রয়েছে। বৃহস্পতিবার এনিয়ে তারা বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে প্রথম বৈঠক শুরু করেছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক জানায়, আইএমএফ এর কাছ থেকে ঋণ পাওয়ার বিষয়ে আমরা আশাবাদী। বৈদেশিক মুদ্রার (ডলার) এ সংকটময় সময়ে এ ঋণ পেতে কোনো সমস্যার সৃষ্টি করবে না। মোট তিন কিস্তিতে এ ঋণ দিবে। বর্তমানে সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সঙ্গে আইএমএফের প্রতিনিধি দলের ঋণ দেওয়ার শর্তাদি নিয়ে আলোচনা করছে। তবে সব কিছু নির্ভর করবে সংস্থাটির সফররত প্রতিনিধি দলের ওপর। এদিকে অর্থনীতিবিদরা বলছেন, আইএমএফের শর্ত মেনে নিলে ঋণের প্রথম কিস্তি পাওয়া সহজ হবে। ঋণ পেলেও তা ছাড় হতে হতে আগামী বছরের শুরু হয়ে যাবে। এ বিষয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধান অর্থনীতিবিদ হাবিবুর রহমান একটি গণমাধ্যমকে বলেন, সফররত প্রতিনিধি দলের প্রতিবেদন আইএমএফ বোর্ডে জমা দেওয়ার পর তারা সিদ্ধান্ত নিবে। আইএমএফ থেকে বাংলাদেশ সবশেষে ২০১২ সালে ঋণ নিয়েছিল। যার পরিমাণ ছিল প্রায় এক বিলিয়ন ডলার। ওই সময় ঋণ নেওয়ার আগে কর নীতিতে কিছু সংস্কার এবং ভ্যাট চালু করা হয়। সেই সময় তারা মুদ্রার বিনিময় ও সুদহার বাজারের ওপর ছেড়ে দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছিল। এ বিষয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তারা বলছেন, এই সময়ে ঋণ পাওয়াটা জরুরি। তাই আইএমএফের সব শর্ত মেনে নিতে নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়েছে। আইএমএফ এর হিসেবে বাংলাদেশ ব্যাংক রপ্তানি উন্নয়ন তহবিলে (ইডিএফ) সরবরাহ করা সাত বিলিয়ন ও শ্রীলঙ্কাকে দেওয়া ২০ কোটি ডলার বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে দেখাচ্ছে। তাছাড়া গ্রিন ট্রান্সফরমেশন ফান্ডে (জিটিএফ) ২০ কোটি, লং টার্ম ফাইন্যান্সিং ফ্যাসিলিটি (এলটিএফএফ) তহবিলে ৩ কোটি ৮৫ লাখ, সোনালী ব্যাংকের মাধ্যমে বাংলাদেশ বিমানকে ৪ কোটি ৮০ লাখ এবং ইন্টারন্যাশনাল ইসলামিক ট্রেড ফাইন্যান্স করপোরেশনে আমানত রিজার্ভে দেখানো হচ্ছে। সব মিলিয়ে বর্তমানে রিজার্ভে যে অর্থ দেখানো হচ্ছে, সে রিজার্ভ থেকে ৮ দশমিক ৪০ বিলিয়ন ডলার বাদ যাবে। এতেই শেষ নয়। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হিসাব অনুযায়ী, দেশের রিজার্ভ এখন ৩৫ দশমিক ৮০ বিলিয়ন ডলার। আর আইএমএফের হিসাব পদ্ধতি অনুসরণ করলে রিজার্ভ দাঁড়ায় ২৭ দশমিক ৪ বিলিয়ন ডলারে। #rtv
    Like
    11
    0 Comments 0 Shares 696 Views 0 Reviews
  • ভারত: ১,০০০/-( ১ কর্ম দিবস)
    মালয়েশিয়া : ৬,০০০/- (ই- ভিসা ৪-৫ কর্ম দিবস আনুমানিক)
    মালয়েশিয়া : ৪,৫০০/- (ই-ভিসা ৩ কর্ম দিবস আনুমানিক) (মালয়েশিয়া আগে যাওয়া থাকতে হবে)
    সিঙ্গাপুর : ৪,০০০/- (ইনভাইটেশন ছাড়া) (৪-৫ কর্ম দিবস আনুমানিক)
    সিঙ্গাপুর : ৪,৫০০/- (ইনভাইটেশন সহ) ৪-৫ কর্ম দিবস আনুমানিক )
    থাইল্যান্ড : ৫,০০০/- (ট্যুরিস্ট ভিসা - ৩ মাসের সিঙ্গেল এন্ট্রি) (৭ কর্ম দিবস আনুমানিক)
    থাইল্যান্ড : ১৮,৫০০/- (ট্যুরিস্ট ভিসা - ৬ মাসের মাল্টিপল এন্ট্রি) -
    *পূর্বে ৪/৫ বার থাইল্যান্ড যাওয়া থাকতে হবে।
    কম্বোডিয়াঃ ৪,৮০০/ (ই-ভিসা) (৩ কর্ম দিবস আনুমানিক)
    শ্রীলঙ্কা : ৩,০০০/- (ই-ভিসা) (৩ কর্ম দিবস আনুমানিক)
    ফিলিপাইন : ৬,০০০/- (১৫ কর্ম দিবস আনুমানিক)
    দুবাই ৩০ দিনের ভিসা : ১০, ৫০০/- (ছেলে ) (৩ কর্ম দিবস আনুমানিক )
    দুবাই ৩০ দিনের ভিসা : ১০,০০০/- (মেয়ে ) (৩ কর্ম দিবস আনুমানিক )
    মিশর : ১,৫০০/- প্রসেসিং ফি (১ কর্ম দিবস আনুমানিক )
    তুরস্ক : ১,০০০/- প্রসেসিং ফি (১ কর্ম দিবস আনুমানিক )
    তুরস্ক ই- ভিসা: ৮,৫০০ /- (১ কর্ম দিবস আনুমানিক )
    উজবেকিস্তান : ৪,৫০০/- (ই-ভিসা ৩ কর্ম দিবস আনুমানিক)
    কিরগিজস্তান : ৬,০০০/- (ই-ভিসা ৩ কর্ম দিবস আনুমানিক)
    মরক্কো: ৮০০০ /- (ই-ভিসা ৭-১০ কর্ম দিবস আনুমানিক)
    ইথিওপিয়া : ৮,৫০০/- (ই-ভিসা ৭-১০ কর্ম দিবস আনুমানিক)
    সাউথ কোরিয়া : ৩,০০০/- প্রসেসিং ফি
    কেনিয়া: ৭,০০০/- (ই-ভিসা) (৩ কর্ম দিবস আনুমানিক)
    মিয়ানমার: ৭,০০০ /-(ই- ভিসা ৪-৫ কর্ম দিবস আনুমানিক)
    আমেরিকা : ৫,০০০/- প্রসেসিং ফি
    কানাডা : ৬,০০০/- প্রসেসিং ফি
    ইংল্যান্ড : ৫,০০০/- প্রসেসিং ফি
    অস্ট্রেলিয়া : ৫,০০০/- প্রসেসিং ফি
    সেনজেন ( ইতালি, গ্রীস, ফ্রান্স, পর্তুগাল, স্পেন, সুইডেন, বেলজিয়াম সহ ২৬ টি কান্ট্রির ভিসা): ৫,০০০/- প্রসেসিং ফি
    ********************
    অভিজ্ঞ ও নির্ভুল সার্ভিস পেতে চলে আসুন কসমস হলিডে তে
    বিস্তারিত জানতে (Please Call at BD Office Time 10.30 am to 6.00 pm)
    01708808387 I 01708808378 I 01708808368 I 01313437889 I 01708808379 I 01778222669 I 01708808385 I 01708808367 I 01777435566 I 01708808365
    **********************
    Dhannmondi, Head office ( ধানমন্ডি প্রধান অফিস সপ্তাহে সাত দিন খোলা )
    Address: Plaza A.R (4th floor) Beside Sobhanbagh Mosque, Dhanmondi, Dhaka Bangladesh.
    **********************
    Banani, Branch Office (বনানী শাখা শুক্রবার বন্ধ)
    Address: Ahsan Tower (5th Floor) Beside Hotel Sweet Dream Kemal Ataturk Avenue, Banani, Dhaka
    **********************
    ভারত: ১,০০০/-( ১ কর্ম দিবস) মালয়েশিয়া : ৬,০০০/- (ই- ভিসা ৪-৫ কর্ম দিবস আনুমানিক) মালয়েশিয়া : ৪,৫০০/- (ই-ভিসা ৩ কর্ম দিবস আনুমানিক) (মালয়েশিয়া আগে যাওয়া থাকতে হবে) সিঙ্গাপুর : ৪,০০০/- (ইনভাইটেশন ছাড়া) (৪-৫ কর্ম দিবস আনুমানিক) সিঙ্গাপুর : ৪,৫০০/- (ইনভাইটেশন সহ) ৪-৫ কর্ম দিবস আনুমানিক ) থাইল্যান্ড : ৫,০০০/- (ট্যুরিস্ট ভিসা - ৩ মাসের সিঙ্গেল এন্ট্রি) (৭ কর্ম দিবস আনুমানিক) থাইল্যান্ড : ১৮,৫০০/- (ট্যুরিস্ট ভিসা - ৬ মাসের মাল্টিপল এন্ট্রি) - *পূর্বে ৪/৫ বার থাইল্যান্ড যাওয়া থাকতে হবে। কম্বোডিয়াঃ ৪,৮০০/ (ই-ভিসা) (৩ কর্ম দিবস আনুমানিক) শ্রীলঙ্কা : ৩,০০০/- (ই-ভিসা) (৩ কর্ম দিবস আনুমানিক) ফিলিপাইন : ৬,০০০/- (১৫ কর্ম দিবস আনুমানিক) দুবাই ৩০ দিনের ভিসা : ১০, ৫০০/- (ছেলে ) (৩ কর্ম দিবস আনুমানিক ) দুবাই ৩০ দিনের ভিসা : ১০,০০০/- (মেয়ে ) (৩ কর্ম দিবস আনুমানিক ) মিশর : ১,৫০০/- প্রসেসিং ফি (১ কর্ম দিবস আনুমানিক ) তুরস্ক : ১,০০০/- প্রসেসিং ফি (১ কর্ম দিবস আনুমানিক ) তুরস্ক ই- ভিসা: ৮,৫০০ /- (১ কর্ম দিবস আনুমানিক ) উজবেকিস্তান : ৪,৫০০/- (ই-ভিসা ৩ কর্ম দিবস আনুমানিক) কিরগিজস্তান : ৬,০০০/- (ই-ভিসা ৩ কর্ম দিবস আনুমানিক) মরক্কো: ৮০০০ /- (ই-ভিসা ৭-১০ কর্ম দিবস আনুমানিক) ইথিওপিয়া : ৮,৫০০/- (ই-ভিসা ৭-১০ কর্ম দিবস আনুমানিক) সাউথ কোরিয়া : ৩,০০০/- প্রসেসিং ফি কেনিয়া: ৭,০০০/- (ই-ভিসা) (৩ কর্ম দিবস আনুমানিক) মিয়ানমার: ৭,০০০ /-(ই- ভিসা ৪-৫ কর্ম দিবস আনুমানিক) আমেরিকা : ৫,০০০/- প্রসেসিং ফি কানাডা : ৬,০০০/- প্রসেসিং ফি ইংল্যান্ড : ৫,০০০/- প্রসেসিং ফি অস্ট্রেলিয়া : ৫,০০০/- প্রসেসিং ফি সেনজেন ( ইতালি, গ্রীস, ফ্রান্স, পর্তুগাল, স্পেন, সুইডেন, বেলজিয়াম সহ ২৬ টি কান্ট্রির ভিসা): ৫,০০০/- প্রসেসিং ফি ******************** অভিজ্ঞ ও নির্ভুল সার্ভিস পেতে চলে আসুন কসমস হলিডে তে বিস্তারিত জানতে (Please Call at BD Office Time 10.30 am to 6.00 pm) 01708808387 I 01708808378 I 01708808368 I 01313437889 I 01708808379 I 01778222669 I 01708808385 I 01708808367 I 01777435566 I 01708808365 ********************** Dhannmondi, Head office ( ধানমন্ডি প্রধান অফিস সপ্তাহে সাত দিন খোলা ) Address: Plaza A.R (4th floor) Beside Sobhanbagh Mosque, Dhanmondi, Dhaka Bangladesh. ********************** Banani, Branch Office (বনানী শাখা শুক্রবার বন্ধ) Address: Ahsan Tower (5th Floor) Beside Hotel Sweet Dream Kemal Ataturk Avenue, Banani, Dhaka **********************
    Like
    10
    0 Comments 0 Shares 519 Views 0 Reviews
Sponsored
fresh